সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় ভিসা পেতে ব্যাপক হয়রানির অভিযোগে ভারতীয় ভিসা সেন্টারে বিক্ষোভ করেছেন ভিসাপ্রার্থীরা। আজ সোমবার দুপুরে ইটাগাছার ভারতীয় ভিসা আবেদনকেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ করেন কয়েক শ ভিসাপ্রার্থী। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর আশ্বাসে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
সাতক্ষীরার মুনজিৎপুরের মোস্তফা আলী জানান, ভারতীয় ভিসা পাওয়া এখন রীতিমতো ভাগ্যের ব্যাপার। কমপক্ষে দুই মাস পার না করলে আবেদন করা যায় না। আবেদন ফি ৮৭৫ টাকা। আবেদনের পর ভিসা প্রাপ্তিতে ১৫ দিন সময় বেঁধে দেওয়া হয়। তবে দুই-তিন মাস পরে ভিসাও আসে না, পাসপোর্ট বইও ফেরত পাওয়া যায় না। চিকিৎসার জন্য তাঁর ভারতে যাওয়া খুবই দরকার ছিল।
একই এলাকার আমিনুর রহমান আলম বলেন, ‘তিন মাস আগে বই জমা দেওয়া ছিল। এখন বই ফেরত দেওয়া হচ্ছে ভিসা ছাড়াই। এ ছাড়া ভিসা না দেওয়ার কারণও জানায় না তারা। শুধু তা–ই নয়, বই জমা দেওয়ার সময় অফিসের কর্মীরা আমাদের সঙ্গে যে রূঢ় আচরণ করে, তা ভাষায় প্রকাশযোগ্য নয়। সামান্য ত্রুটিতে বই ছুড়ে ফেলে দেয়।’
আশাশুনির শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন ভিসাকেন্দ্রে লাখ লাখ আবেদন জমা পড়ে। ই-টোকেনসহ প্রতি আবেদনে ১ হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়। ভারত কোটি কোটি আয় করছে, অথচ আমাদের ভিসা দিচ্ছে না। এর জবাব তাদের দিতে হবে।’
আশাশুনির তারকনাথ দাস বলেন, ‘চার মাস ধরে অপেক্ষা করে ভিসা পেলাম না। আমার স্ত্রী খুবই অসুস্থ। তাকে ভারতে নিতে হবে। আমাদের একটাই দাবি ভিসা চাই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভিসা সেন্টারের এক সুপারভাইজার বলেন, ‘ভিসা দেওয়া বা না দেওয়া আমাদের হাত থাকে না। আমরা স্থানীয় মানুষের বিক্ষোভের কথা ঢাকায় জানিয়েছি।’
সাতক্ষীরা সদর থানার (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, ইটাগাছায় ভারতীয় ভিসা সেন্টারে উদ্ভূদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিছু মানুষকে পাসপোর্ট বই ফেরত দেওয়া হয়েছে। বাকি মানুষকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, উদ্ভূত পরিস্থিতি ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে জানানো হবে।
আরও খবর পড়ুন:
সাতক্ষীরায় ভিসা পেতে ব্যাপক হয়রানির অভিযোগে ভারতীয় ভিসা সেন্টারে বিক্ষোভ করেছেন ভিসাপ্রার্থীরা। আজ সোমবার দুপুরে ইটাগাছার ভারতীয় ভিসা আবেদনকেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ করেন কয়েক শ ভিসাপ্রার্থী। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর আশ্বাসে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
সাতক্ষীরার মুনজিৎপুরের মোস্তফা আলী জানান, ভারতীয় ভিসা পাওয়া এখন রীতিমতো ভাগ্যের ব্যাপার। কমপক্ষে দুই মাস পার না করলে আবেদন করা যায় না। আবেদন ফি ৮৭৫ টাকা। আবেদনের পর ভিসা প্রাপ্তিতে ১৫ দিন সময় বেঁধে দেওয়া হয়। তবে দুই-তিন মাস পরে ভিসাও আসে না, পাসপোর্ট বইও ফেরত পাওয়া যায় না। চিকিৎসার জন্য তাঁর ভারতে যাওয়া খুবই দরকার ছিল।
একই এলাকার আমিনুর রহমান আলম বলেন, ‘তিন মাস আগে বই জমা দেওয়া ছিল। এখন বই ফেরত দেওয়া হচ্ছে ভিসা ছাড়াই। এ ছাড়া ভিসা না দেওয়ার কারণও জানায় না তারা। শুধু তা–ই নয়, বই জমা দেওয়ার সময় অফিসের কর্মীরা আমাদের সঙ্গে যে রূঢ় আচরণ করে, তা ভাষায় প্রকাশযোগ্য নয়। সামান্য ত্রুটিতে বই ছুড়ে ফেলে দেয়।’
আশাশুনির শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন ভিসাকেন্দ্রে লাখ লাখ আবেদন জমা পড়ে। ই-টোকেনসহ প্রতি আবেদনে ১ হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়। ভারত কোটি কোটি আয় করছে, অথচ আমাদের ভিসা দিচ্ছে না। এর জবাব তাদের দিতে হবে।’
আশাশুনির তারকনাথ দাস বলেন, ‘চার মাস ধরে অপেক্ষা করে ভিসা পেলাম না। আমার স্ত্রী খুবই অসুস্থ। তাকে ভারতে নিতে হবে। আমাদের একটাই দাবি ভিসা চাই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভিসা সেন্টারের এক সুপারভাইজার বলেন, ‘ভিসা দেওয়া বা না দেওয়া আমাদের হাত থাকে না। আমরা স্থানীয় মানুষের বিক্ষোভের কথা ঢাকায় জানিয়েছি।’
সাতক্ষীরা সদর থানার (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, ইটাগাছায় ভারতীয় ভিসা সেন্টারে উদ্ভূদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিছু মানুষকে পাসপোর্ট বই ফেরত দেওয়া হয়েছে। বাকি মানুষকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, উদ্ভূত পরিস্থিতি ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে জানানো হবে।
আরও খবর পড়ুন:
সিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৬ মিনিট আগে