মাগুরা প্রতিনিধি

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে।
শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে গত ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় শিশুর মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়। গ্রেপ্তার হয়ে চারজনই কারাগারে রয়েছেন। নির্যাতনের শিকার শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
প্রধান আসামি ১৫ মার্চ মাগুরার জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এতে তিনি স্বীকার করেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের সময় চিৎকার আটকাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে টেনে ধরেছিলেন।
শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এক মাস হয়ে গেলেও তাঁরা কোনো বিচার পাচ্ছেন না। কবে বিচার হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন বলেন, মামলার অভিযোগপত্র দ্রুত আদালতে জমা দেওয়া হবে। কিছু প্রক্রিয়া চলছে। অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার কাজ শেষ পর্যায়ে।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা হলে পুলিশের খুলনা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. রেজাউল হক আজ সোমবার আজকে পত্রিকাকে জানান, মামলায় প্রধান আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। ডিএনএ প্রতিবেদনে এটি প্রমাণিত হয়েছে। অন্য যাঁরা আসামি রয়েছেন, তাঁদের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ছুটির কারণে দেড় মাস পর আজ শিশুটির বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে। ক্লাসে শিক্ষক ও সহপাঠীরা তার অভাব বোধ করার কথা জানিয়েছেন।
এক সহপাঠী বলে, ‘ও খুব হাসিখুশি ছিল, প্রতিদিন স্কুলে আসত। এত দিন স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা ওর অভাব তেমন বুঝিনি। এখন স্কুল খুলেছে; কিন্তু ও আর আসবে না কোনো দিন। এটি আমাদের জন্য খুবই কষ্টের।’
বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষক বলেন, ‘শিশুটি খুব মেধাবী ছিল। প্রায় অঙ্কই সে করতে পারত। দরিদ্র ঘরের সন্তান হয়েও পড়াশোনায় ভালো ছিল। তার চিরবিদায় মেনে নেওয়া আমাদের জন্য খুবই কষ্টের। এই বিদ্যালয়ে সে ঘুরে বেড়াত। আর কোনো দিন সে আসবে না এখানে। কোথাও তাকে আমরা খুঁজে পাব না। তার সঙ্গে ঘটা এই পাশবিক ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চাই দ্রুত।’
শ্রীপুর উপজেলায় শিশুটির বাড়িতে গিয়ে দেখা হয় বড় বোনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওর স্কুল খুলেছে। ওর নীল ব্যাগ ও নতুন বইগুলো পড়ে রয়েছে। সবাই স্কুলে যাচ্ছে অথচ আমার বোন বেঁচে নেই। সে আর কখনো স্কুলে যাবে না। এটা কষ্ট দিচ্ছে আমাদের। আমরা দ্রুততম সময়ে দোষীদের ফাঁসি চাই। আমরা সঠিক বিচার চাই।’

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে।
শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে গত ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় শিশুর মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়। গ্রেপ্তার হয়ে চারজনই কারাগারে রয়েছেন। নির্যাতনের শিকার শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
প্রধান আসামি ১৫ মার্চ মাগুরার জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এতে তিনি স্বীকার করেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের সময় চিৎকার আটকাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে টেনে ধরেছিলেন।
শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এক মাস হয়ে গেলেও তাঁরা কোনো বিচার পাচ্ছেন না। কবে বিচার হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন বলেন, মামলার অভিযোগপত্র দ্রুত আদালতে জমা দেওয়া হবে। কিছু প্রক্রিয়া চলছে। অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার কাজ শেষ পর্যায়ে।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা হলে পুলিশের খুলনা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. রেজাউল হক আজ সোমবার আজকে পত্রিকাকে জানান, মামলায় প্রধান আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। ডিএনএ প্রতিবেদনে এটি প্রমাণিত হয়েছে। অন্য যাঁরা আসামি রয়েছেন, তাঁদের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ছুটির কারণে দেড় মাস পর আজ শিশুটির বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে। ক্লাসে শিক্ষক ও সহপাঠীরা তার অভাব বোধ করার কথা জানিয়েছেন।
এক সহপাঠী বলে, ‘ও খুব হাসিখুশি ছিল, প্রতিদিন স্কুলে আসত। এত দিন স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা ওর অভাব তেমন বুঝিনি। এখন স্কুল খুলেছে; কিন্তু ও আর আসবে না কোনো দিন। এটি আমাদের জন্য খুবই কষ্টের।’
বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষক বলেন, ‘শিশুটি খুব মেধাবী ছিল। প্রায় অঙ্কই সে করতে পারত। দরিদ্র ঘরের সন্তান হয়েও পড়াশোনায় ভালো ছিল। তার চিরবিদায় মেনে নেওয়া আমাদের জন্য খুবই কষ্টের। এই বিদ্যালয়ে সে ঘুরে বেড়াত। আর কোনো দিন সে আসবে না এখানে। কোথাও তাকে আমরা খুঁজে পাব না। তার সঙ্গে ঘটা এই পাশবিক ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চাই দ্রুত।’
শ্রীপুর উপজেলায় শিশুটির বাড়িতে গিয়ে দেখা হয় বড় বোনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওর স্কুল খুলেছে। ওর নীল ব্যাগ ও নতুন বইগুলো পড়ে রয়েছে। সবাই স্কুলে যাচ্ছে অথচ আমার বোন বেঁচে নেই। সে আর কখনো স্কুলে যাবে না। এটা কষ্ট দিচ্ছে আমাদের। আমরা দ্রুততম সময়ে দোষীদের ফাঁসি চাই। আমরা সঠিক বিচার চাই।’
মাগুরা প্রতিনিধি

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে।
শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে গত ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় শিশুর মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়। গ্রেপ্তার হয়ে চারজনই কারাগারে রয়েছেন। নির্যাতনের শিকার শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
প্রধান আসামি ১৫ মার্চ মাগুরার জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এতে তিনি স্বীকার করেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের সময় চিৎকার আটকাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে টেনে ধরেছিলেন।
শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এক মাস হয়ে গেলেও তাঁরা কোনো বিচার পাচ্ছেন না। কবে বিচার হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন বলেন, মামলার অভিযোগপত্র দ্রুত আদালতে জমা দেওয়া হবে। কিছু প্রক্রিয়া চলছে। অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার কাজ শেষ পর্যায়ে।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা হলে পুলিশের খুলনা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. রেজাউল হক আজ সোমবার আজকে পত্রিকাকে জানান, মামলায় প্রধান আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। ডিএনএ প্রতিবেদনে এটি প্রমাণিত হয়েছে। অন্য যাঁরা আসামি রয়েছেন, তাঁদের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ছুটির কারণে দেড় মাস পর আজ শিশুটির বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে। ক্লাসে শিক্ষক ও সহপাঠীরা তার অভাব বোধ করার কথা জানিয়েছেন।
এক সহপাঠী বলে, ‘ও খুব হাসিখুশি ছিল, প্রতিদিন স্কুলে আসত। এত দিন স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা ওর অভাব তেমন বুঝিনি। এখন স্কুল খুলেছে; কিন্তু ও আর আসবে না কোনো দিন। এটি আমাদের জন্য খুবই কষ্টের।’
বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষক বলেন, ‘শিশুটি খুব মেধাবী ছিল। প্রায় অঙ্কই সে করতে পারত। দরিদ্র ঘরের সন্তান হয়েও পড়াশোনায় ভালো ছিল। তার চিরবিদায় মেনে নেওয়া আমাদের জন্য খুবই কষ্টের। এই বিদ্যালয়ে সে ঘুরে বেড়াত। আর কোনো দিন সে আসবে না এখানে। কোথাও তাকে আমরা খুঁজে পাব না। তার সঙ্গে ঘটা এই পাশবিক ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চাই দ্রুত।’
শ্রীপুর উপজেলায় শিশুটির বাড়িতে গিয়ে দেখা হয় বড় বোনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওর স্কুল খুলেছে। ওর নীল ব্যাগ ও নতুন বইগুলো পড়ে রয়েছে। সবাই স্কুলে যাচ্ছে অথচ আমার বোন বেঁচে নেই। সে আর কখনো স্কুলে যাবে না। এটা কষ্ট দিচ্ছে আমাদের। আমরা দ্রুততম সময়ে দোষীদের ফাঁসি চাই। আমরা সঠিক বিচার চাই।’

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে।
শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে গত ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় শিশুর মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়। গ্রেপ্তার হয়ে চারজনই কারাগারে রয়েছেন। নির্যাতনের শিকার শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
প্রধান আসামি ১৫ মার্চ মাগুরার জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এতে তিনি স্বীকার করেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের সময় চিৎকার আটকাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে টেনে ধরেছিলেন।
শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এক মাস হয়ে গেলেও তাঁরা কোনো বিচার পাচ্ছেন না। কবে বিচার হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন বলেন, মামলার অভিযোগপত্র দ্রুত আদালতে জমা দেওয়া হবে। কিছু প্রক্রিয়া চলছে। অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার কাজ শেষ পর্যায়ে।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা হলে পুলিশের খুলনা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. রেজাউল হক আজ সোমবার আজকে পত্রিকাকে জানান, মামলায় প্রধান আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। ডিএনএ প্রতিবেদনে এটি প্রমাণিত হয়েছে। অন্য যাঁরা আসামি রয়েছেন, তাঁদের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ছুটির কারণে দেড় মাস পর আজ শিশুটির বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে। ক্লাসে শিক্ষক ও সহপাঠীরা তার অভাব বোধ করার কথা জানিয়েছেন।
এক সহপাঠী বলে, ‘ও খুব হাসিখুশি ছিল, প্রতিদিন স্কুলে আসত। এত দিন স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা ওর অভাব তেমন বুঝিনি। এখন স্কুল খুলেছে; কিন্তু ও আর আসবে না কোনো দিন। এটি আমাদের জন্য খুবই কষ্টের।’
বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষক বলেন, ‘শিশুটি খুব মেধাবী ছিল। প্রায় অঙ্কই সে করতে পারত। দরিদ্র ঘরের সন্তান হয়েও পড়াশোনায় ভালো ছিল। তার চিরবিদায় মেনে নেওয়া আমাদের জন্য খুবই কষ্টের। এই বিদ্যালয়ে সে ঘুরে বেড়াত। আর কোনো দিন সে আসবে না এখানে। কোথাও তাকে আমরা খুঁজে পাব না। তার সঙ্গে ঘটা এই পাশবিক ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চাই দ্রুত।’
শ্রীপুর উপজেলায় শিশুটির বাড়িতে গিয়ে দেখা হয় বড় বোনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওর স্কুল খুলেছে। ওর নীল ব্যাগ ও নতুন বইগুলো পড়ে রয়েছে। সবাই স্কুলে যাচ্ছে অথচ আমার বোন বেঁচে নেই। সে আর কখনো স্কুলে যাবে না। এটা কষ্ট দিচ্ছে আমাদের। আমরা দ্রুততম সময়ে দোষীদের ফাঁসি চাই। আমরা সঠিক বিচার চাই।’

অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান।
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারী প্রতিনিধি

অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের নোটিশের সূত্রমতে, নীলফামারী সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের দারোয়ানী টেক্সটাইল মাঠে সাড়ে ২৫ একর জায়গার ওপর নির্মিত হবে চীনা হাসপাতাল। হাসপাতাল স্থাপনে ইতিমধ্যে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন ও বিভিন্ন স্থাপনার ব্যয় প্রাক্কলন তৈরি করতে বলা হয়েছে।
চীন সরকারের হাসপাতাল স্থাপনে নীলফামারী জেলাকে নির্বাচিত করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব এ এইচ এম সাইফুল্লাহ রুবেল ও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার। তাঁদের মতে, হাসপাতালটির ফলে এলাকার স্বাস্থ্যসেবার মান যেমন বাড়বে, তেমনি অর্থনৈতিকভাবে শক্ত অবস্থানে দাঁড়াবে এই জেলা। উন্নত চিকিৎসা নিতে এখন আর দেশের বাইরে যেতে হবে না।
নীলফামারী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি সোহেল পারভেজ বলেন, ‘চীন সরকারের হাসপাতাল স্থাপন নিয়ে সরকারের সিলেকশন যথাযথ। দারোয়ানী মাঠ সব দিক থেকে এগিয়ে অন্যান্য জায়গাগুলোর চেয়ে। সব সুযোগ-সুবিধা পাবে হাসপাতালটি স্থাপনের ক্ষেত্রে। ব্যবসায়িকভাবে আরও সমৃদ্ধ হলো আমাদের জেলা।’
এ ব্যাপারে নীলফামারীর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিউজ্জামান বলেন, ‘চিঠিটি আমরা পেয়েছি। ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন বিষয়ে আমরা ডিজিটাল সার্ভে শুরু করেছি। গণপূর্ত বিভাগ ইতিমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে।’
নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান জানান, দারোয়ানী টেক্সটাইল এলাকায় ৬০ একরের বেশি সরকারি জায়গা রয়েছে। চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতাল স্থাপনে ২৫ একর জায়গা প্রয়োজন। ২৫ একর জায়গা হাসপাতালের জন্য দিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে হাসপাতাল স্থাপনে ব্যয় এবং ডিজাইনের কাজ শুরু হয়েছে। আশা করা যায়, নীলফামারীতে হচ্ছে হাসপাতালটি।
প্রসঙ্গত, নিজ এলাকায় এই হাসপাতাল চেয়ে আন্দোলন হয়েছে রংপুরসহ কয়েকটি জেলায়।

অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের নোটিশের সূত্রমতে, নীলফামারী সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের দারোয়ানী টেক্সটাইল মাঠে সাড়ে ২৫ একর জায়গার ওপর নির্মিত হবে চীনা হাসপাতাল। হাসপাতাল স্থাপনে ইতিমধ্যে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন ও বিভিন্ন স্থাপনার ব্যয় প্রাক্কলন তৈরি করতে বলা হয়েছে।
চীন সরকারের হাসপাতাল স্থাপনে নীলফামারী জেলাকে নির্বাচিত করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব এ এইচ এম সাইফুল্লাহ রুবেল ও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার। তাঁদের মতে, হাসপাতালটির ফলে এলাকার স্বাস্থ্যসেবার মান যেমন বাড়বে, তেমনি অর্থনৈতিকভাবে শক্ত অবস্থানে দাঁড়াবে এই জেলা। উন্নত চিকিৎসা নিতে এখন আর দেশের বাইরে যেতে হবে না।
নীলফামারী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি সোহেল পারভেজ বলেন, ‘চীন সরকারের হাসপাতাল স্থাপন নিয়ে সরকারের সিলেকশন যথাযথ। দারোয়ানী মাঠ সব দিক থেকে এগিয়ে অন্যান্য জায়গাগুলোর চেয়ে। সব সুযোগ-সুবিধা পাবে হাসপাতালটি স্থাপনের ক্ষেত্রে। ব্যবসায়িকভাবে আরও সমৃদ্ধ হলো আমাদের জেলা।’
এ ব্যাপারে নীলফামারীর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিউজ্জামান বলেন, ‘চিঠিটি আমরা পেয়েছি। ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন বিষয়ে আমরা ডিজিটাল সার্ভে শুরু করেছি। গণপূর্ত বিভাগ ইতিমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে।’
নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান জানান, দারোয়ানী টেক্সটাইল এলাকায় ৬০ একরের বেশি সরকারি জায়গা রয়েছে। চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতাল স্থাপনে ২৫ একর জায়গা প্রয়োজন। ২৫ একর জায়গা হাসপাতালের জন্য দিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে হাসপাতাল স্থাপনে ব্যয় এবং ডিজাইনের কাজ শুরু হয়েছে। আশা করা যায়, নীলফামারীতে হচ্ছে হাসপাতালটি।
প্রসঙ্গত, নিজ এলাকায় এই হাসপাতাল চেয়ে আন্দোলন হয়েছে রংপুরসহ কয়েকটি জেলায়।

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায়
০৭ এপ্রিল ২০২৫
ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার রুমা নগরীর মালগুদাম এলাকার অবসরপ্রাপ্ত রেল কর্মচারী আবু তাহেলের মেয়ে। তাঁর স্বামী সুলতান মাহমুদ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শিবিরুল ইসলাম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেসমিন আরা রুমা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তাঁর বিরুদ্ধে গত ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র হামলার অভিযোগ রয়েছে। সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার রুমা নগরীর মালগুদাম এলাকার অবসরপ্রাপ্ত রেল কর্মচারী আবু তাহেলের মেয়ে। তাঁর স্বামী সুলতান মাহমুদ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শিবিরুল ইসলাম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেসমিন আরা রুমা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তাঁর বিরুদ্ধে গত ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র হামলার অভিযোগ রয়েছে। সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায়
০৭ এপ্রিল ২০২৫
অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
২০ মিনিট আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান।
২ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নালিতাবাড়ী উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বাতকুচি গ্রামের জহিরুল ইসলামের দুই ছেলে উমর ফারুক ওরফে ফারুক পাগলা (৩৫) ও ফরহাদ হোসেন (২৭)।
পুলিশ জানায়, ২ নভেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলার বারোমারী বাজার এলাকার চেল্লাখালী নদীর পশ্চিমপাড়ে উত্তর বাতকুচি ফরেস্ট অফিসসংলগ্ন বাইতুল নূর জামে মসজিদে ওই হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
সেদিন ফরহাদ, উমর ফারুক ও রুবেল নামে তিনজন মদ্যপ অবস্থায় মসজিদে ঢুকে ইমাম শফিকুল ইসলামের উদ্দেশে বলেন, ‘আজ থেকে এই মসজিদে আজান দেওয়া যাবে না, আমাদের অনুমতি ছাড়া আর আজান হবে না।’
ইমাম প্রতিবাদ করলে তাঁরা তাঁকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। একপর্যায়ে ইমাম পালিয়ে গেলে হামলাকারীরা মসজিদে ঢুকে মাইক সেট, বৈদ্যুতিক বোর্ড, টিনের বেড়া ও অন্য সামগ্রী ভাঙচুর করেন।
এ সময় মুসল্লি হাবিবুর রহমান ও কাজল মিয়া বাধা দিতে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। পরে গ্রামবাসী আহতদের উদ্ধার করে নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
ঘটনার পর মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আশরাফ আলী বাদী হয়ে নালিতাবাড়ী থানায় মামলা করেন।
নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নালিতাবাড়ী উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বাতকুচি গ্রামের জহিরুল ইসলামের দুই ছেলে উমর ফারুক ওরফে ফারুক পাগলা (৩৫) ও ফরহাদ হোসেন (২৭)।
পুলিশ জানায়, ২ নভেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলার বারোমারী বাজার এলাকার চেল্লাখালী নদীর পশ্চিমপাড়ে উত্তর বাতকুচি ফরেস্ট অফিসসংলগ্ন বাইতুল নূর জামে মসজিদে ওই হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
সেদিন ফরহাদ, উমর ফারুক ও রুবেল নামে তিনজন মদ্যপ অবস্থায় মসজিদে ঢুকে ইমাম শফিকুল ইসলামের উদ্দেশে বলেন, ‘আজ থেকে এই মসজিদে আজান দেওয়া যাবে না, আমাদের অনুমতি ছাড়া আর আজান হবে না।’
ইমাম প্রতিবাদ করলে তাঁরা তাঁকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। একপর্যায়ে ইমাম পালিয়ে গেলে হামলাকারীরা মসজিদে ঢুকে মাইক সেট, বৈদ্যুতিক বোর্ড, টিনের বেড়া ও অন্য সামগ্রী ভাঙচুর করেন।
এ সময় মুসল্লি হাবিবুর রহমান ও কাজল মিয়া বাধা দিতে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। পরে গ্রামবাসী আহতদের উদ্ধার করে নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
ঘটনার পর মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আশরাফ আলী বাদী হয়ে নালিতাবাড়ী থানায় মামলা করেন।
নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায়
০৭ এপ্রিল ২০২৫
অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান।
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীতে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গাছা থানার ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুনিয়া তারগাছ এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত যুবকের নাম মারুফ (২২)। তিনি মহানগরীর গাছা থানার কুনিয়া তারগাছ এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। আহত যুবকের নাম জামিল (২৪)। তাঁরা পরস্পর বন্ধু।
পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অভিযুক্ত ব্যক্তিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁরা হলেন মামলার প্রধান আসামি মো. রবিউল ইসলাম ওরফে সিগমা রবি (২৪) ও ২ নম্বর আসামি মো. সাব্বির হোসেন (১৮)। তাঁরা এলাকায় কিশোর গ্যাং হিসেবে পরিচিত হলেও সবাই তরুণ বয়সী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গাছা থানার ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুনিয়া তারগাছ এলাকার আক্তারের বাড়ির সামনে এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় এক দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান। এ সময় কিশোর গ্যাং সদস্যরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওই দুই বন্ধুকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে তারুন্নেসা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, মারুফ মারা গেছেন। প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে জামিলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহত জামিলের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ ৮-১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক সেবন, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। নিহত যুবকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, আহত জামিলের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে একাধিক টিম মাঠে নেমেছে।
জিএমপির ভারপ্রাপ্ত কমিশনার জাহিদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে জানান, মারুফ হত্যাকাণ্ডে গাছা থানায় মামলা হয়েছে। এজাহারে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে সিগমা রবিকে প্রধান আসামি করা হয়।
জাহিদুল হাসান বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অবস্থান শনাক্ত করে জিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের একটি টিম পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা থেকে আজ সকালে রবিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর একটি টিম ২ নম্বর আসামি মো. সাব্বির হোসেনকে গাছা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে। অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

গাজীপুর মহানগরীতে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গাছা থানার ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুনিয়া তারগাছ এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত যুবকের নাম মারুফ (২২)। তিনি মহানগরীর গাছা থানার কুনিয়া তারগাছ এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। আহত যুবকের নাম জামিল (২৪)। তাঁরা পরস্পর বন্ধু।
পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অভিযুক্ত ব্যক্তিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁরা হলেন মামলার প্রধান আসামি মো. রবিউল ইসলাম ওরফে সিগমা রবি (২৪) ও ২ নম্বর আসামি মো. সাব্বির হোসেন (১৮)। তাঁরা এলাকায় কিশোর গ্যাং হিসেবে পরিচিত হলেও সবাই তরুণ বয়সী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গাছা থানার ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুনিয়া তারগাছ এলাকার আক্তারের বাড়ির সামনে এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং সদস্য রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ আরও চার থেকে পাঁচজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিল। এ সময় এক দোকানের ক্রেতা জামিল কিশোর গ্যাং সদস্যদের বেপরোয়া আচরণের প্রতিবাদ করলে তাঁর সঙ্গে রবির বাগ্বিতণ্ডা হয়। উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডা থামাতে জামিলের বন্ধু মারুফ ঘটনাস্থলে যান। এ সময় কিশোর গ্যাং সদস্যরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওই দুই বন্ধুকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে তারুন্নেসা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, মারুফ মারা গেছেন। প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে জামিলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহত জামিলের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ ৮-১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক সেবন, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। নিহত যুবকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, আহত জামিলের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রবি, রনি, সাগর, সাব্বিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে একাধিক টিম মাঠে নেমেছে।
জিএমপির ভারপ্রাপ্ত কমিশনার জাহিদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে জানান, মারুফ হত্যাকাণ্ডে গাছা থানায় মামলা হয়েছে। এজাহারে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে সিগমা রবিকে প্রধান আসামি করা হয়।
জাহিদুল হাসান বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অবস্থান শনাক্ত করে জিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের একটি টিম পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা থেকে আজ সকালে রবিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর একটি টিম ২ নম্বর আসামি মো. সাব্বির হোসেনকে গাছা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে। অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মাগুরার সেই ৮ বছর বয়সী শিশু ধর্ষণের মামলায় এক মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে। ডিএনএ পরীক্ষা করে ঘটনার সঙ্গে প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। শিশুটি মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায়
০৭ এপ্রিল ২০২৫
অবশেষে নীলফামারীতেই হচ্ছে চীন সরকারের উপহারের ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল। গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে জারি করা নোটিশে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপসচিব ফাতিমা তুজ জোহরা ঠাকুর স্বাক্ষরিত ওই নোটিশ ‘অতীব জরুরি’ হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহসভাপতি জেসমিন আরা রুমাকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা দিকে নগরীর মালগুদাম এলাকার নিজ বাস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় একটি মসজিদে ঢুকে ইমাম ও মুসল্লিদের ওপর হামলা এবং মসজিদের আসবাব ভাঙচুরের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে শেরপুর শহরের নয়ানী বাজার এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে