খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার খালিশপুরে জাহিদ হত্যা মামলায় ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. আব্বাস আনসারী, নশু ফারাজী, রিয়াজ, নাদিম ও জব্বার। অপরদিকে এ হত্যা মামলার ৩২৪ ও ৩০৭ ধারায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের যথাক্রমে ৩ এবং ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সোমবার খুলনার জননিরাপত্তা বিঘ্ন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জুয়েল রানা এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের উচ্চমান বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক শাহিন।
এ মামলার খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. রানা হোসেন, সুলতান ওরফে গব্বার, পাতলা সাগর, মো. ওমর ফারুক ওরফে আরিফ, মো. মেহেদী হাসান ওরফে প্যাকেট মেহেদী ও মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, খালিশপুর হাউজিং স্টেট এলাকার বাসিন্দা সাব্বির হোসেনের বড় ছেলে জাবেদের এলাকার কিছু দুর্বৃত্তের সঙ্গে বিরোধ ছিল। ২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর তিনি বাসা থেকে চিত্রালী বাজারের উদ্দেশ্যে বের হন। পথে বঙ্গবাসী মোড়ে একটি চালের দোকানের সামনে পৌঁছালে আগে থেকে ওত পেতে থাকা দুর্বত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর আক্রমণ করে। এ ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন। আক্রমণের ঘটনা জানতে পেরে জাবেদের দুই ভাই মো. সুমন ও জাহিদ ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এ সময় এ মামলার আসামি আব্বাস আনছারী ও জব্বার মো. সুমনকে জাপটে রাখে এবং সন্ত্রাসীরা জাহিদকে এলোপাতাড়িভাবে কোপাতে থাকে। পরবর্তীতে জাহিদ চিৎকার করতে থাকলে ঘটনাস্থলে এলাকাবাসী চলে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
খুলনার খালিশপুরে জাহিদ হত্যা মামলায় ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. আব্বাস আনসারী, নশু ফারাজী, রিয়াজ, নাদিম ও জব্বার। অপরদিকে এ হত্যা মামলার ৩২৪ ও ৩০৭ ধারায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের যথাক্রমে ৩ এবং ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সোমবার খুলনার জননিরাপত্তা বিঘ্ন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জুয়েল রানা এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের উচ্চমান বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক শাহিন।
এ মামলার খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. রানা হোসেন, সুলতান ওরফে গব্বার, পাতলা সাগর, মো. ওমর ফারুক ওরফে আরিফ, মো. মেহেদী হাসান ওরফে প্যাকেট মেহেদী ও মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, খালিশপুর হাউজিং স্টেট এলাকার বাসিন্দা সাব্বির হোসেনের বড় ছেলে জাবেদের এলাকার কিছু দুর্বৃত্তের সঙ্গে বিরোধ ছিল। ২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর তিনি বাসা থেকে চিত্রালী বাজারের উদ্দেশ্যে বের হন। পথে বঙ্গবাসী মোড়ে একটি চালের দোকানের সামনে পৌঁছালে আগে থেকে ওত পেতে থাকা দুর্বত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর আক্রমণ করে। এ ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন। আক্রমণের ঘটনা জানতে পেরে জাবেদের দুই ভাই মো. সুমন ও জাহিদ ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এ সময় এ মামলার আসামি আব্বাস আনছারী ও জব্বার মো. সুমনকে জাপটে রাখে এবং সন্ত্রাসীরা জাহিদকে এলোপাতাড়িভাবে কোপাতে থাকে। পরবর্তীতে জাহিদ চিৎকার করতে থাকলে ঘটনাস্থলে এলাকাবাসী চলে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে