কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম বাহারুল ইসলামকে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গ্রেপ্তার করেছে র্যাবের-৬-এর একটি টিম। খুলনার লবণচোরা এলাকা থেকে তাঁকে রাত ৩টার দিকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৬-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. বজলুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে কয়রা থানায় ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানের স্ত্রী পাখি বেগম বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেই অভিযান চালিয়ে বাহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুলাই ইউপি চেয়ারম্যান বাহারুল ইসলামের নির্দেশে কয়রার একটি মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। ভুক্তভোগী কয়রা উত্তরচক আমিনীয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমান জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। একই সঙ্গে তিনি থানায় অভিযোগ দেন।
অভিযোগে মো. মাসুদুর রহমান উল্লেখ করেন, গত সোমবার (১৮ জুলাই) তিনি মাদ্রাসায় বসে কাজ করছিলেন। এ সময় সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম এবং ওই মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মোস্তফা আব্দুল মালেকের নির্দেশে স্থানীয় ইউনুসুর রহমান বাবু, মো. নিয়াজ হোসেন, মাসুদুর রহমান, মিলন হোসেন, জহুরুল ইসলাম, রিয়াল, আমিরুল, অমিত মন্ডল, রফিকুল গাজী, সাদিকসহ ১৫-২০ জন তাঁকে রুম থেকে কলার ধরে বের করে নিয়ে আসে। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এরপর তাঁকে সেখানেই ফেলে চোখে, ঘাড়ে, কানে পিঠে এলোপাতাড়িভাবে মারধর করে।
এরপর তাঁকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে চেয়ারম্যানে বাহারুল ইসলামের অফিসের একটি কক্ষে নিয়ে আটকে রাখে। চেয়ারম্যান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তাঁকে আঘাতের নির্দেশ দেন। সেখানেও তাঁকে বেদম মারধর করা হয়। এতে তাঁর চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কানের পর্দা ফেটে যায়। সেখানে চেয়ারম্যান তাঁকে মাদ্রাসা থেকে পদত্যাগ করতে বলেন। বিষয়টি তাঁর পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে। পরিবার প্রথমে তাঁকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘মাদ্রাসায় ইউপি চেয়ারম্যানকে সভাপতি না করায় তাঁর নির্দেশে আমাকে আঘাত করা হয়েছে।’
কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম বাহারুল ইসলামকে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গ্রেপ্তার করেছে র্যাবের-৬-এর একটি টিম। খুলনার লবণচোরা এলাকা থেকে তাঁকে রাত ৩টার দিকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৬-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. বজলুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে কয়রা থানায় ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানের স্ত্রী পাখি বেগম বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেই অভিযান চালিয়ে বাহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুলাই ইউপি চেয়ারম্যান বাহারুল ইসলামের নির্দেশে কয়রার একটি মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। ভুক্তভোগী কয়রা উত্তরচক আমিনীয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমান জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। একই সঙ্গে তিনি থানায় অভিযোগ দেন।
অভিযোগে মো. মাসুদুর রহমান উল্লেখ করেন, গত সোমবার (১৮ জুলাই) তিনি মাদ্রাসায় বসে কাজ করছিলেন। এ সময় সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম এবং ওই মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মোস্তফা আব্দুল মালেকের নির্দেশে স্থানীয় ইউনুসুর রহমান বাবু, মো. নিয়াজ হোসেন, মাসুদুর রহমান, মিলন হোসেন, জহুরুল ইসলাম, রিয়াল, আমিরুল, অমিত মন্ডল, রফিকুল গাজী, সাদিকসহ ১৫-২০ জন তাঁকে রুম থেকে কলার ধরে বের করে নিয়ে আসে। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এরপর তাঁকে সেখানেই ফেলে চোখে, ঘাড়ে, কানে পিঠে এলোপাতাড়িভাবে মারধর করে।
এরপর তাঁকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে চেয়ারম্যানে বাহারুল ইসলামের অফিসের একটি কক্ষে নিয়ে আটকে রাখে। চেয়ারম্যান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তাঁকে আঘাতের নির্দেশ দেন। সেখানেও তাঁকে বেদম মারধর করা হয়। এতে তাঁর চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কানের পর্দা ফেটে যায়। সেখানে চেয়ারম্যান তাঁকে মাদ্রাসা থেকে পদত্যাগ করতে বলেন। বিষয়টি তাঁর পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে। পরিবার প্রথমে তাঁকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘মাদ্রাসায় ইউপি চেয়ারম্যানকে সভাপতি না করায় তাঁর নির্দেশে আমাকে আঘাত করা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে