খুলনা প্রতিনিধি
নাশকতা মামলায় খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জুসহ দলের ৬৪ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ফলে মামলাটির বেঁচে থাকা আসামিদের সবাই খালাস পেয়েছেন। আজ সোমবার খুলনার জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল এবং বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জুয়েল রানা এই রায় দেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের উচ্চমান বেঞ্চ সহকারী মো. ছায়েদুল হক শাহিন। রায় ঘোষণার সময় মঞ্জুর সমর্থক ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ৯টার দিকে সোনাডাঙ্গা থানা-পুলিশ গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে, জোড়াগেট সিঅ্যান্ডবি কলোনির মাঠ থেকে সরকার উচ্ছেদ, বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্র ধ্বংস, নাশকতার উদ্দেশ্যে বিএনপি এবং জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা লোহার রড, বাঁশের লাঠি ও ইটের টুকরা নিয়ে বেতার কেন্দ্রের দিকে যাচ্ছেন। ওই দিন রাত পৌনে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছালে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লোহার রড, বাঁশের লাঠি এবং ইটের টুকরা জব্দ করে।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতে সোনাডাঙ্গা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রহিত কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে ছাত্রদল নেতা মো. শরীফুল ইসলাম বাবু, বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান মুরাদসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই পল্লব কুমার সরকার ৭০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সময় ছয়জন আসামির মৃত্যু হয়।
মামলার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৮ সালে খুলনাসহ সারা দেশে একনায়কতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলমান ছিল। রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমাদের একটি মিছিল শিববাড়ি মোড় হয়ে শেখপাড়ার দিকে যাচ্ছিল। সরকারপক্ষ আন্দোলন দমানোর জন্য বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর করে আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর দোষ চাপিয়ে দেয়। এটি পুলিশের একটি বানানো মিথ্যা মামলা। আজকে এ রায়ের মধ্য দিয়ে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
নাশকতা মামলায় খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জুসহ দলের ৬৪ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ফলে মামলাটির বেঁচে থাকা আসামিদের সবাই খালাস পেয়েছেন। আজ সোমবার খুলনার জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল এবং বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জুয়েল রানা এই রায় দেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের উচ্চমান বেঞ্চ সহকারী মো. ছায়েদুল হক শাহিন। রায় ঘোষণার সময় মঞ্জুর সমর্থক ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ৯টার দিকে সোনাডাঙ্গা থানা-পুলিশ গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে, জোড়াগেট সিঅ্যান্ডবি কলোনির মাঠ থেকে সরকার উচ্ছেদ, বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্র ধ্বংস, নাশকতার উদ্দেশ্যে বিএনপি এবং জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা লোহার রড, বাঁশের লাঠি ও ইটের টুকরা নিয়ে বেতার কেন্দ্রের দিকে যাচ্ছেন। ওই দিন রাত পৌনে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছালে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লোহার রড, বাঁশের লাঠি এবং ইটের টুকরা জব্দ করে।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতে সোনাডাঙ্গা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রহিত কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে ছাত্রদল নেতা মো. শরীফুল ইসলাম বাবু, বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান মুরাদসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই পল্লব কুমার সরকার ৭০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সময় ছয়জন আসামির মৃত্যু হয়।
মামলার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৮ সালে খুলনাসহ সারা দেশে একনায়কতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলমান ছিল। রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমাদের একটি মিছিল শিববাড়ি মোড় হয়ে শেখপাড়ার দিকে যাচ্ছিল। সরকারপক্ষ আন্দোলন দমানোর জন্য বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর করে আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর দোষ চাপিয়ে দেয়। এটি পুলিশের একটি বানানো মিথ্যা মামলা। আজকে এ রায়ের মধ্য দিয়ে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২১ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩১ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে