খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগে ৩৭ শিক্ষার্থীকে শোকজ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। আজ মঙ্গলবার ক্যাম্পাসে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণের পর প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় ‘হামলা-মামলা-বহিষ্কার, মানি না মানব না’, ‘প্রহসনের তদন্ত, মানি না মানব না’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘আমার ভাইয়ের আন্দোলন, বৃথা যেতে দেব না’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’সহ নানা স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়েছিল, সেই হামলাকারীদের এখনো কোনো শাস্তি হয়নি। অথচ সাধারণ শিক্ষার্থীরা শাস্তির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
এরই মধ্যে শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে সোমবার ৩৭ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কুয়েট কর্তৃপক্ষ। ১৫ মে বিকেল ৫টার মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়। তবে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষকদের লাঞ্ছিতকারী শিক্ষার্থীদের শাস্তি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা ক্লাস-পরীক্ষা নেবেন না। আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করা না হলে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন থেকেও বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শিক্ষকেরা।
কুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় তদন্ত কমিটির অবজারভেশন অনুযায়ী যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তাদের সবাইকে শোকজ দেওয়া হয়েছে। এখন তারা জবাব দেবে। তারা যদি তাদের স্বপক্ষে প্রমাণাদি দেখাতে পারে তাহলে তারা শাস্তি পাবে না, যদি না দেখাতে পারে তাহলে হয়তো কেউ শাস্তি পাবে।’
এর আগে গতকাল সোমবার শিক্ষকদের লাঞ্ছনার বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন একদল শিক্ষার্থী। তাঁরা দ্রুত বিচারকার্য শেষ করে ক্লাসে ফিরতে চান।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগে ৩৭ শিক্ষার্থীকে শোকজ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। আজ মঙ্গলবার ক্যাম্পাসে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণের পর প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় ‘হামলা-মামলা-বহিষ্কার, মানি না মানব না’, ‘প্রহসনের তদন্ত, মানি না মানব না’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘আমার ভাইয়ের আন্দোলন, বৃথা যেতে দেব না’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’সহ নানা স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়েছিল, সেই হামলাকারীদের এখনো কোনো শাস্তি হয়নি। অথচ সাধারণ শিক্ষার্থীরা শাস্তির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
এরই মধ্যে শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে সোমবার ৩৭ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কুয়েট কর্তৃপক্ষ। ১৫ মে বিকেল ৫টার মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়। তবে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষকদের লাঞ্ছিতকারী শিক্ষার্থীদের শাস্তি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা ক্লাস-পরীক্ষা নেবেন না। আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করা না হলে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন থেকেও বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শিক্ষকেরা।
কুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় তদন্ত কমিটির অবজারভেশন অনুযায়ী যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তাদের সবাইকে শোকজ দেওয়া হয়েছে। এখন তারা জবাব দেবে। তারা যদি তাদের স্বপক্ষে প্রমাণাদি দেখাতে পারে তাহলে তারা শাস্তি পাবে না, যদি না দেখাতে পারে তাহলে হয়তো কেউ শাস্তি পাবে।’
এর আগে গতকাল সোমবার শিক্ষকদের লাঞ্ছনার বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন একদল শিক্ষার্থী। তাঁরা দ্রুত বিচারকার্য শেষ করে ক্লাসে ফিরতে চান।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে