গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার শহরসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ব্যবসায়ীরা মহিষ, গরু ও ছাগল জবাই করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে এক বছর ধরে বাজারে বেশি দামেই বিক্রি করা হচ্ছে এসবের মাংস।
ক্রেতারা বলছেন, ঈদের সময় স্বজনদের ভালো খাবার খেতে দিতে বাধ্য হয়েই বেশি দামে মাংস কিনছেন তাঁরা। আর বিক্রেতারা বলছেন, বেশি দামে গরু, মহিষ ও ছাগল কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
বর্তমানে কেজিপ্রতি মহিষের মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়। আর ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা কেজি।
মাংস ক্রয় করতে আসা মতিউর রহমান বলেন, ‘মহিষের মাংসের দাম শুনে চোখ যেন কপালে উঠছে। তারপরও কিনতে হচ্ছে। কয়েক দিন পরই ঈদুল ফিতর। পরিবারের সবার মুখে হাসি ফোটাতে পারলে নিজের ভালো লাগে।’
করমদী গ্রামের খান সাহেব বলেন, ‘মহিষের মাংস কিনলাম। প্রতি কেজি ৮০০ টাকা করে নিচ্ছে। ঈদকে সামনে রেখে কিনে রাখলাম। তবে মহিষের মাংসের দাম অনেক বেশি।’
বামন্দীর মো. আজমাইন আলী বলেন, ‘বাজারে মহিষের মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়। আর গরুর মাংস ৭৫০ টাকা। এভাবে মাংসের দাম বাড়তে থাকলে গরিবদের কিনে খাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।’
দেবীপুর গ্রামের বাজারে ব্রয়লার কিনেছেন রাব্বি আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে সব মাংসই যেন ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ব্রয়লারেরও দাম বেড়েছে। ২১০ টাকা করে কেজি নিচ্ছে।’
মাংস ব্যবসায়ী মো. বকুল হোসেন বলেন, ‘আমাদের বেশি দামে গরু-মহিষ ক্রয় করতে হচ্ছে। তাই মাংসের দামও বেশি। মহিষের মাংস কেজিপ্রতি ৮০০ টাকা, গরুর মাংস কেজি ৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।’
আরেক মাংস ব্যবসায়ী ইয়াসিন আলী বলেন, ‘ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা, মহিষের ৮০০ টাকা এবং গরুর মাংস বিক্রয় হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি। প্রতিটা জিনিসেরই দাম বাড়ছে আমাদের কিছুই করার নেই।’
এ ছাড়া বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রয় হচ্ছে কেজিপ্রতি ২১০-২২০ টাকা, সোনালি ৩৭০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা ও দেশি মুরগি বিক্রয় হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা বলেন, ‘কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মাংসের দাম বৃদ্ধি করে থাকে। আমরা বাজার মনিটরিং করছি। প্রয়োজনে বাজার মনিটরিং আরও বৃদ্ধি করা হবে। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার শহরসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ব্যবসায়ীরা মহিষ, গরু ও ছাগল জবাই করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে এক বছর ধরে বাজারে বেশি দামেই বিক্রি করা হচ্ছে এসবের মাংস।
ক্রেতারা বলছেন, ঈদের সময় স্বজনদের ভালো খাবার খেতে দিতে বাধ্য হয়েই বেশি দামে মাংস কিনছেন তাঁরা। আর বিক্রেতারা বলছেন, বেশি দামে গরু, মহিষ ও ছাগল কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
বর্তমানে কেজিপ্রতি মহিষের মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়। আর ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা কেজি।
মাংস ক্রয় করতে আসা মতিউর রহমান বলেন, ‘মহিষের মাংসের দাম শুনে চোখ যেন কপালে উঠছে। তারপরও কিনতে হচ্ছে। কয়েক দিন পরই ঈদুল ফিতর। পরিবারের সবার মুখে হাসি ফোটাতে পারলে নিজের ভালো লাগে।’
করমদী গ্রামের খান সাহেব বলেন, ‘মহিষের মাংস কিনলাম। প্রতি কেজি ৮০০ টাকা করে নিচ্ছে। ঈদকে সামনে রেখে কিনে রাখলাম। তবে মহিষের মাংসের দাম অনেক বেশি।’
বামন্দীর মো. আজমাইন আলী বলেন, ‘বাজারে মহিষের মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়। আর গরুর মাংস ৭৫০ টাকা। এভাবে মাংসের দাম বাড়তে থাকলে গরিবদের কিনে খাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।’
দেবীপুর গ্রামের বাজারে ব্রয়লার কিনেছেন রাব্বি আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে সব মাংসই যেন ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ব্রয়লারেরও দাম বেড়েছে। ২১০ টাকা করে কেজি নিচ্ছে।’
মাংস ব্যবসায়ী মো. বকুল হোসেন বলেন, ‘আমাদের বেশি দামে গরু-মহিষ ক্রয় করতে হচ্ছে। তাই মাংসের দামও বেশি। মহিষের মাংস কেজিপ্রতি ৮০০ টাকা, গরুর মাংস কেজি ৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।’
আরেক মাংস ব্যবসায়ী ইয়াসিন আলী বলেন, ‘ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা, মহিষের ৮০০ টাকা এবং গরুর মাংস বিক্রয় হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি। প্রতিটা জিনিসেরই দাম বাড়ছে আমাদের কিছুই করার নেই।’
এ ছাড়া বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রয় হচ্ছে কেজিপ্রতি ২১০-২২০ টাকা, সোনালি ৩৭০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা ও দেশি মুরগি বিক্রয় হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা বলেন, ‘কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মাংসের দাম বৃদ্ধি করে থাকে। আমরা বাজার মনিটরিং করছি। প্রয়োজনে বাজার মনিটরিং আরও বৃদ্ধি করা হবে। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের সীমান্তবর্তী ধরলা নদীতে শঙ্খদ্বীপ (৭) নামের এক শিশুর লাশ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরে লাশটি পাওয়া যায়। জানা গেছে, শিশুটি ভারতীয়। গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি থানার সাপটিবাড়ী সুস্থিরহাট বাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছিল সে।
১ সেকেন্ড আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
১১ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
১৩ মিনিট আগে