প্রতিনিধি, ঝিকরগাছা (যশোর)
ড্রাগন চাষে সফল হয়েছেন সাইফুল ইসলাম (৫১) নামে এক চাষি। সাড়ে চার বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে তাঁর এ বছর অন্তত ১৬ লাখ টাকা লাভের প্রত্যাশা করছেন তিনি। আঁকারে বড় হওয়ায় তাঁর ড্রাগনের বাজারে রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। সাইফুল ইসলাম যশোর ঝিকরগাছা উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ আহমদের ছেলে।
সাইফুল ইসলাম বলেন, ছোট ভাই কৃষিবিদ জাহিদুল করিমের প্রেরণায় ২০১৭ সালের শেষের দিকে থাইল্যান্ড প্রজাতের সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ শুরু করেন। সে সময় তিনি ওই জমিতে ৬৯০টি পিলার (খুঁটি) পুতে ড্রাগন গাছ লাগান। ২০১৯ সালে আরও এক বিঘা জমিতে ৩১৫টি পিলার (খুঁটি) পুতে লাগান ড্রাগন গাছ। এতে তাঁর সাড়ে চার বিঘা জমিতে মোট এক হাজার ৫টি পিলার (খুঁটি) হয়। প্রথম বছরে কিছু ফল আসলেও পুরোদমে গাছে ফল আসে দেড় বছরের মাথায়। সাড়ে চার বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করতে মোট খরচ হয়েছে সাড়ে আট লাখ টাকা।
তিনি জানান, এ যাবৎ তিনি ১৫ লাখ টাকার ড্রাগন বিক্রি করেছেন। গাছে যে পরিমাণ ফুল রয়েছে তাতে এ বছর আরও ১৫-১৬ লাখ টাকার ড্রাগন বিক্রির আশা করছেন বলে জানান তিনি।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, এপ্রিল মাসে থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ড্রাগন বিক্রি করা যায়। তাঁর খেতে দুই ধরনের ড্রাগন রয়েছে। একটি লাল ও অপরটি সাদা রঙের। বর্তমান প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। ২০-২৫ দিন পরপর ড্রাগন ওঠাতে হয়। খেত পরিচর্যার জন্য ৪ জন লোক আছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ জানান, ড্রাগন সম্ভাবনাময়ী ও লাভজনক চাষ। যদি কৃষি ব্যবস্থাপনা ভালো হয় তাহলে, ড্রাগন গাছ একবার লাগালে ১০-১২ বছর ফল পাওয়া সম্ভব। ড্রাগন চাষে সাইফুল ইসলামকে এনএটিপি-২ প্রকল্পের আওতাই এআইএফ-৩ থেকে অনুদান দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
ড্রাগন চাষে সফল হয়েছেন সাইফুল ইসলাম (৫১) নামে এক চাষি। সাড়ে চার বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে তাঁর এ বছর অন্তত ১৬ লাখ টাকা লাভের প্রত্যাশা করছেন তিনি। আঁকারে বড় হওয়ায় তাঁর ড্রাগনের বাজারে রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। সাইফুল ইসলাম যশোর ঝিকরগাছা উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ আহমদের ছেলে।
সাইফুল ইসলাম বলেন, ছোট ভাই কৃষিবিদ জাহিদুল করিমের প্রেরণায় ২০১৭ সালের শেষের দিকে থাইল্যান্ড প্রজাতের সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ শুরু করেন। সে সময় তিনি ওই জমিতে ৬৯০টি পিলার (খুঁটি) পুতে ড্রাগন গাছ লাগান। ২০১৯ সালে আরও এক বিঘা জমিতে ৩১৫টি পিলার (খুঁটি) পুতে লাগান ড্রাগন গাছ। এতে তাঁর সাড়ে চার বিঘা জমিতে মোট এক হাজার ৫টি পিলার (খুঁটি) হয়। প্রথম বছরে কিছু ফল আসলেও পুরোদমে গাছে ফল আসে দেড় বছরের মাথায়। সাড়ে চার বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করতে মোট খরচ হয়েছে সাড়ে আট লাখ টাকা।
তিনি জানান, এ যাবৎ তিনি ১৫ লাখ টাকার ড্রাগন বিক্রি করেছেন। গাছে যে পরিমাণ ফুল রয়েছে তাতে এ বছর আরও ১৫-১৬ লাখ টাকার ড্রাগন বিক্রির আশা করছেন বলে জানান তিনি।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, এপ্রিল মাসে থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ড্রাগন বিক্রি করা যায়। তাঁর খেতে দুই ধরনের ড্রাগন রয়েছে। একটি লাল ও অপরটি সাদা রঙের। বর্তমান প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। ২০-২৫ দিন পরপর ড্রাগন ওঠাতে হয়। খেত পরিচর্যার জন্য ৪ জন লোক আছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ জানান, ড্রাগন সম্ভাবনাময়ী ও লাভজনক চাষ। যদি কৃষি ব্যবস্থাপনা ভালো হয় তাহলে, ড্রাগন গাছ একবার লাগালে ১০-১২ বছর ফল পাওয়া সম্ভব। ড্রাগন চাষে সাইফুল ইসলামকে এনএটিপি-২ প্রকল্পের আওতাই এআইএফ-৩ থেকে অনুদান দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৫ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৯ মিনিট আগে