চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
নারায়ণ চন্দ্র সাহা (৪৯)। পেশায় বাবুর্চি। জীবিকার তাগিদে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ থেকে আসেন চিতলমারীতে। উপজেলা সদরের ওলির বাসার ভাড়াটিয়া। তিন ছেলে ও স্ত্রী শীলা রাণী সাহাকে নিয়ে তাঁর গোছানো সংসার। হঠাৎ করে গত ৫ জুন থেকে স্ত্রী নিখোঁজ।
সন্তানদের নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন নারায়ণ চন্দ্র। স্ত্রীর সন্ধান পেতে পথে পথে ঘুরছেন আর কাঁদছেন।
নারায়ণ চন্দ্র গত ১৮ জুন চিতলমারী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জিডির বিবরণে জানা গেছে, নারায়ণ চন্দ্র সাহার স্ত্রী শীলা রাণী সাহার বয়স ৩৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। ওজন ৬৬ কেজি। মানসিক ভাবে অসুস্থ।
মঙ্গলবার (২০ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টায় নারায়ণ চন্দ্র সাহা সাংবাদিকদের কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রীর পরনে খয়েরি রঙের সালোয়ার কামিজ ও লাল স্যান্ডেল ছিল। কোলে ছিল ছোট ছেলে সজীব সাহা (৫)। স্ত্রীকে ফিরে না পেলে আমার সংসারটাই ধ্বংস হয়ে যাবে!’
নারায়ণ চন্দ্র সাহা (৪৯)। পেশায় বাবুর্চি। জীবিকার তাগিদে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ থেকে আসেন চিতলমারীতে। উপজেলা সদরের ওলির বাসার ভাড়াটিয়া। তিন ছেলে ও স্ত্রী শীলা রাণী সাহাকে নিয়ে তাঁর গোছানো সংসার। হঠাৎ করে গত ৫ জুন থেকে স্ত্রী নিখোঁজ।
সন্তানদের নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন নারায়ণ চন্দ্র। স্ত্রীর সন্ধান পেতে পথে পথে ঘুরছেন আর কাঁদছেন।
নারায়ণ চন্দ্র গত ১৮ জুন চিতলমারী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জিডির বিবরণে জানা গেছে, নারায়ণ চন্দ্র সাহার স্ত্রী শীলা রাণী সাহার বয়স ৩৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। ওজন ৬৬ কেজি। মানসিক ভাবে অসুস্থ।
মঙ্গলবার (২০ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টায় নারায়ণ চন্দ্র সাহা সাংবাদিকদের কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রীর পরনে খয়েরি রঙের সালোয়ার কামিজ ও লাল স্যান্ডেল ছিল। কোলে ছিল ছোট ছেলে সজীব সাহা (৫)। স্ত্রীকে ফিরে না পেলে আমার সংসারটাই ধ্বংস হয়ে যাবে!’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে