ঝালকাঠি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
ঝালকাঠি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৭ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের ওই শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পরে বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের...
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও দখলের কথা অস্বীকার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নগর যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
আজ বুধবার নগরীর বিপ্লব উদ্যানে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এনসিপি নেতারা।
আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের অফিসগুলো পরিত্যক্ত ছিল। কিন্তু দুই মাস ধরে খবর পাচ্ছি, অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলছে, দরজা-জানালা লাগানো হচ্ছে, লোকজন আসা-যাওয়া করছে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভাঙচুরের বিষয়ে যুগ্ম সমন্বয়কারী মোহাম্মদ এরফানুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড থেমে নেই। ওই ভবন আওয়ামী লীগ বিনা ভাড়ায় দখল করে ছিল। পাশাপাশি সেখানে বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করা হতো।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার নগরীর নিউমার্কেটের দোস্ত বিল্ডিংয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেন একদল তরুণ। এতে নেতৃত্ব দেন এনসিপি নেতা আরিফ মঈনুদ্দিন। তাঁর সঙ্গে সাবেক সমন্বয়কসহ এনসিপি নেতা-কর্মীদের ভাঙচুর চালানোর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী মো. রাফসান জানি ও মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া কমিটির সদস্য, সংগঠক ও থানা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও দখলের কথা অস্বীকার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নগর যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
আজ বুধবার নগরীর বিপ্লব উদ্যানে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এনসিপি নেতারা।
আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের অফিসগুলো পরিত্যক্ত ছিল। কিন্তু দুই মাস ধরে খবর পাচ্ছি, অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলছে, দরজা-জানালা লাগানো হচ্ছে, লোকজন আসা-যাওয়া করছে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভাঙচুরের বিষয়ে যুগ্ম সমন্বয়কারী মোহাম্মদ এরফানুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড থেমে নেই। ওই ভবন আওয়ামী লীগ বিনা ভাড়ায় দখল করে ছিল। পাশাপাশি সেখানে বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করা হতো।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার নগরীর নিউমার্কেটের দোস্ত বিল্ডিংয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেন একদল তরুণ। এতে নেতৃত্ব দেন এনসিপি নেতা আরিফ মঈনুদ্দিন। তাঁর সঙ্গে সাবেক সমন্বয়কসহ এনসিপি নেতা-কর্মীদের ভাঙচুর চালানোর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী মো. রাফসান জানি ও মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া কমিটির সদস্য, সংগঠক ও থানা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়,
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫পুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের ওই শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পরে বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের...
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
পুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক খায়রুল ইসলাম মাসিক কালের নতুন সংবাদের সম্পাদক ও দৈনিক নওরোজের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি। আর অভিযুক্ত জুয়েল ওরফে রুবেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে। হুমকি দেওয়ার সময় তিনি নিজেকে পুলিশ বলে দাবি করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ২৭ আগস্ট নিকলী থানার পুলিশ কনস্টেবল বিল্লালের বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ এনে কিশোরগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন এক তরুণী। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য অভিযুক্ত বিল্লালের বক্তব্য নেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে বিল্লালের হয়ে জুয়েল ওরফে রুবেল পুলিশ পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন থানায় মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করাসহ প্রাণনাশের হুমকি দেন।
কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি জানতে এ প্রতিবেদক হুমকিদাতাকে ফোন করলে নাম না বলে উল্টা ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে থাকেন।
পুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক খায়রুল ইসলাম মাসিক কালের নতুন সংবাদের সম্পাদক ও দৈনিক নওরোজের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি। আর অভিযুক্ত জুয়েল ওরফে রুবেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে। হুমকি দেওয়ার সময় তিনি নিজেকে পুলিশ বলে দাবি করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ২৭ আগস্ট নিকলী থানার পুলিশ কনস্টেবল বিল্লালের বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ এনে কিশোরগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন এক তরুণী। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য অভিযুক্ত বিল্লালের বক্তব্য নেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে বিল্লালের হয়ে জুয়েল ওরফে রুবেল পুলিশ পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন থানায় মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করাসহ প্রাণনাশের হুমকি দেন।
কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি জানতে এ প্রতিবেদক হুমকিদাতাকে ফোন করলে নাম না বলে উল্টা ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে থাকেন।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়,
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের ওই শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পরে বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের...
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
১ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের এক শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) নবনির্বাচিত নির্বাহী সদস্য আকাশ দাস। তাঁর এই পোস্ট ঘিরে ক্যাম্পাসে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া বিক্ষোভ সমাবেশও করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
চাকসু নির্বাচনে নির্বাহী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির মনোনীত প্যানেল থেকে নির্বাচিত হন আকাশ দাস। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে ধর্ষণের মতো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় তাঁকে ঘিরে চলছে নানা সমালোচনা। অনেকে বলছেন, তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্যতা হারিয়েছেন।
বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীর্ঘ এই ফেসবুক পোস্টের এক জায়গায় আকাশ দাস লেখেন, ‘একটা মেয়েকে কখনোই জোরপূর্বকভাবে ঘর থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা সম্ভব না, যদি না মেয়েটার আগ্রহ থাকে।’
ফেসবুকে তাঁর এমন মন্তব্যের পরপরই ক্যাম্পাসজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক সমালোচনা।
ফেসবুক পোস্টে আকাশ লেখেন, ‘সম্প্রতি বুয়েটের ধর্ষণ কান্ড নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। যে ছেলেটা ধর্ষণ করলো সবাই তার বিচার দাবি করছে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আমি যতটুকু বুঝি, একতরফাভাবে কখনো কাউকে দায়ী করা যায় না। ছেলেটা যদি দোষী প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই তার শাস্তি আমি দাবি করছি। কিন্তু মেয়েটা যে নির্দোষ এমনটাও তো নয়। বরং যে ধরনের ধর্ষণকাণ্ডগুলো ঘটে থাকে বেশিরভাগ মেয়েরাই ছেলেদের ফাঁসানোর জন্য ধর্ষণকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। এখানেও এমনটা ঘটেছে কি না সেটিও তদন্তের আওতায় আনা উচিত বলে আমি মনে করি।’
আকাশ দাসের এমন মন্তব্যের বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করেছেন চাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি ইব্রাহিম রনি। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘চাকসুর নবনির্বাচিত সদস্য আকাশ দাশ (দাস) বুয়েটের ধর্ষণ ঘটনাকে ঘিরে তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে যে নিন্দনীয় মন্তব্য করেছেন, আমি তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তিনি যেন অবিলম্বে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন, এই আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় লেখেন, ‘আকাশ দাস চবি ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ধর্ষণকে কীভাবে নর্মালাইজড করেছে দেখেন! এরাই ক্যাম্পাসকে নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়বে।’
ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ লেখেন, ‘সম্প্রতি চাকসুর নবনির্বাচিত নির্বাহী সদস্য আকাশ দাশ (দাস) তার ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে বুয়েটের ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে যে গর্হিত ও অমানবিক মন্তব্য করেছেন, আমরা তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আমরা তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এ ছাড়া তীব্র সমালোচনা করেছেন চাকসু নির্বাচনে বিজিত প্রার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
তীব্র সমালোচনার মুখে আকাশ দাস তাঁর পূর্ববর্তী সেই পোস্ট ডিলিট করেন এবং ক্ষমা চেয়ে আরও একটি পোস্ট লেখেন। সেই পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমার যে পোস্ট নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে আমি সে পোস্ট দেওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি অপরাধীর পক্ষ নিয়েছি বিষয়টি এমন নয়, বরং ঘটনাটি সম্পর্কে আমি পুরোপুরি ওয়াকিবহাল ছিলাম না।’
আকাশ বলেন, ‘আশা করি বিষয়টা আপনারা সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি সকলের কাছে শর্তহীন ক্ষমা চাচ্ছি।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের এক শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) নবনির্বাচিত নির্বাহী সদস্য আকাশ দাস। তাঁর এই পোস্ট ঘিরে ক্যাম্পাসে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া বিক্ষোভ সমাবেশও করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
চাকসু নির্বাচনে নির্বাহী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির মনোনীত প্যানেল থেকে নির্বাচিত হন আকাশ দাস। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে ধর্ষণের মতো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় তাঁকে ঘিরে চলছে নানা সমালোচনা। অনেকে বলছেন, তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্যতা হারিয়েছেন।
বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীর্ঘ এই ফেসবুক পোস্টের এক জায়গায় আকাশ দাস লেখেন, ‘একটা মেয়েকে কখনোই জোরপূর্বকভাবে ঘর থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা সম্ভব না, যদি না মেয়েটার আগ্রহ থাকে।’
ফেসবুকে তাঁর এমন মন্তব্যের পরপরই ক্যাম্পাসজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক সমালোচনা।
ফেসবুক পোস্টে আকাশ লেখেন, ‘সম্প্রতি বুয়েটের ধর্ষণ কান্ড নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। যে ছেলেটা ধর্ষণ করলো সবাই তার বিচার দাবি করছে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আমি যতটুকু বুঝি, একতরফাভাবে কখনো কাউকে দায়ী করা যায় না। ছেলেটা যদি দোষী প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই তার শাস্তি আমি দাবি করছি। কিন্তু মেয়েটা যে নির্দোষ এমনটাও তো নয়। বরং যে ধরনের ধর্ষণকাণ্ডগুলো ঘটে থাকে বেশিরভাগ মেয়েরাই ছেলেদের ফাঁসানোর জন্য ধর্ষণকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। এখানেও এমনটা ঘটেছে কি না সেটিও তদন্তের আওতায় আনা উচিত বলে আমি মনে করি।’
আকাশ দাসের এমন মন্তব্যের বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করেছেন চাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি ইব্রাহিম রনি। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘চাকসুর নবনির্বাচিত সদস্য আকাশ দাশ (দাস) বুয়েটের ধর্ষণ ঘটনাকে ঘিরে তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে যে নিন্দনীয় মন্তব্য করেছেন, আমি তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তিনি যেন অবিলম্বে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন, এই আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় লেখেন, ‘আকাশ দাস চবি ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ধর্ষণকে কীভাবে নর্মালাইজড করেছে দেখেন! এরাই ক্যাম্পাসকে নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়বে।’
ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ লেখেন, ‘সম্প্রতি চাকসুর নবনির্বাচিত নির্বাহী সদস্য আকাশ দাশ (দাস) তার ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে বুয়েটের ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে যে গর্হিত ও অমানবিক মন্তব্য করেছেন, আমরা তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আমরা তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এ ছাড়া তীব্র সমালোচনা করেছেন চাকসু নির্বাচনে বিজিত প্রার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
তীব্র সমালোচনার মুখে আকাশ দাস তাঁর পূর্ববর্তী সেই পোস্ট ডিলিট করেন এবং ক্ষমা চেয়ে আরও একটি পোস্ট লেখেন। সেই পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমার যে পোস্ট নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে আমি সে পোস্ট দেওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি অপরাধীর পক্ষ নিয়েছি বিষয়টি এমন নয়, বরং ঘটনাটি সম্পর্কে আমি পুরোপুরি ওয়াকিবহাল ছিলাম না।’
আকাশ বলেন, ‘আশা করি বিষয়টা আপনারা সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি সকলের কাছে শর্তহীন ক্ষমা চাচ্ছি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়,
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৭ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
১ ঘণ্টা আগেহাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
গ্রেপ্তার রায়হান হাটহাজারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাদী চৌধুরী বাড়ির মো. আবুল কালামের ছেলে। তিনি হাটহাজারী কলেজ শাখা শিবিরের সাবেক সভাপতি ছিলেন। তিনি একাধিক মামলার আসামি বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাটহাজারী উপজেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির অধ্যাপক শোয়াইব চৌধুরী জানান, গ্রেপ্তার রায়হান একসময় হাটহাজারী কলেজের ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পৌরসভার আলীপুরের স্কুলছাত্র তানভির হত্যার আসামিদের আদালতে নেওয়া হচ্ছিল। ওই সময় শিবির নেতা রায়হানকে ছবি তুলতে ও ভিডিও ধারণ করতে থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নিষেধ করেন। এতে ওই শিবির নেতা পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন এবং পুলিশি কাজে বাধা দেন। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রায়হানের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
তবে রায়হানকে চাকসু নির্বাচনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ আহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে পুলিশের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
গ্রেপ্তার রায়হান হাটহাজারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাদী চৌধুরী বাড়ির মো. আবুল কালামের ছেলে। তিনি হাটহাজারী কলেজ শাখা শিবিরের সাবেক সভাপতি ছিলেন। তিনি একাধিক মামলার আসামি বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাটহাজারী উপজেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির অধ্যাপক শোয়াইব চৌধুরী জানান, গ্রেপ্তার রায়হান একসময় হাটহাজারী কলেজের ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পৌরসভার আলীপুরের স্কুলছাত্র তানভির হত্যার আসামিদের আদালতে নেওয়া হচ্ছিল। ওই সময় শিবির নেতা রায়হানকে ছবি তুলতে ও ভিডিও ধারণ করতে থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নিষেধ করেন। এতে ওই শিবির নেতা পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন এবং পুলিশি কাজে বাধা দেন। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রায়হানের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
তবে রায়হানকে চাকসু নির্বাচনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ আহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে পুলিশের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়,
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৭ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও নারীদের কটূক্তি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শ্রীশান্ত রায় নামের ওই শিক্ষার্থীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পরে বুয়েটে ধর্ষণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের...
১ ঘণ্টা আগে