কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের কেশবপুরে ২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির পক্ষ থেকে ১৪ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ওই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, যশোরের কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার ভবদহ অঞ্চলের ২৭ বিলের চারপাশে ছয়টি ইউনিয়নের ৬৮টি গ্রাম রয়েছে। এসব বিলে ধানি জমির পরিমাণ ৮৮ হাজার হেক্টর। কয়েক বছর ধরে এ বিলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ক্রমান্বয়ে স্থায়ী রূপ লাভ করেছে। নদী ভরাট হয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হওয়ায় গত বছর ২৭ বিলের অর্ধেক এলাকায় বোরো আবাদ হয়নি। এবারও বোরো আবাদ না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। জলাবদ্ধতার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফলদ, বনজ ও সবজি খেত। ফলে মানুষের জীবন-জীবিকা, কর্মসংস্থান, অর্থনীতি, শিক্ষা, গোখাদ্য ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনে ১৪ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে কেশবপুরের বিলখুকশিয়ার ডায়েরখালি খালের ৮ ব্যান্ড স্লুইসগেটসংলগ্ন শ্রীহরি নদী জরুরি ভিত্তিতে খনন, পানি নিষ্কাশনে সব খালের বাধা অপসরণ, শ্রীহরি নদীর অববাহিকায় যেকোনো একটি বিলে জোয়ারাধার (টিআরএম) প্রকল্প চালু, সব নদী দখল মুক্ত করা, ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের ক্ষতিপূরণ, জলাবদ্ধ অঞ্চলে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের চিকিৎসা বিনা খরচে করা প্রভৃতি।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আবু বক্কার সিদ্দিকী, কমিটির আহ্বায়ক বাবুর আলী গোলদার, যুগ্ম আহ্বায়ক সনজিত বিশ্বাস, সদস্য বৈদ্যনাথ সরকার, শওকত হোসেন প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম খান স্মারকলিপি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যশোরের কেশবপুরে ২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির পক্ষ থেকে ১৪ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ওই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, যশোরের কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার ভবদহ অঞ্চলের ২৭ বিলের চারপাশে ছয়টি ইউনিয়নের ৬৮টি গ্রাম রয়েছে। এসব বিলে ধানি জমির পরিমাণ ৮৮ হাজার হেক্টর। কয়েক বছর ধরে এ বিলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ক্রমান্বয়ে স্থায়ী রূপ লাভ করেছে। নদী ভরাট হয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হওয়ায় গত বছর ২৭ বিলের অর্ধেক এলাকায় বোরো আবাদ হয়নি। এবারও বোরো আবাদ না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। জলাবদ্ধতার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফলদ, বনজ ও সবজি খেত। ফলে মানুষের জীবন-জীবিকা, কর্মসংস্থান, অর্থনীতি, শিক্ষা, গোখাদ্য ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনে ১৪ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে কেশবপুরের বিলখুকশিয়ার ডায়েরখালি খালের ৮ ব্যান্ড স্লুইসগেটসংলগ্ন শ্রীহরি নদী জরুরি ভিত্তিতে খনন, পানি নিষ্কাশনে সব খালের বাধা অপসরণ, শ্রীহরি নদীর অববাহিকায় যেকোনো একটি বিলে জোয়ারাধার (টিআরএম) প্রকল্প চালু, সব নদী দখল মুক্ত করা, ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের ক্ষতিপূরণ, জলাবদ্ধ অঞ্চলে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের চিকিৎসা বিনা খরচে করা প্রভৃতি।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আবু বক্কার সিদ্দিকী, কমিটির আহ্বায়ক বাবুর আলী গোলদার, যুগ্ম আহ্বায়ক সনজিত বিশ্বাস, সদস্য বৈদ্যনাথ সরকার, শওকত হোসেন প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম খান স্মারকলিপি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে