গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি বছরে বেড়েছে মরিচ চাষ। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় মরিচ চাষে ঝুঁকেছেন চাষিরা। তবে মরিচের দাম পড়ে যাওয়ায় হতাশ তাঁরা। যে মরিচ ১০ দিন আগেও ছিল ৩০০-৩৫০ টাকা কেজি। আজ মঙ্গলবার তা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
কৃষকেরা জানান, প্রতি বিঘা জমিতে মরিচ চাষের জন্য খরচ হয় প্রায় ১৫-১৬ হাজার টাকা। আর আবহাওয়া অনুকূল আর মরিচ ধরলে ভালো লাভ হয়। দাম ভালো আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে অল্প সময়ে যে পরিমাণ লাভ হয় তা অন্য কোনো ফসলের ক্ষেত্রে সম্ভব না। আর এই মরিচ কেনার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা আসে। নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যায় তারা।
বালিয়াঘাট মাঠের মরিচ চাষি মুন্না আলী বলেন, বাজারে মরিচ এনেছিলাম। মরিচের দাম আজ খুব কম। চলতি বছরে সব চেয়ে কম দাম আজকে। মাত্র ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। কারও মরিচ ৮০ টাকাতেও বিক্রয় হয়েছে। গতকালও মরিচের দাম ছিল ৭০-৮০ টাকা। খাজনা দিতে হয় কেজি প্রতি ১ টাকা। মরিচ তোলা খরচ কেজি প্রতি দিতে হয় ১০ টাকা। গত মাসের চার দিনের টানা বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া হয়েছিল। এ কারণে অনেক গাছ মারা যাচ্ছে। গাছ মারা গেলে লোকসান বেশি হবে।
ফেরাইল মাঠের মরিচ চাষি ইলিয়াস হোসেন বলেন, আজকে মরিচ ৬০ টাকা কেজি করে বিক্রি করেছি। চলতি বছরে মরিচের এটাই সর্বনিম্ন দাম ছিল। এমন দাম থাকলেও ভালো।
বামন্দী মাঠের মরিচ চাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে যেভাবে দাম পেয়েছিলাম এতে আশা ছিল লাভবান হব। কিন্তু হঠাৎ আজ মরিচের দাম একেবারে তলানিতে। ৭২ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। কেউ ৬০ আবার কেউ ৮০ টাকা দরেও বিক্রি করেছেন।
দেবীপুর বাজারের মরিচ ব্যবসায়ী উসমান আলী ইসলাম বলেন, আজ মরিচ ৬০-৮৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সরবরাহ একটু বেশি থাকায় মরিচের দাম কমেছে। আমরা যখন মরিচ কিনি তখন ক্রেতাদের কাছ থেকে মণ প্রতি দুই কেজি করে ঢলন হিসেবে নিয়ে থাকি।
দেবীপুর হাট ইজারাদার আফরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে মরিচ একেবারে কম উঠত তখন দাম ছিল চড়া। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম ভালো। আজকে মরিচের দাম কম ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। আজকে ৪ হাজার ২০০ কেজি মরিচ সরবরাহ হয়েছে। এখানকার মরিচ জেলার চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন জেলায় যায়।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছিল। তবে বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় মরিচ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছর ১ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছি। এ বছর মরিচ চাষ বেড়েছে। মরিচ চাষ লাভ জনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানান, গাংনী উপজেলায় এবার মরিচের চাষ বেড়েছে। মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে।
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি বছরে বেড়েছে মরিচ চাষ। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় মরিচ চাষে ঝুঁকেছেন চাষিরা। তবে মরিচের দাম পড়ে যাওয়ায় হতাশ তাঁরা। যে মরিচ ১০ দিন আগেও ছিল ৩০০-৩৫০ টাকা কেজি। আজ মঙ্গলবার তা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
কৃষকেরা জানান, প্রতি বিঘা জমিতে মরিচ চাষের জন্য খরচ হয় প্রায় ১৫-১৬ হাজার টাকা। আর আবহাওয়া অনুকূল আর মরিচ ধরলে ভালো লাভ হয়। দাম ভালো আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে অল্প সময়ে যে পরিমাণ লাভ হয় তা অন্য কোনো ফসলের ক্ষেত্রে সম্ভব না। আর এই মরিচ কেনার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা আসে। নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যায় তারা।
বালিয়াঘাট মাঠের মরিচ চাষি মুন্না আলী বলেন, বাজারে মরিচ এনেছিলাম। মরিচের দাম আজ খুব কম। চলতি বছরে সব চেয়ে কম দাম আজকে। মাত্র ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। কারও মরিচ ৮০ টাকাতেও বিক্রয় হয়েছে। গতকালও মরিচের দাম ছিল ৭০-৮০ টাকা। খাজনা দিতে হয় কেজি প্রতি ১ টাকা। মরিচ তোলা খরচ কেজি প্রতি দিতে হয় ১০ টাকা। গত মাসের চার দিনের টানা বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া হয়েছিল। এ কারণে অনেক গাছ মারা যাচ্ছে। গাছ মারা গেলে লোকসান বেশি হবে।
ফেরাইল মাঠের মরিচ চাষি ইলিয়াস হোসেন বলেন, আজকে মরিচ ৬০ টাকা কেজি করে বিক্রি করেছি। চলতি বছরে মরিচের এটাই সর্বনিম্ন দাম ছিল। এমন দাম থাকলেও ভালো।
বামন্দী মাঠের মরিচ চাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে যেভাবে দাম পেয়েছিলাম এতে আশা ছিল লাভবান হব। কিন্তু হঠাৎ আজ মরিচের দাম একেবারে তলানিতে। ৭২ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। কেউ ৬০ আবার কেউ ৮০ টাকা দরেও বিক্রি করেছেন।
দেবীপুর বাজারের মরিচ ব্যবসায়ী উসমান আলী ইসলাম বলেন, আজ মরিচ ৬০-৮৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সরবরাহ একটু বেশি থাকায় মরিচের দাম কমেছে। আমরা যখন মরিচ কিনি তখন ক্রেতাদের কাছ থেকে মণ প্রতি দুই কেজি করে ঢলন হিসেবে নিয়ে থাকি।
দেবীপুর হাট ইজারাদার আফরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে মরিচ একেবারে কম উঠত তখন দাম ছিল চড়া। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম ভালো। আজকে মরিচের দাম কম ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। আজকে ৪ হাজার ২০০ কেজি মরিচ সরবরাহ হয়েছে। এখানকার মরিচ জেলার চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন জেলায় যায়।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছিল। তবে বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় মরিচ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছর ১ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছি। এ বছর মরিচ চাষ বেড়েছে। মরিচ চাষ লাভ জনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানান, গাংনী উপজেলায় এবার মরিচের চাষ বেড়েছে। মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
২১ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৩৬ মিনিট আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৪ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে