খুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় শিশু ফাতিহা (৭), মুস্তাকিম (৮) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা (৫৩) হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্।
ফাতিহা ও মুস্তাকিমের বাবা শেফার আহমেদের আপন মামাতো ভাই ফ্রান্সপ্রবাসী মো. শামীম শেখ ওরফে শেখ শামীম আহম্মেদসহ ৭ জন মাত্র ১ লাখ টাকার বিনিময়ে হত্যার মিশনে অংশ নেন।
জমাজমি নিয়ে বিরোধের জেরেই তিনজনকে হত্যা করা হয় বলে দাবি পুলিশের। হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. শামীম শেখ ওরফে শেখ শামীম আহম্মেদ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, রূপসা আইচগাতী ইউনিয়ন ভবানীপুর গ্রামে ১ একর ৬৯ শতক পৈতৃক জমি নিয়ে শেফার আহমেদের সঙ্গে তাঁরই মামাতো ভাই শামীমের বিরোধ ছিল। এ নিয়ে আদালতে মামলাও চলছে। ২০০৩ সালে শামীম একটি অস্ত্র মামলার আসামি ছিলেন। এরপর তিনি ফ্রান্সে চলে যান। ২০১৭ সালে ফ্রান্স থেকে দেশে ফেরেন। এরপর তিনি অস্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৭-৮ মাস আগে জামিনে মুক্তি পান। জেলখানায় বসেই শামীম তাঁর ফুফাতো ভাই শেফারের পরিবারকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, অস্ত্র মামলায় জেলে থাকাকালে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে শামীমের। জামিনে বের হয়ে তিনি জেলখানায় পরিচিত সন্ত্রাসীদের ১ লাখ টাকার বিনিময়ে ভাড়া করে পতিপক্ষ শেফার আহমেদের পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা করেন।
১৬ নভেম্বর বেলা একটা থেকে দেড়টার মধ্যে শামীমের নেতৃত্বে ৭ জন লবণচরা এলাকার দরবেশ মোল্লা গলির শেফার আহমেদের বাড়িতে প্রবেশ করে। প্রথমে দেয়াল টপকে একজন ঢুকে প্রধান গেটের পকেট গেট খুলে দেয়। এরপর তারা একে একে তিনজনকে ইট দিয়ে থেঁতলে হত্যা করে মুরগির খামারের কক্ষে রেখে দেয়। পরে শেফার আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী রুবি আক্তারকে হত্যা করার জন্য ওই বাড়িতেই অবস্থান করে। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল করতে না পেরে তারা কৌশলে পালিয়ে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া এ মামলায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন লবণচরা থানার মোল্লাপাড়া এলাকার মো. আজহারুল ইসলাম আরজুর ছেলে তরিকুল ইসলাম তারেক (২৬)। তাঁর বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রয়েছে। এ ছাড়া এই ট্রিপল হত্যা মামলায় একই থানার জিন্নাহপাড়া এলাকার মো. বাবুল হাওলাদারের ছেলে তাফসির হাওলাদারকে (২০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও ছিনতাইয়ের দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে শামীম আহমেদ শুক্রবার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে শামীম বলেছেন, হত্যা মিশন সফল হওয়ার পর তিনি ভাড়াটে খুনিদের ১ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন।
ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার পর ওই বাড়ি থেকে লুট হওয়া জমির দলিলপত্র ও স্বর্ণালংকার এখনো উদ্ধার করা হয়নি। এই মামলার সব আসামি ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে নিহত ফাতিহা ও মুস্তাকিমের বাবা শেফার আহমেদ এবং মা রুবি আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও লবণচরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, ‘আমরা আগে থেকে জেনেছিলাম এ মামলার সন্দেহভাজন ব্যক্তি শামীম আহমেদ যেকোনো মুহূর্তে দেশের বাইরে চলে যেতে পারেন। এমন সংবাদে দেশের প্রত্যেক বর্ডারে তাঁর ছবিসংবলিত তথ্য পাঠানো হয়। গত বুধবার গভীর রাতে ফ্রান্সে যাওয়ার আগে বিমানবন্দর পুলিশ তাঁকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। তাঁকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তবে তদন্তের স্বার্থে তা প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

খুলনায় শিশু ফাতিহা (৭), মুস্তাকিম (৮) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা (৫৩) হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্।
ফাতিহা ও মুস্তাকিমের বাবা শেফার আহমেদের আপন মামাতো ভাই ফ্রান্সপ্রবাসী মো. শামীম শেখ ওরফে শেখ শামীম আহম্মেদসহ ৭ জন মাত্র ১ লাখ টাকার বিনিময়ে হত্যার মিশনে অংশ নেন।
জমাজমি নিয়ে বিরোধের জেরেই তিনজনকে হত্যা করা হয় বলে দাবি পুলিশের। হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. শামীম শেখ ওরফে শেখ শামীম আহম্মেদ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, রূপসা আইচগাতী ইউনিয়ন ভবানীপুর গ্রামে ১ একর ৬৯ শতক পৈতৃক জমি নিয়ে শেফার আহমেদের সঙ্গে তাঁরই মামাতো ভাই শামীমের বিরোধ ছিল। এ নিয়ে আদালতে মামলাও চলছে। ২০০৩ সালে শামীম একটি অস্ত্র মামলার আসামি ছিলেন। এরপর তিনি ফ্রান্সে চলে যান। ২০১৭ সালে ফ্রান্স থেকে দেশে ফেরেন। এরপর তিনি অস্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৭-৮ মাস আগে জামিনে মুক্তি পান। জেলখানায় বসেই শামীম তাঁর ফুফাতো ভাই শেফারের পরিবারকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, অস্ত্র মামলায় জেলে থাকাকালে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে শামীমের। জামিনে বের হয়ে তিনি জেলখানায় পরিচিত সন্ত্রাসীদের ১ লাখ টাকার বিনিময়ে ভাড়া করে পতিপক্ষ শেফার আহমেদের পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা করেন।
১৬ নভেম্বর বেলা একটা থেকে দেড়টার মধ্যে শামীমের নেতৃত্বে ৭ জন লবণচরা এলাকার দরবেশ মোল্লা গলির শেফার আহমেদের বাড়িতে প্রবেশ করে। প্রথমে দেয়াল টপকে একজন ঢুকে প্রধান গেটের পকেট গেট খুলে দেয়। এরপর তারা একে একে তিনজনকে ইট দিয়ে থেঁতলে হত্যা করে মুরগির খামারের কক্ষে রেখে দেয়। পরে শেফার আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী রুবি আক্তারকে হত্যা করার জন্য ওই বাড়িতেই অবস্থান করে। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল করতে না পেরে তারা কৌশলে পালিয়ে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া এ মামলায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন লবণচরা থানার মোল্লাপাড়া এলাকার মো. আজহারুল ইসলাম আরজুর ছেলে তরিকুল ইসলাম তারেক (২৬)। তাঁর বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রয়েছে। এ ছাড়া এই ট্রিপল হত্যা মামলায় একই থানার জিন্নাহপাড়া এলাকার মো. বাবুল হাওলাদারের ছেলে তাফসির হাওলাদারকে (২০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও ছিনতাইয়ের দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে শামীম আহমেদ শুক্রবার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে শামীম বলেছেন, হত্যা মিশন সফল হওয়ার পর তিনি ভাড়াটে খুনিদের ১ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন।
ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার পর ওই বাড়ি থেকে লুট হওয়া জমির দলিলপত্র ও স্বর্ণালংকার এখনো উদ্ধার করা হয়নি। এই মামলার সব আসামি ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে নিহত ফাতিহা ও মুস্তাকিমের বাবা শেফার আহমেদ এবং মা রুবি আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও লবণচরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, ‘আমরা আগে থেকে জেনেছিলাম এ মামলার সন্দেহভাজন ব্যক্তি শামীম আহমেদ যেকোনো মুহূর্তে দেশের বাইরে চলে যেতে পারেন। এমন সংবাদে দেশের প্রত্যেক বর্ডারে তাঁর ছবিসংবলিত তথ্য পাঠানো হয়। গত বুধবার গভীর রাতে ফ্রান্সে যাওয়ার আগে বিমানবন্দর পুলিশ তাঁকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। তাঁকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তবে তদন্তের স্বার্থে তা প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ দিন আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় যুবদলের এক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ঘর ভাঙচুর, টাকা ছিনতাই ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ভুক্তভোগী তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিন হাওলাদার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর উত্তর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যুবদল নেতা নজরুল বেশ কিছুদিন ধরে তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নজরুলসহ ৯-১০ জন চর ফাতেমায় গিয়ে ফরিদ উদ্দিনের তরমুজের ২০ হাজার চারা নষ্ট করে দেন। ফরিদ উদ্দিন চারা নষ্টের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, ‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না।’ পরে হত্যার হুমকি দিয়ে নজরুল চলে যান।
এরপর গতকাল রাত ১০টার দিকে নজরুল তাঁর দলবল নিয়ে ফরিদের ঘরে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফরিদকে মারধর করেন তাঁরা। ডাকচিৎকার শুনে এলাকার লোকজন দৌড়ে এলে নজরুল তাঁর বাহিনী নিয়ে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়।’ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে চিনি না। তবে যাওয়ার সময় বলেছে, ‘‘চরে তোরে খাইয়া দিমু’’।’
প্রতিবেশী আলেয়া ও সাহিনুর বলেন, ‘রাত ১০টায় ঘর পেটানোর শব্দ পাই। আমরা দৌড়ে আসি ফরিদ হাওলাদারের ঘরের সামনে। দেখি ১০-১২ জন রাম দা নিয়া দাঁড়াইয়া আছে। তাদের হাতে রাম দা দেখে কেউই সামনে যাইনি। পরে আরও লোকজন আসলে নজরুল, আল আমিনসহ তারা সবাই চলে যায়। আমরা ঘরে গিয়ে দেখি, ফরিদ হাওলাদার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।’
তরমুজ চাষি ফরিদ হাওলাদার বলেন, ‘আমি রাতে আমার ঘেরের ঘরে শুয়ে ছিলাম। রাত ১০টায় আমার ঘরে পেটানোর শব্দ পেয়ে উঠে বসি। দেখি, নজরুল, আল আমিনসহ ৮-৯ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। আমাকে চৌকির ওপর শোয়াইয়া পিটায়, পাড়ায় এবং জবাই করার জন্য গলায় রাম দা রেখে বলে ‘‘টাকা কই? টাকা না দিলে জবাই করব।’’ পরে আমার ঘরের মালামাল ভাঙচুর করে, মালপত্র এলোমেলো করে ফেলে। আমার তোশকের নিচে রাখা দেড় লাখ টাকা নিয়ে যায়। আমার ডাকচিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে সবাই চলে যায়। আমি থানায় জানিয়েছি। আমি আইনের আশ্রয় নিব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমি গতকাল চর ফাতেমায় গিয়াছিলাম। তবে দিনে তরমুজের চারা নষ্ট ও রাতে ফরিদের ঘরে প্রবেশ করে ভাঙচুর, টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা মিথ্যা। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আলীম বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে দুপুরে অবহিত হয়েছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় যুবদলের এক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ঘর ভাঙচুর, টাকা ছিনতাই ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ভুক্তভোগী তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিন হাওলাদার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর উত্তর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যুবদল নেতা নজরুল বেশ কিছুদিন ধরে তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নজরুলসহ ৯-১০ জন চর ফাতেমায় গিয়ে ফরিদ উদ্দিনের তরমুজের ২০ হাজার চারা নষ্ট করে দেন। ফরিদ উদ্দিন চারা নষ্টের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, ‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না।’ পরে হত্যার হুমকি দিয়ে নজরুল চলে যান।
এরপর গতকাল রাত ১০টার দিকে নজরুল তাঁর দলবল নিয়ে ফরিদের ঘরে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফরিদকে মারধর করেন তাঁরা। ডাকচিৎকার শুনে এলাকার লোকজন দৌড়ে এলে নজরুল তাঁর বাহিনী নিয়ে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়।’ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে চিনি না। তবে যাওয়ার সময় বলেছে, ‘‘চরে তোরে খাইয়া দিমু’’।’
প্রতিবেশী আলেয়া ও সাহিনুর বলেন, ‘রাত ১০টায় ঘর পেটানোর শব্দ পাই। আমরা দৌড়ে আসি ফরিদ হাওলাদারের ঘরের সামনে। দেখি ১০-১২ জন রাম দা নিয়া দাঁড়াইয়া আছে। তাদের হাতে রাম দা দেখে কেউই সামনে যাইনি। পরে আরও লোকজন আসলে নজরুল, আল আমিনসহ তারা সবাই চলে যায়। আমরা ঘরে গিয়ে দেখি, ফরিদ হাওলাদার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।’
তরমুজ চাষি ফরিদ হাওলাদার বলেন, ‘আমি রাতে আমার ঘেরের ঘরে শুয়ে ছিলাম। রাত ১০টায় আমার ঘরে পেটানোর শব্দ পেয়ে উঠে বসি। দেখি, নজরুল, আল আমিনসহ ৮-৯ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। আমাকে চৌকির ওপর শোয়াইয়া পিটায়, পাড়ায় এবং জবাই করার জন্য গলায় রাম দা রেখে বলে ‘‘টাকা কই? টাকা না দিলে জবাই করব।’’ পরে আমার ঘরের মালামাল ভাঙচুর করে, মালপত্র এলোমেলো করে ফেলে। আমার তোশকের নিচে রাখা দেড় লাখ টাকা নিয়ে যায়। আমার ডাকচিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে সবাই চলে যায়। আমি থানায় জানিয়েছি। আমি আইনের আশ্রয় নিব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমি গতকাল চর ফাতেমায় গিয়াছিলাম। তবে দিনে তরমুজের চারা নষ্ট ও রাতে ফরিদের ঘরে প্রবেশ করে ভাঙচুর, টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা মিথ্যা। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আলীম বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে দুপুরে অবহিত হয়েছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ দিন আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক কৃষককে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মৃত দছির উদ্দিনের ছেলে আজিজার রহমানের (৪৫) বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে গাঁজার গাছটি জব্দ করা হয়।
পরে আজিজার রহমানকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুট, ওজন ১০ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। আজ আসামিকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক কৃষককে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মৃত দছির উদ্দিনের ছেলে আজিজার রহমানের (৪৫) বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে গাঁজার গাছটি জব্দ করা হয়।
পরে আজিজার রহমানকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুট, ওজন ১০ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। আজ আসামিকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ দিন আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানার পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা (৭০) এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌর সদরের মধ্য শালিখা মহল্লার বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন (৫৪)।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রাম নিজ বাড়ি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া একই দিন রাতে মধ্য শালিখা মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজনের বিরুদ্ধে চাটমোহর থানায় বিস্ফোরক মামলা রয়েছে। আজ সকালে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানার পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা (৭০) এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌর সদরের মধ্য শালিখা মহল্লার বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন (৫৪)।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রাম নিজ বাড়ি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া একই দিন রাতে মধ্য শালিখা মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজনের বিরুদ্ধে চাটমোহর থানায় বিস্ফোরক মামলা রয়েছে। আজ সকালে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মো. সালেহ আরও বলেন, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শামীম আহম্মেদ ঘটনার দিন থেকে পলাতক ছিলেন। তিনি কৌশলে ফ্রান্সে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ দিন আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে