খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে গত ৭ জুলাই শুরু হওয়া ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলার ১৩ দিনে ১৭ হাজার ৬৮৬টি বিভিন্ন ফলদ চারা বিক্রি হয়েছে। বিক্রীত বৃক্ষের দাম ২৫ লাখ ৭১ হাজার ৫৫ টাকা। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে নিজাম নার্সারিতে। এই নার্সারিতে বিক্রির পরিমাণ ১ হাজার ১২৯টি চারা, যার দাম ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা।
মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৯ জুলাই শনিবার পর্যন্ত উল্লেখিত চারা বিক্রি হয়েছে। বৃক্ষমেলার নিয়ন্ত্রণকক্ষে দায়িত্বরত জি এম রবিউল ইসলাম জানান, এবার মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬১। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১০টি। বিনা টিকিটে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে। এ বছর ফলদ ও ফুলের চারা সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মেলা ঘুরে দেখা গেছে, দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ফলের চারা স্থান পেয়েছে মেলায়। সফেদা, ডেউয়া, লটকন, জলপাই, লেবু, জাম্বুরা, আতা, গাব, কাজুবাদাম, করমচা, জামরুল, আমলকী, আঙুর, অড়বরই, কাউফলসহ বিভিন্ন দেশি ফলের চারা ও বড় গাছ আছে। বিদেশি ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যাভোকাডো, পার্সিমন, রাম্বুটান, লঙ্গান, ডুরিয়ান প্রভৃতি। শ্রীলঙ্কান, ভিয়েতনামি, কেরালাসহ নানা জাতের নারকেলের চারা বিক্রি করতে দেখা যায় কিছু স্টলে। এলাচি, চুইঝাল, গোলমরিচ, দারুচিনি, তেজপাতাগাছের চারাও পাওয়া যাচ্ছে মেলায়। ফুলের মধ্যে গোলাপ, জবা, জুঁই, চামেলি, বেলি, হাসনাহেনা, টগর, রঙ্গন, বাগানবিলাস, কাঠগোলাপ, মাধবীলতাসহ নানা প্রজাতির চারা মিলছে।
মেলার দর্শনার্থী সাহানা পারভীন বলেন, ‘এবার গাছের দাম মোটামুটি সাধ্যের মধ্যেই আছে। আমি ছাদবাগানের জন্য কিছু ফলদ গাছের চারা কিনতে এসেছি। পেয়ারা, কামরাঙ্গার চারা কিনেছি। এরপর অন্যান্য গাছের চারা কিনব।’
খুলনা নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি এস এম বদরুল আলম রয়েল বলেন, ‘এবার মেলার প্রথম থেকেই ক্রেতাদের বেশ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।’ নিজাম নার্সারিতে ভিড় একটু বেশি। তাদের বিক্রিও ভালো। জানতে চাইলে নিজাম নার্সারির আব্দুল্লাহ জানান, তাঁর স্টলে ৪০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা দামের গাছ রয়েছে। দাম কম থাকায় এ বছর বিক্রি ভালোই হচ্ছে।
এ বিষয়ে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার মো. ফজলুল হক বলেন, ‘এবারের বৃক্ষমেলায় গত বছরের চেয়ে দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি। বিক্রিও খারাপ না। ফলদ গাছের চারা বেশি বিক্রি হচ্ছে।
খুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে গত ৭ জুলাই শুরু হওয়া ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলার ১৩ দিনে ১৭ হাজার ৬৮৬টি বিভিন্ন ফলদ চারা বিক্রি হয়েছে। বিক্রীত বৃক্ষের দাম ২৫ লাখ ৭১ হাজার ৫৫ টাকা। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে নিজাম নার্সারিতে। এই নার্সারিতে বিক্রির পরিমাণ ১ হাজার ১২৯টি চারা, যার দাম ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা।
মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৯ জুলাই শনিবার পর্যন্ত উল্লেখিত চারা বিক্রি হয়েছে। বৃক্ষমেলার নিয়ন্ত্রণকক্ষে দায়িত্বরত জি এম রবিউল ইসলাম জানান, এবার মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬১। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১০টি। বিনা টিকিটে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে। এ বছর ফলদ ও ফুলের চারা সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মেলা ঘুরে দেখা গেছে, দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ফলের চারা স্থান পেয়েছে মেলায়। সফেদা, ডেউয়া, লটকন, জলপাই, লেবু, জাম্বুরা, আতা, গাব, কাজুবাদাম, করমচা, জামরুল, আমলকী, আঙুর, অড়বরই, কাউফলসহ বিভিন্ন দেশি ফলের চারা ও বড় গাছ আছে। বিদেশি ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যাভোকাডো, পার্সিমন, রাম্বুটান, লঙ্গান, ডুরিয়ান প্রভৃতি। শ্রীলঙ্কান, ভিয়েতনামি, কেরালাসহ নানা জাতের নারকেলের চারা বিক্রি করতে দেখা যায় কিছু স্টলে। এলাচি, চুইঝাল, গোলমরিচ, দারুচিনি, তেজপাতাগাছের চারাও পাওয়া যাচ্ছে মেলায়। ফুলের মধ্যে গোলাপ, জবা, জুঁই, চামেলি, বেলি, হাসনাহেনা, টগর, রঙ্গন, বাগানবিলাস, কাঠগোলাপ, মাধবীলতাসহ নানা প্রজাতির চারা মিলছে।
মেলার দর্শনার্থী সাহানা পারভীন বলেন, ‘এবার গাছের দাম মোটামুটি সাধ্যের মধ্যেই আছে। আমি ছাদবাগানের জন্য কিছু ফলদ গাছের চারা কিনতে এসেছি। পেয়ারা, কামরাঙ্গার চারা কিনেছি। এরপর অন্যান্য গাছের চারা কিনব।’
খুলনা নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি এস এম বদরুল আলম রয়েল বলেন, ‘এবার মেলার প্রথম থেকেই ক্রেতাদের বেশ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।’ নিজাম নার্সারিতে ভিড় একটু বেশি। তাদের বিক্রিও ভালো। জানতে চাইলে নিজাম নার্সারির আব্দুল্লাহ জানান, তাঁর স্টলে ৪০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা দামের গাছ রয়েছে। দাম কম থাকায় এ বছর বিক্রি ভালোই হচ্ছে।
এ বিষয়ে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার মো. ফজলুল হক বলেন, ‘এবারের বৃক্ষমেলায় গত বছরের চেয়ে দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি। বিক্রিও খারাপ না। ফলদ গাছের চারা বেশি বিক্রি হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
২১ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
২৬ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৪১ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে