তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
তালা-পাটকেলঘাটা সড়কের কয়েকটি স্থানের শতাধিক শুকনো গাছ এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যে গাছগুলো পথচারীদের যাতায়াতের সময় ছায়া প্রদান করত তার নিচ দিয়ে এখন পথচারীরা আতঙ্কের মধ্য দিয়ে চলাচল করছে। কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে প্রতিনিয়ত ঘটেছে ছোটবড় দুর্ঘটনা।
সূত্রে জানা যায়, তালা উপজেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহাবিদ্যালয়ের মোড় থেকে ইসলামকাটি হয়ে পাটকেলঘাটা কুমিরা পোড়াবাড়ি পর্যন্ত মোট ৯ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশে সিরিস ও মেহগনিসহ নানা রকম গাছ রোপণ করে একটি সংস্থা। সেই গাছগুলো ধীর ধীরে বড় হয়। কিন্তু আম্পান ঝড়ের তাণ্ডবে গাছগুলো দুমড়ে মুচড়ে যায়। বিশেষ করে ইসলামকাটী ও কুমিরা এলাকার প্রায় কয়েক শতাধিক গাছ পানিতে নিমজ্জিত হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধিকাংশ গাছের মূল শিকড় নষ্ট হয়ে গেছে। যখন-তখন বড় গাছগুলো পথচারীদের মাথার ওপর উপড়ে পড়তে পারে। তাই পথচারীদের জীবন-প্রাণ হাতে নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
আক্ষেপ করে শামীমুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম এই সড়কে প্রতিদিন তালা উপজেলা থেকে হাজার হাজার কর্মজীবী নারী-পুরুষ আদালতে, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ও পাটকেলঘাটা বাজারে যাতায়াত করেন। এমনকি এ সড়ক দিয়ে স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। তাদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। অতি দ্রুত রাস্তার দু’পাশের নষ্ট গাছগুলো অপসারণ করার দাবি জানাচ্ছি। তা না হলে যেকোনো সময় ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
মহেন্দ্র সমিতির সভাপতি মো. মিন্টু সরদার ও মোটরসাইকেল শ্রমিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন জানান, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীবাহী গাড়ি নিয়ে যাতায়াত করেন তাঁরা। মাঝে মাঝে গাছের বড় বড় ডাল ভেঙে পড়ে। যেকোনো সময় মাথার ওপর গাছ ভেঙে পড়তে পারে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ গাছগুলো রাস্তার পাশ থেকে সরিয়ে ফেলার দাবি জানান তাঁরা।
ইসলামকাটী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ বলেন, কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। কয়েক দিন আগে ইসলামকাটি কালভার্টের পাশে একটি যাত্রীবাহী ভ্যানের ওপর বড় একটি গাছ ভেঙে পড়ে। তবে এ দুর্ঘটনায় কেউ নিহত হয়নি। যত দ্রুত সম্ভব মরা গাছগুলো অপসারণ করতে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, তালা-ইসলামকাটি-পাটকেলঘাটা সড়কে শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলো জেলা পরিষদের। গাছগুলো মরে যাওয়ার ফলে মানুষের চলাচলে বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। এরই মধ্যে বিষয়টি জেলা পরিষদে অবহিত করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম বলেন, অধিকাংশ গাছ শুকিয়ে যাওয়ায় সড়কের ওপর তা ভেঙে পড়ছে। গাছগুলো কাটার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে।
তালা-পাটকেলঘাটা সড়কের কয়েকটি স্থানের শতাধিক শুকনো গাছ এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যে গাছগুলো পথচারীদের যাতায়াতের সময় ছায়া প্রদান করত তার নিচ দিয়ে এখন পথচারীরা আতঙ্কের মধ্য দিয়ে চলাচল করছে। কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে প্রতিনিয়ত ঘটেছে ছোটবড় দুর্ঘটনা।
সূত্রে জানা যায়, তালা উপজেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহাবিদ্যালয়ের মোড় থেকে ইসলামকাটি হয়ে পাটকেলঘাটা কুমিরা পোড়াবাড়ি পর্যন্ত মোট ৯ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশে সিরিস ও মেহগনিসহ নানা রকম গাছ রোপণ করে একটি সংস্থা। সেই গাছগুলো ধীর ধীরে বড় হয়। কিন্তু আম্পান ঝড়ের তাণ্ডবে গাছগুলো দুমড়ে মুচড়ে যায়। বিশেষ করে ইসলামকাটী ও কুমিরা এলাকার প্রায় কয়েক শতাধিক গাছ পানিতে নিমজ্জিত হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধিকাংশ গাছের মূল শিকড় নষ্ট হয়ে গেছে। যখন-তখন বড় গাছগুলো পথচারীদের মাথার ওপর উপড়ে পড়তে পারে। তাই পথচারীদের জীবন-প্রাণ হাতে নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
আক্ষেপ করে শামীমুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম এই সড়কে প্রতিদিন তালা উপজেলা থেকে হাজার হাজার কর্মজীবী নারী-পুরুষ আদালতে, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ও পাটকেলঘাটা বাজারে যাতায়াত করেন। এমনকি এ সড়ক দিয়ে স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। তাদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। অতি দ্রুত রাস্তার দু’পাশের নষ্ট গাছগুলো অপসারণ করার দাবি জানাচ্ছি। তা না হলে যেকোনো সময় ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
মহেন্দ্র সমিতির সভাপতি মো. মিন্টু সরদার ও মোটরসাইকেল শ্রমিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন জানান, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীবাহী গাড়ি নিয়ে যাতায়াত করেন তাঁরা। মাঝে মাঝে গাছের বড় বড় ডাল ভেঙে পড়ে। যেকোনো সময় মাথার ওপর গাছ ভেঙে পড়তে পারে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ গাছগুলো রাস্তার পাশ থেকে সরিয়ে ফেলার দাবি জানান তাঁরা।
ইসলামকাটী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ বলেন, কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। কয়েক দিন আগে ইসলামকাটি কালভার্টের পাশে একটি যাত্রীবাহী ভ্যানের ওপর বড় একটি গাছ ভেঙে পড়ে। তবে এ দুর্ঘটনায় কেউ নিহত হয়নি। যত দ্রুত সম্ভব মরা গাছগুলো অপসারণ করতে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, তালা-ইসলামকাটি-পাটকেলঘাটা সড়কে শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলো জেলা পরিষদের। গাছগুলো মরে যাওয়ার ফলে মানুষের চলাচলে বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। এরই মধ্যে বিষয়টি জেলা পরিষদে অবহিত করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম বলেন, অধিকাংশ গাছ শুকিয়ে যাওয়ায় সড়কের ওপর তা ভেঙে পড়ছে। গাছগুলো কাটার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে