মিরপুর ও কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার মিরপুরে রেলব্রিজে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে নাঈম আলী (১৫) ও ঋতু খাতুন (১৫) নামে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ৩টায় মিরপুর স্টেশন সংলগ্ন রেলব্রিজের ওপর এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাদের সঙ্গে থাকা সিয়াম নামের আরেক সহপাঠী গার্ডারে উঠে রক্ষা পায়।
নাঈম মিরপুর উপজেলার নওপাড়া গ্রামের আজিম আলীর ছেলে। সে মিরপুর বর্ডার গার্ড এন্ড পাবলিক হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র। আর ঋতু মিরপুর উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের রবিউল শাহর মেয়ে। সে মিরপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া আরেক সহপাঠী সিয়াম জানায়, তারা তিনজনই মিরপুর বাজারের পাশের স্থানীয় এক কোচিং সেন্টারে পড়তে এসেছিল। কোচিং শুরু হতে দেরি হওয়ায় তিনজন রেললাইনের হাঁটছিল। হাঁটতে হাঁটতে মিরপুর রেলব্রিজের মাঝামাঝি জায়গায় চলে যায়। ওই সময় ট্রেন আসতে দেখে। এ সময় সিয়াম লাফ দিয়ে ব্রিজের গার্ডারে গিয়ে দাঁড়ায়। ঋতু ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করে। নাঈম ঋতুকে কোলে তুলে দৌড়ে রেললাইন থেকে গার্ডারের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। ট্রেনের নিচে পড়ে দুজনেই ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।
দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবরে এলাকর শত শত মানুষ সেখানে ভিড় জমায়। পরে পোড়াদহ রেলওয়ে পুলিশ এসে মহদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।
পোড়াদহ রেলওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, জিআরপি) মনজের আলী জানান, নিহত দুজন রেললাইনের ওপর দিয়ে হাঁটছিল। জিকে সেচ প্রকল্পে রেলব্রিজের ওপর দিয়ে পার হওয়ার সময় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী আন্তনগর রূপসা এক্সপ্রেস দ্রুতগতি এগিয়ে আসছিল। ব্রিজের ওপরেই দুজন ট্রেনে কাটা পড়ে। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কুষ্টিয়ার মিরপুরে রেলব্রিজে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে নাঈম আলী (১৫) ও ঋতু খাতুন (১৫) নামে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ৩টায় মিরপুর স্টেশন সংলগ্ন রেলব্রিজের ওপর এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাদের সঙ্গে থাকা সিয়াম নামের আরেক সহপাঠী গার্ডারে উঠে রক্ষা পায়।
নাঈম মিরপুর উপজেলার নওপাড়া গ্রামের আজিম আলীর ছেলে। সে মিরপুর বর্ডার গার্ড এন্ড পাবলিক হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র। আর ঋতু মিরপুর উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের রবিউল শাহর মেয়ে। সে মিরপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া আরেক সহপাঠী সিয়াম জানায়, তারা তিনজনই মিরপুর বাজারের পাশের স্থানীয় এক কোচিং সেন্টারে পড়তে এসেছিল। কোচিং শুরু হতে দেরি হওয়ায় তিনজন রেললাইনের হাঁটছিল। হাঁটতে হাঁটতে মিরপুর রেলব্রিজের মাঝামাঝি জায়গায় চলে যায়। ওই সময় ট্রেন আসতে দেখে। এ সময় সিয়াম লাফ দিয়ে ব্রিজের গার্ডারে গিয়ে দাঁড়ায়। ঋতু ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করে। নাঈম ঋতুকে কোলে তুলে দৌড়ে রেললাইন থেকে গার্ডারের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। ট্রেনের নিচে পড়ে দুজনেই ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।
দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবরে এলাকর শত শত মানুষ সেখানে ভিড় জমায়। পরে পোড়াদহ রেলওয়ে পুলিশ এসে মহদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।
পোড়াদহ রেলওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, জিআরপি) মনজের আলী জানান, নিহত দুজন রেললাইনের ওপর দিয়ে হাঁটছিল। জিকে সেচ প্রকল্পে রেলব্রিজের ওপর দিয়ে পার হওয়ার সময় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী আন্তনগর রূপসা এক্সপ্রেস দ্রুতগতি এগিয়ে আসছিল। ব্রিজের ওপরেই দুজন ট্রেনে কাটা পড়ে। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে