হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর উপজেলার মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলী আজম সশরীরে ড. ইউনূসের গ্রামের বাড়ির আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ ছাড়া সপ্তাহ দু-এক আগে পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও পুলিশের এক পরিদর্শক ড. ইউনূস সম্পর্কে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার নজুমিয়া হাট এলাকার সার ব্যবসায়ী ও ড. ইউনূসের আত্মীয় মঞ্জুর আলীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘গত ৩ সেপ্টেম্বর মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এক এএসআই এসে ড. ইউনূস সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাঁর নাম-ঠিকানা, ভাই-বোন, সন্তান-সন্ততি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। পাশাপাশি তাঁরা কোথায় থাকেন, কী করেন এবং গ্রামের বাড়িতে কে থাকেন এবং তিনি (ড. ইউনূস) কোথায় পড়ালেখা করেছেন, সে বিষয়ে জানার চেষ্টা করেন। আমি দু-একটি তথ্য দিতে পারলেও বেশির ভাগ তথ্য জানাতে পারিনি।’
পরে পুলিশের ওই এএসআই স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। একপর্যায়ে ড. ইউনূসের এক ছোট ভাই মুহাম্মদ মঈনুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন বলে জানা গেছে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে এএসআই আলী আজম এ ব্যাপারে জেলা বিশেষ শাখায় (ডিএসবি) যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।
তবে ওই এএসআই এর আগে একাধিক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি হাটহাজারী মডেল থানার পরিদর্শকের (ইন্টেলিজেন্স) নির্দেশে ড. ইউনূসের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন এবং তাঁর (ড. ইউনূস) ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন।
এ প্রসঙ্গে যোগাযোগ করা হলে হাটহাজারী মডেল থানার পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) মো. আমির হোসেন বলেন, ‘আমরা তথ্যগুলো নিয়ে রেখেছি।’ হঠাৎ করে কেন ড. ইউনূসের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘জেলা বিশেষ শাখা (ডিএসবি) চাওয়ায় তথ্য নেওয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলা বিশেষ শাখা ডিএসবির এসআই (হাটহাজারীর দায়িত্বে) মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘ড. ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে আমি যাইনি। তবে বিশিষ্টজন হিসেবে সপ্তাহ দু-এক আগে আমি স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে তাঁর সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। কারণ সেখানে তাঁর গ্রামের বাড়িতে পরিবারের কেউ থাকেন না। ফলে স্থানীয়রা ড. ইউনূস সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেননি।’
এদিকে বিষয়টির সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদককে জানান, ড. ইউনূসের ব্যাপারে তথ্য নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো নির্দেশনা নেই। তবে স্থানীয় প্রশাসন যেহেতু জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে, সেহেতু তাঁরা স্থানীয়দের তথ্য সংগ্রহে রাখার নির্দেশনা স্বাভাবিকভাবে দেওয়া থাকে। সেই পেশাগত দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ড. ইউনূসের খোঁজখবর নিতে তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে থাকতে পারেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামে। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন ওই গ্রামের হাজি এম নজুমিয়া সওদাগরবাড়িতে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবার নাম দুলা মিয়া সওদাগর। ড. ইউনূস তাঁর তৃতীয় সন্তান। দুলা মিয়া সওদাগর পারিবারিক পেশা বদল করে বক্সিরহাটে স্বর্ণের গয়নার ব্যবসা করেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরা আট ভাই, দুই বোন। তিনি নগরীর বলুয়ার দীঘি স্কুল থেকে প্রাথমিক, এমই স্কুলে পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার পর চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে ১৯৬১ সালে এমএ পাস করেন। এরপর ১৯৬৫ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভেন্ডারবিলট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
৫০-৬০ বছর ধরে ড. ইউনূসের পরিবারের কেউ ওই গ্রামে বসবাস করে না জানিয়ে তাঁর জ্যাঠাতো ভাই শেখ নাসের বলেন, ‘তাঁরা নগরীর পাঁচলাইশ এলাকায় বসবাস করেন। ১০-১৫ বছর আগে তিনি (ড. ইউনূস) এক ঈদের দিন এসেছিলেন। এর মধ্যে কেউ গ্রামের বাড়িতে আসেননি।’
ড. ইউনূসের জন্মস্থান হাজি এম নজুমিয়া সওদাগরবাড়ির ৫০ গজ দূরে তাঁর বাবার পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। পাশে একটি তিনতলা পুরোনো ভবন। সেটি ভাড়া দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর উপজেলার মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলী আজম সশরীরে ড. ইউনূসের গ্রামের বাড়ির আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ ছাড়া সপ্তাহ দু-এক আগে পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও পুলিশের এক পরিদর্শক ড. ইউনূস সম্পর্কে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার নজুমিয়া হাট এলাকার সার ব্যবসায়ী ও ড. ইউনূসের আত্মীয় মঞ্জুর আলীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘গত ৩ সেপ্টেম্বর মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এক এএসআই এসে ড. ইউনূস সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাঁর নাম-ঠিকানা, ভাই-বোন, সন্তান-সন্ততি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। পাশাপাশি তাঁরা কোথায় থাকেন, কী করেন এবং গ্রামের বাড়িতে কে থাকেন এবং তিনি (ড. ইউনূস) কোথায় পড়ালেখা করেছেন, সে বিষয়ে জানার চেষ্টা করেন। আমি দু-একটি তথ্য দিতে পারলেও বেশির ভাগ তথ্য জানাতে পারিনি।’
পরে পুলিশের ওই এএসআই স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। একপর্যায়ে ড. ইউনূসের এক ছোট ভাই মুহাম্মদ মঈনুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন বলে জানা গেছে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে এএসআই আলী আজম এ ব্যাপারে জেলা বিশেষ শাখায় (ডিএসবি) যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।
তবে ওই এএসআই এর আগে একাধিক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি হাটহাজারী মডেল থানার পরিদর্শকের (ইন্টেলিজেন্স) নির্দেশে ড. ইউনূসের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন এবং তাঁর (ড. ইউনূস) ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন।
এ প্রসঙ্গে যোগাযোগ করা হলে হাটহাজারী মডেল থানার পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) মো. আমির হোসেন বলেন, ‘আমরা তথ্যগুলো নিয়ে রেখেছি।’ হঠাৎ করে কেন ড. ইউনূসের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘জেলা বিশেষ শাখা (ডিএসবি) চাওয়ায় তথ্য নেওয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলা বিশেষ শাখা ডিএসবির এসআই (হাটহাজারীর দায়িত্বে) মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘ড. ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে আমি যাইনি। তবে বিশিষ্টজন হিসেবে সপ্তাহ দু-এক আগে আমি স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে তাঁর সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। কারণ সেখানে তাঁর গ্রামের বাড়িতে পরিবারের কেউ থাকেন না। ফলে স্থানীয়রা ড. ইউনূস সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেননি।’
এদিকে বিষয়টির সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদককে জানান, ড. ইউনূসের ব্যাপারে তথ্য নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো নির্দেশনা নেই। তবে স্থানীয় প্রশাসন যেহেতু জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে, সেহেতু তাঁরা স্থানীয়দের তথ্য সংগ্রহে রাখার নির্দেশনা স্বাভাবিকভাবে দেওয়া থাকে। সেই পেশাগত দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ড. ইউনূসের খোঁজখবর নিতে তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে থাকতে পারেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামে। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন ওই গ্রামের হাজি এম নজুমিয়া সওদাগরবাড়িতে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবার নাম দুলা মিয়া সওদাগর। ড. ইউনূস তাঁর তৃতীয় সন্তান। দুলা মিয়া সওদাগর পারিবারিক পেশা বদল করে বক্সিরহাটে স্বর্ণের গয়নার ব্যবসা করেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরা আট ভাই, দুই বোন। তিনি নগরীর বলুয়ার দীঘি স্কুল থেকে প্রাথমিক, এমই স্কুলে পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার পর চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে ১৯৬১ সালে এমএ পাস করেন। এরপর ১৯৬৫ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভেন্ডারবিলট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
৫০-৬০ বছর ধরে ড. ইউনূসের পরিবারের কেউ ওই গ্রামে বসবাস করে না জানিয়ে তাঁর জ্যাঠাতো ভাই শেখ নাসের বলেন, ‘তাঁরা নগরীর পাঁচলাইশ এলাকায় বসবাস করেন। ১০-১৫ বছর আগে তিনি (ড. ইউনূস) এক ঈদের দিন এসেছিলেন। এর মধ্যে কেউ গ্রামের বাড়িতে আসেননি।’
ড. ইউনূসের জন্মস্থান হাজি এম নজুমিয়া সওদাগরবাড়ির ৫০ গজ দূরে তাঁর বাবার পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। পাশে একটি তিনতলা পুরোনো ভবন। সেটি ভাড়া দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন। মাহফুজ আলম, ‘আরও অনেকেরই ট্রাইব্যুনালে বিচার কাজ চলছে। ট্রাইব্যুনাল চলমান রয়েছে। যারা ছাত্র জনতাকে হত্যার সঙ্গে ও গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবারই বিচার হবে। পরবর্তী সরকারে যারা আসবেন তারা এ বিচার কাজ এগিয়ে নেবেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সংস্কার কাজে আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি প্রাপ্তি যে রাজনৈতিক দলগুলো বসে সরকার গৃহীত একটা দলিলে আসতে পারা। সবাই মিলে সর্বসম্মত হয়েছেন। এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ একটা নতুন পর্যায়ে গেল। জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে পরবর্তীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা যদি এই কাজগুলো করতে পারে তাহলে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম, সেরকম একটা বাংলাদেশ হবে। যেখানে সবার ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। বিচারে আইনের শাসন থাকবে, সুবিচার থাকবে। গুম খুন আর ফেরত আসবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে মাহফুজ আলম বলেন, ‘আসুন বাংলাদেশ-পন্থার মধ্য দিয়ে আমরা যারা ফ্যাসিবাদ-বিরোধী শক্তি আছি, ঐক্যবদ্ধ হই। সংস্কারগুলো করার জন্য সরকারকে সহযোগিতা করুন। শহীদদের পথ অনুসরণ করে আমরা শাহাদাতের পথ বেছে নেব। আমরা আবার লড়াই করব। আমরা শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট শাসন-ব্যবস্থা উৎখাত করে সন্তুষ্ট নই, বরং আওয়ামী লীগ ফ্যাসিজমের যত বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রান্তে, প্রশাসনে, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রয়ে গেছে, তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনব।’
এই উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার এলাকায় রামগঞ্জ তথা লক্ষ্মীপুরে মাদক নিরাময়কেন্দ্র, নার্সিং কলেজ স্থাপন, সদর হাসপাতাল উন্নতিকরণ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ অনেকগুলো কমিশন সংস্কারের প্রস্তাবনা প্রস্তুত করেছে। খুব শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে যে সংস্কার না করলেই নয়, নির্বাচনের পূর্বে সেসব সংস্কার করতে চাই। এই সংস্কারগুলো মুখের বুলি নয়। শেখ হাসিনা যে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দিয়েছেন, যে প্রতিষ্ঠানগুলো হাসিনাকে টিকিয়ে রেখেছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে একই রকম রেখে আমরা নির্বাচন করতে পারি না। নির্বাচন করার আগে অবশ্যই হাসিনার ওই প্রতিষ্ঠান ও দালালেরা আছে, তাদের উৎখাত করে এবং খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার করে আমাদের নির্বাচনের দিকে এগোতে হবে। সাবেক মন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়ার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করা হবে।’
এ সময় আগামী সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বিষয়টি এড়িয়ে যান। সভা শেষে রামগন্জের দরিদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ, জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও সাবেক এমপি ও প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়ার ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন। মাহফুজ আলম, ‘আরও অনেকেরই ট্রাইব্যুনালে বিচার কাজ চলছে। ট্রাইব্যুনাল চলমান রয়েছে। যারা ছাত্র জনতাকে হত্যার সঙ্গে ও গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবারই বিচার হবে। পরবর্তী সরকারে যারা আসবেন তারা এ বিচার কাজ এগিয়ে নেবেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সংস্কার কাজে আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি প্রাপ্তি যে রাজনৈতিক দলগুলো বসে সরকার গৃহীত একটা দলিলে আসতে পারা। সবাই মিলে সর্বসম্মত হয়েছেন। এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ একটা নতুন পর্যায়ে গেল। জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে পরবর্তীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা যদি এই কাজগুলো করতে পারে তাহলে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম, সেরকম একটা বাংলাদেশ হবে। যেখানে সবার ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। বিচারে আইনের শাসন থাকবে, সুবিচার থাকবে। গুম খুন আর ফেরত আসবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে মাহফুজ আলম বলেন, ‘আসুন বাংলাদেশ-পন্থার মধ্য দিয়ে আমরা যারা ফ্যাসিবাদ-বিরোধী শক্তি আছি, ঐক্যবদ্ধ হই। সংস্কারগুলো করার জন্য সরকারকে সহযোগিতা করুন। শহীদদের পথ অনুসরণ করে আমরা শাহাদাতের পথ বেছে নেব। আমরা আবার লড়াই করব। আমরা শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট শাসন-ব্যবস্থা উৎখাত করে সন্তুষ্ট নই, বরং আওয়ামী লীগ ফ্যাসিজমের যত বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রান্তে, প্রশাসনে, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রয়ে গেছে, তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনব।’
এই উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার এলাকায় রামগঞ্জ তথা লক্ষ্মীপুরে মাদক নিরাময়কেন্দ্র, নার্সিং কলেজ স্থাপন, সদর হাসপাতাল উন্নতিকরণ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ অনেকগুলো কমিশন সংস্কারের প্রস্তাবনা প্রস্তুত করেছে। খুব শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে যে সংস্কার না করলেই নয়, নির্বাচনের পূর্বে সেসব সংস্কার করতে চাই। এই সংস্কারগুলো মুখের বুলি নয়। শেখ হাসিনা যে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দিয়েছেন, যে প্রতিষ্ঠানগুলো হাসিনাকে টিকিয়ে রেখেছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে একই রকম রেখে আমরা নির্বাচন করতে পারি না। নির্বাচন করার আগে অবশ্যই হাসিনার ওই প্রতিষ্ঠান ও দালালেরা আছে, তাদের উৎখাত করে এবং খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার করে আমাদের নির্বাচনের দিকে এগোতে হবে। সাবেক মন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়ার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করা হবে।’
এ সময় আগামী সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বিষয়টি এড়িয়ে যান। সভা শেষে রামগন্জের দরিদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ, জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও সাবেক এমপি ও প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়ার ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয় সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

দলীয় প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পরপরই মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিএনপি থেকে মেহেরপুর-২ আসনে আমজাদ হোসেনকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এর জেরে আজ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন কালু, যিনি মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থক। তিনি অভিযোগ করেন, আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা তাঁদের অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছেন। অন্যদিকে আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা অভিযোগ করেন, প্রথমে মিল্টনের সমর্থকেরা একতরফাভাবে হামলা চালান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল।
জানতে চাইলে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া সাবেক এমপি আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এতে অন্তত ১০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’

বক্তব্য জানতে বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর গাংনীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করছে।


দলীয় প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পরপরই মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিএনপি থেকে মেহেরপুর-২ আসনে আমজাদ হোসেনকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এর জেরে আজ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন কালু, যিনি মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থক। তিনি অভিযোগ করেন, আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা তাঁদের অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছেন। অন্যদিকে আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা অভিযোগ করেন, প্রথমে মিল্টনের সমর্থকেরা একতরফাভাবে হামলা চালান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল।
জানতে চাইলে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া সাবেক এমপি আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এতে অন্তত ১০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’

বক্তব্য জানতে বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর গাংনীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করছে।


নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয় সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১০ মিনিট আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনাটোর প্রতিনিধি

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয় সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেদেবহাটা ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামের বাড়িতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আনাগোনা বেড়েছে বলে স্থানীয় সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে