কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় নিহত সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেলের (৩১) হত্যার ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ জুলাই) রুবেলের চাচা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কুমারখালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর ১২। এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আইনের আওতায় আনতে পারেনি পুলিশ।
আজ শনিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার।
এদিকে সাংবাদিক রুবেল হত্যার বিচারের দাবিতে কুষ্টিয়া জেলার সর্বস্তরের সাংবাদিক কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, সড়ক অবরোধসহ নানান কর্মসূচি পালন করছেন।
কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকরা বলেন, রুবেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। সুনির্দিষ্টভাবে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পুলিশের গাফিলতির কারণে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
নিহতের ছোটভাই মাহবুর রহমান বলেন, ‘আমার ভাই খুব ভালো মানুষ ছিল। তিনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি কাচামালের আড়তদারি করতেন। একজন পরোপকারী ছিলেন। আমার ভাইকে কে বা কারা পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। কিন্তু পুলিশ কাউকে ধরেনি।’
মামলার বাদী ও নিহতের চাচা মিজানুর রহমান মেজর বলেন, ‘সুনির্দিষ্টভাবে কারো বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ নেই। তাঁকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের সহযোগিতা চাই, আমরা মামলা করেছি। তদন্ত করে আসল ঘটনা বের করে আনুক পুলিশ। হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানাচ্ছি।’
কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু বলেন, ‘রুবেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. খাইরুল আলম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কুমারখালী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেবাড়িয়া গ্রামের গোলাম কিবরিয়া ব্রিজের (নির্মাণাধীন) নিচে গড়াই নদী থেকে হাসিবুর রহমান রুবেলের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত রুবেল কুষ্টিয়া জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, স্থানীয় দৈনিক কুষ্টিয়ার খবর পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও দৈনিক আমাদের নতুন সময় পত্রিকার কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এ ব্লক এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে।
কুষ্টিয়ায় নিহত সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেলের (৩১) হত্যার ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ জুলাই) রুবেলের চাচা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কুমারখালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর ১২। এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আইনের আওতায় আনতে পারেনি পুলিশ।
আজ শনিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার।
এদিকে সাংবাদিক রুবেল হত্যার বিচারের দাবিতে কুষ্টিয়া জেলার সর্বস্তরের সাংবাদিক কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, সড়ক অবরোধসহ নানান কর্মসূচি পালন করছেন।
কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকরা বলেন, রুবেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। সুনির্দিষ্টভাবে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পুলিশের গাফিলতির কারণে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
নিহতের ছোটভাই মাহবুর রহমান বলেন, ‘আমার ভাই খুব ভালো মানুষ ছিল। তিনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি কাচামালের আড়তদারি করতেন। একজন পরোপকারী ছিলেন। আমার ভাইকে কে বা কারা পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। কিন্তু পুলিশ কাউকে ধরেনি।’
মামলার বাদী ও নিহতের চাচা মিজানুর রহমান মেজর বলেন, ‘সুনির্দিষ্টভাবে কারো বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ নেই। তাঁকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের সহযোগিতা চাই, আমরা মামলা করেছি। তদন্ত করে আসল ঘটনা বের করে আনুক পুলিশ। হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানাচ্ছি।’
কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু বলেন, ‘রুবেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. খাইরুল আলম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কুমারখালী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেবাড়িয়া গ্রামের গোলাম কিবরিয়া ব্রিজের (নির্মাণাধীন) নিচে গড়াই নদী থেকে হাসিবুর রহমান রুবেলের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত রুবেল কুষ্টিয়া জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, স্থানীয় দৈনিক কুষ্টিয়ার খবর পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও দৈনিক আমাদের নতুন সময় পত্রিকার কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এ ব্লক এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
৫ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৫ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৬ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৬ ঘণ্টা আগে