রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনার উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকায় ঘাসের উৎপাদন না হওয়া পশু পালনে প্রতিবন্ধকতা ছিল। এসব এলাকায় গোখাদ্য, বিশেষ করে উচ্চফলনশীল সবুজ ঘাসের ঘাটতি দূর করতে পাকচোং জাতের ঘাস চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের গবেষকেরা পাকচোং জাতের ঘাস চাষে সাফল্য পেয়েছেন।
শিগগিরই এই গবেষণালব্ধ ফলাফল এই অঞ্চলের খামারিদের উপকারে আসবে এবং গবাদিপশু থেকে মাংস ও দুধ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা গবেষকদের।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. সফিকুল ইসলাম এই গবেষণার প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পিএইচডি শিক্ষার্থী পিযুষ কান্তি ঘোষ এই পাকচোং চাষের মূল গবেষক। তিনি ইতিমধ্যে তাঁর গবেষণাকর্মটি সম্পাদন করেছেন।
উপকূলীয় এসব লবণাক্ত এলাকায় প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো গোখাদ্যের অভাব ও দানাদার খাদ্যের উচ্চমূল্য। মাটি ও পানিতে লবণের পরিমাণ বাড়ায় উপকূলীয় অঞ্চলের জমিতে ঘাসের উৎপাদন আশানুরূপ হয় না। গবাদিপশু পালনের জন্য খামারিকে শুধু খড়ের ওপর নির্ভর করতে হয়। ফলে এই অঞ্চলের খামারিরা গবাদিপশু পালনে ক্রমান্বয়ে আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে ক্রমশ এই অঞ্চলে গবাদিপশু থেকে দুধ বা মাংসের প্রত্যাশিত উৎপাদন পাওয়া দুরূহ হয়ে পড়ছে।
এমন অবস্থায় গোখাদ্য, বিশেষ করে উচ্চফলনশীল সবুজ ঘাসের ঘাটতি দূর করতে পাকচোং জাতের ঘাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. সফিকুল ইসলাম জানান, কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ‘ম্যাক্সিমাইজিং ফরেজ প্রোডাকশন ইন স্যালাইন প্রন এরিয়া অব সাউথ-ওয়েস্ট কোস্টাল বেল্ট থ্রু ইমপ্রুভড ম্যানেজমেন্ট প্রাকটিসেস’ শীর্ষক একটি গবেষণা প্রকল্পের আওতায় দুই ধাপে খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরায় গবেষণাকর্মটি পরিচালিত হয়।
প্রথম ধাপে এই অঞ্চলে কী পরিমাণ গবাদিপশু আছে এবং গবাদিপশু কত কারণে কমে যাচ্ছে, সেটা খুঁজে বের করা হয়। খামারিরা কোন কোন ঘাস বা গোখাদ্য ব্যবহার করেন, সে বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হয়। সেখান থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে ১৭টি ঘাসের জাত নিয়ে পাঁচটি লবণাক্ততার মাত্রা তৈরি করে টবে চাষ করা হয়। যুক্ত করেন এই গবেষক।
খুবির এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. পূর্ণেন্দু গাইন মাঠ গবেষণাগারের সেমিকন্ট্রোলড শেডে এগুলো চাষ করা হয়। সেখান থেকে ভিন্ন ভিন্ন লবণাক্ততার মাত্রায় যেগুলো ভালো উৎপাদন হয়, সেগুলোর মধ্যে চারটি ঘাস (নেপিয়ার-৪, পাকচোং, জার্মান ও হাইব্রিড জামবু জাত) পরবর্তী ধাপে গবেষণার জন্য নির্বাচন করা হয়। এই চার ঘাসের জাত বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, খুলনা এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাঠ পর্যায়ে গবেষণার জন্য পাঠানো হয়। মাঠ গবেষণার পর এই চার জাতের মধ্যে সবচেয়ে ভালো উৎপাদন আসে পাকচোং থেকে।
গবেষক ড. সফিক আরও জানান, পাকচোং ঘাস ৬০ দিনেই গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত হয়। তবে গবেষণার জন্য এটি ৯০ দিন পর্যন্ত রাখা হয়েছিল। ঘাস চাষের পর প্রথম কাটিং ৬০ দিন পর কেটে গবাদিপশুকে খাওয়ানো যায়। এরপর উন্নত পরিচর্যার মাধ্যমে প্রতি ৪৫ দিন পরপর ঘাস কাটা যায়। একবার রোপণ করলে সামান্য যত্নে পাঁচ বছর পর্যন্ত এই ঘাস উৎপাদন হবে।
এ অঞ্চলে এই ঘাসের গড় উৎপাদন ৬০ দিনে হেক্টরপ্রতি ৪৪ দশমিক ৭৭ টন এবং ৯০ দিনে হেক্টরপ্রতি ৭৫ দশমিক ৮০ টন। ঘাস রোপণের উপযুক্ত সময় ফাল্গুন-চৈত্র মাস (মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে মধ্য এপ্রিল)। তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে কাটিং রোপণ করা উচিত নয় বলেও জানান, গবেষক ড. সফিক।
জানা গেছে, দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে জন্মানো পাকচোং ঘাস পুষ্টিমান বিবেচনায় খুবই উন্নত। এই ঘাস নরম হওয়ায় গবাদিপশু খুবই আগ্রহসহকারে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এই ঘাসে ৭০ শতাংশের ওপরে জলীয় পদার্থ থাকে। এই ঘাসে খাদ্যের উপাদানের সবচেয়ে দামি অংশ প্রোটিন বা আমিষ তুলনামূলকভাবে অন্যান্য ঘাসের প্রায় সমান থাকে।
পাকচোং ঘাসে খাদ্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ফাইবার (আঁশ) পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। এই ঘাসে গড়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশের ওপরে ফ্যাট থাকে, যা গবাদিপশুর দেহের পুষ্টিমান চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই ঘাস সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক খাদ্য বলে এটি গ্রহণে প্রাণীর রুমেনে কোনো ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। এমনকি প্রাণী থেকে উৎপাদিত দুধ ও মাংস মানবস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ।
এ বিষয়ে গবেষক পিযুষ কান্তি ঘোষ বলেন, ‘পাকচোং ঘাস চাষাবাদের মাধ্যমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে ঘাসের উৎপাদন বাড়বে। গবাদিপশু লালন-পালন অর্থনৈতিকভাবে টেকসই হবে এবং খামারিরা আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। তাঁদের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন ঘটবে। একই সঙ্গে বেকারত্ব দূর হবে, কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। আমার বিশ্বাস, উপকূলীয় অঞ্চলের গবাদিপশুর উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে এ দেশে প্রাণিসম্পদের বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে গবেষণা অনুদান দেওয়া হচ্ছে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা গবেষণায় অনেক বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। এর বাইরেও সরকারি-বেসরকারি অর্থায়নে তাঁরা নানা ধরনের গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করছেন। এসব গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর উপকারে আসবে।
খুলনার উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকায় ঘাসের উৎপাদন না হওয়া পশু পালনে প্রতিবন্ধকতা ছিল। এসব এলাকায় গোখাদ্য, বিশেষ করে উচ্চফলনশীল সবুজ ঘাসের ঘাটতি দূর করতে পাকচোং জাতের ঘাস চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের গবেষকেরা পাকচোং জাতের ঘাস চাষে সাফল্য পেয়েছেন।
শিগগিরই এই গবেষণালব্ধ ফলাফল এই অঞ্চলের খামারিদের উপকারে আসবে এবং গবাদিপশু থেকে মাংস ও দুধ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা গবেষকদের।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. সফিকুল ইসলাম এই গবেষণার প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পিএইচডি শিক্ষার্থী পিযুষ কান্তি ঘোষ এই পাকচোং চাষের মূল গবেষক। তিনি ইতিমধ্যে তাঁর গবেষণাকর্মটি সম্পাদন করেছেন।
উপকূলীয় এসব লবণাক্ত এলাকায় প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো গোখাদ্যের অভাব ও দানাদার খাদ্যের উচ্চমূল্য। মাটি ও পানিতে লবণের পরিমাণ বাড়ায় উপকূলীয় অঞ্চলের জমিতে ঘাসের উৎপাদন আশানুরূপ হয় না। গবাদিপশু পালনের জন্য খামারিকে শুধু খড়ের ওপর নির্ভর করতে হয়। ফলে এই অঞ্চলের খামারিরা গবাদিপশু পালনে ক্রমান্বয়ে আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে ক্রমশ এই অঞ্চলে গবাদিপশু থেকে দুধ বা মাংসের প্রত্যাশিত উৎপাদন পাওয়া দুরূহ হয়ে পড়ছে।
এমন অবস্থায় গোখাদ্য, বিশেষ করে উচ্চফলনশীল সবুজ ঘাসের ঘাটতি দূর করতে পাকচোং জাতের ঘাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. সফিকুল ইসলাম জানান, কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ‘ম্যাক্সিমাইজিং ফরেজ প্রোডাকশন ইন স্যালাইন প্রন এরিয়া অব সাউথ-ওয়েস্ট কোস্টাল বেল্ট থ্রু ইমপ্রুভড ম্যানেজমেন্ট প্রাকটিসেস’ শীর্ষক একটি গবেষণা প্রকল্পের আওতায় দুই ধাপে খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরায় গবেষণাকর্মটি পরিচালিত হয়।
প্রথম ধাপে এই অঞ্চলে কী পরিমাণ গবাদিপশু আছে এবং গবাদিপশু কত কারণে কমে যাচ্ছে, সেটা খুঁজে বের করা হয়। খামারিরা কোন কোন ঘাস বা গোখাদ্য ব্যবহার করেন, সে বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হয়। সেখান থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে ১৭টি ঘাসের জাত নিয়ে পাঁচটি লবণাক্ততার মাত্রা তৈরি করে টবে চাষ করা হয়। যুক্ত করেন এই গবেষক।
খুবির এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. পূর্ণেন্দু গাইন মাঠ গবেষণাগারের সেমিকন্ট্রোলড শেডে এগুলো চাষ করা হয়। সেখান থেকে ভিন্ন ভিন্ন লবণাক্ততার মাত্রায় যেগুলো ভালো উৎপাদন হয়, সেগুলোর মধ্যে চারটি ঘাস (নেপিয়ার-৪, পাকচোং, জার্মান ও হাইব্রিড জামবু জাত) পরবর্তী ধাপে গবেষণার জন্য নির্বাচন করা হয়। এই চার ঘাসের জাত বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, খুলনা এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাঠ পর্যায়ে গবেষণার জন্য পাঠানো হয়। মাঠ গবেষণার পর এই চার জাতের মধ্যে সবচেয়ে ভালো উৎপাদন আসে পাকচোং থেকে।
গবেষক ড. সফিক আরও জানান, পাকচোং ঘাস ৬০ দিনেই গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত হয়। তবে গবেষণার জন্য এটি ৯০ দিন পর্যন্ত রাখা হয়েছিল। ঘাস চাষের পর প্রথম কাটিং ৬০ দিন পর কেটে গবাদিপশুকে খাওয়ানো যায়। এরপর উন্নত পরিচর্যার মাধ্যমে প্রতি ৪৫ দিন পরপর ঘাস কাটা যায়। একবার রোপণ করলে সামান্য যত্নে পাঁচ বছর পর্যন্ত এই ঘাস উৎপাদন হবে।
এ অঞ্চলে এই ঘাসের গড় উৎপাদন ৬০ দিনে হেক্টরপ্রতি ৪৪ দশমিক ৭৭ টন এবং ৯০ দিনে হেক্টরপ্রতি ৭৫ দশমিক ৮০ টন। ঘাস রোপণের উপযুক্ত সময় ফাল্গুন-চৈত্র মাস (মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে মধ্য এপ্রিল)। তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে কাটিং রোপণ করা উচিত নয় বলেও জানান, গবেষক ড. সফিক।
জানা গেছে, দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে জন্মানো পাকচোং ঘাস পুষ্টিমান বিবেচনায় খুবই উন্নত। এই ঘাস নরম হওয়ায় গবাদিপশু খুবই আগ্রহসহকারে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এই ঘাসে ৭০ শতাংশের ওপরে জলীয় পদার্থ থাকে। এই ঘাসে খাদ্যের উপাদানের সবচেয়ে দামি অংশ প্রোটিন বা আমিষ তুলনামূলকভাবে অন্যান্য ঘাসের প্রায় সমান থাকে।
পাকচোং ঘাসে খাদ্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ফাইবার (আঁশ) পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। এই ঘাসে গড়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশের ওপরে ফ্যাট থাকে, যা গবাদিপশুর দেহের পুষ্টিমান চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই ঘাস সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক খাদ্য বলে এটি গ্রহণে প্রাণীর রুমেনে কোনো ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। এমনকি প্রাণী থেকে উৎপাদিত দুধ ও মাংস মানবস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ।
এ বিষয়ে গবেষক পিযুষ কান্তি ঘোষ বলেন, ‘পাকচোং ঘাস চাষাবাদের মাধ্যমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে ঘাসের উৎপাদন বাড়বে। গবাদিপশু লালন-পালন অর্থনৈতিকভাবে টেকসই হবে এবং খামারিরা আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। তাঁদের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন ঘটবে। একই সঙ্গে বেকারত্ব দূর হবে, কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। আমার বিশ্বাস, উপকূলীয় অঞ্চলের গবাদিপশুর উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে এ দেশে প্রাণিসম্পদের বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে গবেষণা অনুদান দেওয়া হচ্ছে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা গবেষণায় অনেক বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। এর বাইরেও সরকারি-বেসরকারি অর্থায়নে তাঁরা নানা ধরনের গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করছেন। এসব গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর উপকারে আসবে।
এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ট্রাংকের সিলগালা খুলে ফেলার ঘটনায় নওগাঁর ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেকসহ ছয় পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার তাঁদের জেলা পুলিশ লাইনসে ক্লোজ করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে রেলওয়ের জায়গার একটি পুকুরের দখল নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনের হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকার চানপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেদেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
১৩ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রিয়া মনিসহ দুজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোসিতা ইসলাম তাঁদের জামিন দেন।
১৩ মিনিট আগে