কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
পারিবারিক কলহের জেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন সুমি খাতুন (৩০) নামের এক গৃহবধূ। এ সময় তাঁর কোলে ছিল চার বছরের মেয়ে সুরভী। ভাগ্যক্রমে দুজনেরই জীবন বেঁচে গেলেও ট্রেনে কাটা পড়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে শিশু সুরভীর বাঁ হাত। সুমি খাতুন গুরুতর আহত হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া পৌরসভার হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পোড়াদহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজের আলী।
আহত সুমি খাতুন কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এস্টেট এলাকার ‘সি’ ব্লকের সাপ্পীরুল ইসলামের স্ত্রী। প্রায় ১২ বছর আগে সুমি ও সাপ্পীরুলের বিয়ে হয়। আহত শিশুসন্তান সুরভীসহ তাঁদের আট বছর বয়সী আরেকটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় একটি মালবাহী ট্রেন ফরিদপুর থেকে দর্শনার উদ্দেশে যাচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ একটি মেয়েশিশুকে কোলে নিয়ে এক নারী ওই ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন। তবে ভাগ্যক্রমে ওই নারী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে একপাশে পড়ে যান। এতে শিশুটির এক হাত ট্রেনের চাকার নিচে পড়ে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া মা ও মেয়ের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম হয়েছে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে দ্রুত কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আহতের স্বজনেরা জানান, স্বামী সাপ্পীরুলের সঙ্গে সুমির মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হতো। শনিবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে সুমি তাঁঁর চার বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। পরে শহরের ধোপাপাড়া বড় স্টেশন এলাকায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এ সময় শিশুটির শরীর থেকে বাঁ হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া মা ও শিশুর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম হয়েছে।
পোড়াদহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজের আলী জানান, সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের হরিশংকরপুর এলাকায় ফরিদপুর থেকে ছেড়ে আসা দর্শনাগামী মালবাহী ট্রেনে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ঘটনাস্থলে অফিসার ফোর্স পাঠানো হয়। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন সুমি খাতুন (৩০) নামের এক গৃহবধূ। এ সময় তাঁর কোলে ছিল চার বছরের মেয়ে সুরভী। ভাগ্যক্রমে দুজনেরই জীবন বেঁচে গেলেও ট্রেনে কাটা পড়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে শিশু সুরভীর বাঁ হাত। সুমি খাতুন গুরুতর আহত হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া পৌরসভার হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পোড়াদহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজের আলী।
আহত সুমি খাতুন কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এস্টেট এলাকার ‘সি’ ব্লকের সাপ্পীরুল ইসলামের স্ত্রী। প্রায় ১২ বছর আগে সুমি ও সাপ্পীরুলের বিয়ে হয়। আহত শিশুসন্তান সুরভীসহ তাঁদের আট বছর বয়সী আরেকটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় একটি মালবাহী ট্রেন ফরিদপুর থেকে দর্শনার উদ্দেশে যাচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ একটি মেয়েশিশুকে কোলে নিয়ে এক নারী ওই ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন। তবে ভাগ্যক্রমে ওই নারী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে একপাশে পড়ে যান। এতে শিশুটির এক হাত ট্রেনের চাকার নিচে পড়ে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া মা ও মেয়ের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম হয়েছে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে দ্রুত কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আহতের স্বজনেরা জানান, স্বামী সাপ্পীরুলের সঙ্গে সুমির মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হতো। শনিবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে সুমি তাঁঁর চার বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। পরে শহরের ধোপাপাড়া বড় স্টেশন এলাকায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এ সময় শিশুটির শরীর থেকে বাঁ হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া মা ও শিশুর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম হয়েছে।
পোড়াদহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজের আলী জানান, সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের হরিশংকরপুর এলাকায় ফরিদপুর থেকে ছেড়ে আসা দর্শনাগামী মালবাহী ট্রেনে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ঘটনাস্থলে অফিসার ফোর্স পাঠানো হয়। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সীমান্ত থেকে বদর আলী নামের এক ব্যক্তিকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে জীবননগর উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের বেনীপুর স্কুলপাড়া মাঠ থেকে বিএসএফ তাঁকে ধরে নিয়ে যায়।
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে হাবিবুর রহমান জিহাদ (১৫) নামের এক চালককে গলা কেটে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। অটোরিকশাটি বেচতে গিয়ে জনতার হাতে আটক হয়েছে দুই ছিনতাইকারী।
২৬ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়কে নতুনভাবে উন্নয়ন কাজ হলেও পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখা হয়নি, ফলে বৃষ্টির পানি জমে থাকছে। এছাড়া, খালে পানি নামার পথগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি আটকে থাকে। এর ফলে স্কুলগামী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ চরম বিপাকে পড়ছেন।
৩৫ মিনিট আগেভাঙনের শিকার এলাকার মধ্যে রয়েছে উড়িয়া ইউনিয়নের ককাইমারী, ব্যাপারীপাড়া, আকন্দপাড়া, জোলাপাড়া ও ভাটিয়াপাড়া গ্রাম। বক্তারা বলেন, গত এক মাস ধরে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অব্যাহত নদীভাঙনে বসতবাড়ি ও একরের পর একর আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। এর ফলে কয়েক শতাধিক পরিবার এবং ফসলি জমি এখনও মা
১ ঘণ্টা আগে