মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বড়রিয়া এলাকায় খালের ওপর ব্রিজের পাটাতন ভেঙে যাওয়ায় ১২ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। আর মাঝের অংশের পাটাতন ভেঙে যাওয়ায় প্রায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে সেতুটি।
এ ছাড়া এক পাশের রেলিং দীর্ঘদিন ধরে ভেঙে পড়ে আছে। রেলিং নির্মাণের রডগুলোও চুরি হয়ে গেছে। রেলিং ও ভাঙা সেতুতে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ঝুঁকি নিয়েই স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী এই সেতু ব্যবহার করছে। যে কোন মুহূর্তে সেতুটি ধসে পড়ে হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। তবে সেতুটি সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
এলাকাবাসী জানান, ভাঙা সেতুর কারণে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন স্কুলের শিক্ষার্থীসহ কৃষক ও রোগীরা। এই সেতু পার হয়ে এ অঞ্চলের কৃষকেরা উৎপাদিত ফসল বাজারে নিয়ে যায়। অন্যদিকে কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে হলেও এই সেতু ব্যবহার করতে হয়। যানবাহন ভাঙা এই সেতু পার হতে চায় না। হলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হয়। হাজারো মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ভাঙা সেতুটি দ্রুত মেরামতের দাবি তাঁদের।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার বড়রিয়া, মৌশা, নিখরহাটা, ছোটকলমধরী, শ্রীপুর, কলমধরী ও গোপিনাথপুরসহ ১২টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ব্রিজটি ব্যবহার করেন। তাদের চলাচলের জন্য ব্যবহৃত হয় মোটরচালিত ভ্যান, অটোরিকশা ও সিএনজি, নছিমন। ঝুঁকি নিয়েই ভাঙা সেতু পারাপর হয় প্রতিদিন। ফলে তাঁদের ভোগান্তি ও ব্যয় দুটোই বাড়ে।
স্থানীয় কৃষক মো. গিয়াস ফকির ও ইদ্রিস আলী বলেন, ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বাজারজাত করার সময় যানবাহন আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচ ও দুর্ভোগ বাড়ে। তাই এই ভাঙা সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।
বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামিম মাহবুব বলেন, এই সেতুর জন্য হাজার হাজার মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার কৃষক ও শিক্ষার্থীদের। বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু পারাপার হচ্ছেন।
বালিদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. পান্নু মোল্যা বলেন, এই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের শত শত মানুষ ও ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করে। এলাকার কৃষকেরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। জনসাধারণের কথা ভেবে আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় এই সেতু মেরামতের বিষয়ে আলোচনা করেছি।
মহম্মদপুর উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আব্দুস ছাত্তার জানান, ভাঙা সেতুটি ভেঙে নতুন করে তৈরির জন্য উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার মাধ্যমে চাহিদা দেওয়া হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে পরিদর্শনও করেছেন। শিগগির এ সেতুর কাজ শুরু হবে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বড়রিয়া এলাকায় খালের ওপর ব্রিজের পাটাতন ভেঙে যাওয়ায় ১২ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। আর মাঝের অংশের পাটাতন ভেঙে যাওয়ায় প্রায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে সেতুটি।
এ ছাড়া এক পাশের রেলিং দীর্ঘদিন ধরে ভেঙে পড়ে আছে। রেলিং নির্মাণের রডগুলোও চুরি হয়ে গেছে। রেলিং ও ভাঙা সেতুতে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ঝুঁকি নিয়েই স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী এই সেতু ব্যবহার করছে। যে কোন মুহূর্তে সেতুটি ধসে পড়ে হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। তবে সেতুটি সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
এলাকাবাসী জানান, ভাঙা সেতুর কারণে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন স্কুলের শিক্ষার্থীসহ কৃষক ও রোগীরা। এই সেতু পার হয়ে এ অঞ্চলের কৃষকেরা উৎপাদিত ফসল বাজারে নিয়ে যায়। অন্যদিকে কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে হলেও এই সেতু ব্যবহার করতে হয়। যানবাহন ভাঙা এই সেতু পার হতে চায় না। হলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হয়। হাজারো মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ভাঙা সেতুটি দ্রুত মেরামতের দাবি তাঁদের।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার বড়রিয়া, মৌশা, নিখরহাটা, ছোটকলমধরী, শ্রীপুর, কলমধরী ও গোপিনাথপুরসহ ১২টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ব্রিজটি ব্যবহার করেন। তাদের চলাচলের জন্য ব্যবহৃত হয় মোটরচালিত ভ্যান, অটোরিকশা ও সিএনজি, নছিমন। ঝুঁকি নিয়েই ভাঙা সেতু পারাপর হয় প্রতিদিন। ফলে তাঁদের ভোগান্তি ও ব্যয় দুটোই বাড়ে।
স্থানীয় কৃষক মো. গিয়াস ফকির ও ইদ্রিস আলী বলেন, ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বাজারজাত করার সময় যানবাহন আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচ ও দুর্ভোগ বাড়ে। তাই এই ভাঙা সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।
বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামিম মাহবুব বলেন, এই সেতুর জন্য হাজার হাজার মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার কৃষক ও শিক্ষার্থীদের। বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু পারাপার হচ্ছেন।
বালিদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. পান্নু মোল্যা বলেন, এই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের শত শত মানুষ ও ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করে। এলাকার কৃষকেরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। জনসাধারণের কথা ভেবে আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় এই সেতু মেরামতের বিষয়ে আলোচনা করেছি।
মহম্মদপুর উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আব্দুস ছাত্তার জানান, ভাঙা সেতুটি ভেঙে নতুন করে তৈরির জন্য উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার মাধ্যমে চাহিদা দেওয়া হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে পরিদর্শনও করেছেন। শিগগির এ সেতুর কাজ শুরু হবে।
রাজশাহীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে পদ্মার পানি। ফুলে-ফেঁপে ওঠা পদ্মার পানি বিভাগীয় এই শহরের বিপৎসীমা থেকে মাত্র ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অবস্থায় শহরের টি-বাঁধে সাধারণ মানুষের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে দোকানপাট।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে খুলনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেছে ডিবি পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলাটি করেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এসআই বিধান চন্দ্র রায়।
২ ঘণ্টা আগের্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কাজ করছি। র্যাব বিলুপ্ত হবে কি না এ নিয়ে চিন্তাভাবনা করছি না। এটি সরকার দেখবে।’
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রদলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন খান মোহাম্মদ সামি এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জুনেদুর রহমান জুনেদ। সোমবার কলেজ অডিটরিয়ামে দীর্ঘ ২১ বছর পর কাউন্সিলের মাধ্যমে ভোটারদের সরাসরি ভোটে তাঁরা নির্বাচিত হন। পরে সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে