আরিফ রহমান, ঝালকাঠি
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পানের বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ। বর্ষাকালে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদীপারের মানুষ মারাত্মক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
সুগন্ধা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০০ মিটার। এটি বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার মধ্যে প্রবাহিত প্রধান নৌপথ। বর্ষাকালে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি ও জোয়ার-ভাটার কারণে নদীর তীর দুর্বল হয়ে ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ে।
স্থানীয়রা বলছেন, নদীভাঙনে ইতিমধ্যে শত শত কোটি টাকার জমি ও সম্পদ বিলীন হয়েছে। সরই গ্রামের মাকসুদা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে আমার ছেলেরা অন্য জায়গায় বাড়ি করেছিল, সেটিও নদীর পেটে গেছে। এমনকি স্বামীর কবরটাও নদীর মধ্যে চলে গেছে।’
কাঠিপাড়া গ্রামের ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘আগে এখানে ২০-৩০টি বসতবাড়ি ছিল, এখন মাত্র দু-তিনটি পরিবার বেঁচে আছে। নদী আমাদের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে নদীর তীর দুর্বল ও গভীরতা কমে যাওয়ায় বর্ষাকালে স্রোতের চাপ বেড়ে ভাঙন তীব্র হচ্ছে। যদিও নলছিটি উপজেলা প্রশাসন মাঝে মাঝে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জেল-জরিমানা করে থাকে, তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। রাতের আঁধারে অবৈধ বালু উত্তোলনের কার্যক্রম জোরদার রয়েছে। দেখে মনে হয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তা করা হয়।
একই এলাকার বাসিন্দা নিখিল দাস বলেন, ‘৫০ বছর ধরে নদীভাঙন চলতে আছে, এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের বসতঘর, গাছপালা, পানের বরজ থেকে শুরু করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি।’
বারইকরন গ্রামের হ্যাপী বেগম বলেন, ‘ঘর গোছাতে গোছাতে নদী এসে মেঝেতে স্পর্শ করছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না।’
মগর ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মাঝি, দুলাল মাঝি, নূর আলম খান, ফরিদসহ অনেকে জানান, বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, যদি সরকার এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তবে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন, নদীর ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণ, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তা, স্থানীয় প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘আমরা অনেকবার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি, কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই, শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নলছিটি ও ঝালকাঠির ভাঙন এলাকা নিয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্যান্য ভাঙন স্থানে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পানের বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ। বর্ষাকালে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদীপারের মানুষ মারাত্মক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
সুগন্ধা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০০ মিটার। এটি বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার মধ্যে প্রবাহিত প্রধান নৌপথ। বর্ষাকালে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি ও জোয়ার-ভাটার কারণে নদীর তীর দুর্বল হয়ে ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ে।
স্থানীয়রা বলছেন, নদীভাঙনে ইতিমধ্যে শত শত কোটি টাকার জমি ও সম্পদ বিলীন হয়েছে। সরই গ্রামের মাকসুদা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে আমার ছেলেরা অন্য জায়গায় বাড়ি করেছিল, সেটিও নদীর পেটে গেছে। এমনকি স্বামীর কবরটাও নদীর মধ্যে চলে গেছে।’
কাঠিপাড়া গ্রামের ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘আগে এখানে ২০-৩০টি বসতবাড়ি ছিল, এখন মাত্র দু-তিনটি পরিবার বেঁচে আছে। নদী আমাদের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে নদীর তীর দুর্বল ও গভীরতা কমে যাওয়ায় বর্ষাকালে স্রোতের চাপ বেড়ে ভাঙন তীব্র হচ্ছে। যদিও নলছিটি উপজেলা প্রশাসন মাঝে মাঝে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জেল-জরিমানা করে থাকে, তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। রাতের আঁধারে অবৈধ বালু উত্তোলনের কার্যক্রম জোরদার রয়েছে। দেখে মনে হয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তা করা হয়।
একই এলাকার বাসিন্দা নিখিল দাস বলেন, ‘৫০ বছর ধরে নদীভাঙন চলতে আছে, এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের বসতঘর, গাছপালা, পানের বরজ থেকে শুরু করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি।’
বারইকরন গ্রামের হ্যাপী বেগম বলেন, ‘ঘর গোছাতে গোছাতে নদী এসে মেঝেতে স্পর্শ করছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না।’
মগর ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মাঝি, দুলাল মাঝি, নূর আলম খান, ফরিদসহ অনেকে জানান, বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, যদি সরকার এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তবে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন, নদীর ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণ, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তা, স্থানীয় প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘আমরা অনেকবার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি, কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই, শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নলছিটি ও ঝালকাঠির ভাঙন এলাকা নিয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্যান্য ভাঙন স্থানে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরিফ রহমান, ঝালকাঠি
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পানের বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ। বর্ষাকালে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদীপারের মানুষ মারাত্মক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
সুগন্ধা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০০ মিটার। এটি বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার মধ্যে প্রবাহিত প্রধান নৌপথ। বর্ষাকালে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি ও জোয়ার-ভাটার কারণে নদীর তীর দুর্বল হয়ে ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ে।
স্থানীয়রা বলছেন, নদীভাঙনে ইতিমধ্যে শত শত কোটি টাকার জমি ও সম্পদ বিলীন হয়েছে। সরই গ্রামের মাকসুদা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে আমার ছেলেরা অন্য জায়গায় বাড়ি করেছিল, সেটিও নদীর পেটে গেছে। এমনকি স্বামীর কবরটাও নদীর মধ্যে চলে গেছে।’
কাঠিপাড়া গ্রামের ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘আগে এখানে ২০-৩০টি বসতবাড়ি ছিল, এখন মাত্র দু-তিনটি পরিবার বেঁচে আছে। নদী আমাদের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে নদীর তীর দুর্বল ও গভীরতা কমে যাওয়ায় বর্ষাকালে স্রোতের চাপ বেড়ে ভাঙন তীব্র হচ্ছে। যদিও নলছিটি উপজেলা প্রশাসন মাঝে মাঝে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জেল-জরিমানা করে থাকে, তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। রাতের আঁধারে অবৈধ বালু উত্তোলনের কার্যক্রম জোরদার রয়েছে। দেখে মনে হয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তা করা হয়।
একই এলাকার বাসিন্দা নিখিল দাস বলেন, ‘৫০ বছর ধরে নদীভাঙন চলতে আছে, এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের বসতঘর, গাছপালা, পানের বরজ থেকে শুরু করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি।’
বারইকরন গ্রামের হ্যাপী বেগম বলেন, ‘ঘর গোছাতে গোছাতে নদী এসে মেঝেতে স্পর্শ করছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না।’
মগর ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মাঝি, দুলাল মাঝি, নূর আলম খান, ফরিদসহ অনেকে জানান, বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, যদি সরকার এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তবে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন, নদীর ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণ, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তা, স্থানীয় প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘আমরা অনেকবার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি, কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই, শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নলছিটি ও ঝালকাঠির ভাঙন এলাকা নিয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্যান্য ভাঙন স্থানে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পানের বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ। বর্ষাকালে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদীপারের মানুষ মারাত্মক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
সুগন্ধা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০০ মিটার। এটি বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার মধ্যে প্রবাহিত প্রধান নৌপথ। বর্ষাকালে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি ও জোয়ার-ভাটার কারণে নদীর তীর দুর্বল হয়ে ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ে।
স্থানীয়রা বলছেন, নদীভাঙনে ইতিমধ্যে শত শত কোটি টাকার জমি ও সম্পদ বিলীন হয়েছে। সরই গ্রামের মাকসুদা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে আমার ছেলেরা অন্য জায়গায় বাড়ি করেছিল, সেটিও নদীর পেটে গেছে। এমনকি স্বামীর কবরটাও নদীর মধ্যে চলে গেছে।’
কাঠিপাড়া গ্রামের ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘আগে এখানে ২০-৩০টি বসতবাড়ি ছিল, এখন মাত্র দু-তিনটি পরিবার বেঁচে আছে। নদী আমাদের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে নদীর তীর দুর্বল ও গভীরতা কমে যাওয়ায় বর্ষাকালে স্রোতের চাপ বেড়ে ভাঙন তীব্র হচ্ছে। যদিও নলছিটি উপজেলা প্রশাসন মাঝে মাঝে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জেল-জরিমানা করে থাকে, তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। রাতের আঁধারে অবৈধ বালু উত্তোলনের কার্যক্রম জোরদার রয়েছে। দেখে মনে হয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তা করা হয়।
একই এলাকার বাসিন্দা নিখিল দাস বলেন, ‘৫০ বছর ধরে নদীভাঙন চলতে আছে, এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের বসতঘর, গাছপালা, পানের বরজ থেকে শুরু করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি।’
বারইকরন গ্রামের হ্যাপী বেগম বলেন, ‘ঘর গোছাতে গোছাতে নদী এসে মেঝেতে স্পর্শ করছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না।’
মগর ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মাঝি, দুলাল মাঝি, নূর আলম খান, ফরিদসহ অনেকে জানান, বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, যদি সরকার এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তবে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন, নদীর ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণ, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তা, স্থানীয় প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘আমরা অনেকবার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি, কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই, শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নলছিটি ও ঝালকাঠির ভাঙন এলাকা নিয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্যান্য ভাঙন স্থানে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
৩ মিনিট আগেদুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেপ্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
৩৬ মিনিট আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলাউদ্দিন জব্দ মাছগুলো বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
এর আগে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। অভিযানে সহযোগিতা করে নৌ পুলিশের একটি দল।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা ৫টি ট্রলারে থাকা জেলেরা বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিলেন। এমন খবর পেয়ে সোমবার দিবাগত রাতে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরা অবস্থায় পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের ট্রলারগুলো থেকে দুই টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জব্দ মাছগুলো বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন। পরে আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন জানান, নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন ও নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলাউদ্দিন জব্দ মাছগুলো বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
এর আগে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। অভিযানে সহযোগিতা করে নৌ পুলিশের একটি দল।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা ৫টি ট্রলারে থাকা জেলেরা বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিলেন। এমন খবর পেয়ে সোমবার দিবাগত রাতে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরা অবস্থায় পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের ট্রলারগুলো থেকে দুই টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জব্দ মাছগুলো বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন। পরে আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন জানান, নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন ও নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০ টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পান বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
১৪ আগস্ট ২০২৫দুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেপ্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
৩৬ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পাঁচ দিনের শিশুকে পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগে মা শারমিন খাতুনকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, দুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার শারমিন খাতুন রঘুনাথপুর গ্রামের ইব্রাহিম খলিলের স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সাইফুল ইসলাম জানান, সোমবার রাত ৯টার দিকে শিশুটির বাবা ইব্রাহিম খলিল থানায় এসে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করতে চান। নিখোঁজ ডায়েরি করার কারণ হিসেবে ইব্রাহিম বলেন—তাঁদের মেয়েকে নিয়ে মা শারমিন বিকেলে ঘুমিয়ে ছিল। এর পর থেকে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি জানান, ইব্রাহিম খলিলের কথা অসংলগ্ন মনে হওয়ায় পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে শারমিন স্বীকার করে, পাঁচ বছর ও দেড় বছর বয়সী দুই মেয়ে থাকা সত্ত্বেও আবার মেয়েশিশু জন্ম হওয়ায় তাকে বাড়ির পাশের একটি খালে ছুড়ে ফেলা হয়েছে।
এরপর শারমিনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খালের কচুরিপনার মধ্য থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় শিশুর দাদি খাদিজা খাতুন বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। শিশুর মা শারমিনকে গ্রেপ্তার করে আজ সাতক্ষীরা আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পাঁচ দিনের শিশুকে পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগে মা শারমিন খাতুনকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, দুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার শারমিন খাতুন রঘুনাথপুর গ্রামের ইব্রাহিম খলিলের স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সাইফুল ইসলাম জানান, সোমবার রাত ৯টার দিকে শিশুটির বাবা ইব্রাহিম খলিল থানায় এসে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করতে চান। নিখোঁজ ডায়েরি করার কারণ হিসেবে ইব্রাহিম বলেন—তাঁদের মেয়েকে নিয়ে মা শারমিন বিকেলে ঘুমিয়ে ছিল। এর পর থেকে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি জানান, ইব্রাহিম খলিলের কথা অসংলগ্ন মনে হওয়ায় পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে শারমিন স্বীকার করে, পাঁচ বছর ও দেড় বছর বয়সী দুই মেয়ে থাকা সত্ত্বেও আবার মেয়েশিশু জন্ম হওয়ায় তাকে বাড়ির পাশের একটি খালে ছুড়ে ফেলা হয়েছে।
এরপর শারমিনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খালের কচুরিপনার মধ্য থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় শিশুর দাদি খাদিজা খাতুন বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। শিশুর মা শারমিনকে গ্রেপ্তার করে আজ সাতক্ষীরা আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০ টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পান বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
১৪ আগস্ট ২০২৫ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেপ্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, আজ সারা দিন রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা ডিএমপির বিভিন্ন থানা-পুলিশ।
এর মধ্যে উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী ছয়, উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ দুই, গুলশান থানা-পুলিশ ২৪, খিলক্ষেত থানা-পুলিশ চার, ক্যান্টনমেন্ট থানা-পুলিশ তিন, ধানমন্ডি থানা-পুলিশ ছয়, নিউমার্কেট থানা-পুলিশ ছয়, শাহবাগ থানা-পুলিশ তিন, মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ আট, হাতিরঝিল থানা-পুলিশ এক, পল্টন থানা-পুলিশ ছয়, মতিঝিল থানা-পুলিশ ৪০ ও ডিবি, ওয়ারী ২২ জনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রক্রিয়াধীন।
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, আজ সারা দিন রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা ডিএমপির বিভিন্ন থানা-পুলিশ।
এর মধ্যে উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী ছয়, উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ দুই, গুলশান থানা-পুলিশ ২৪, খিলক্ষেত থানা-পুলিশ চার, ক্যান্টনমেন্ট থানা-পুলিশ তিন, ধানমন্ডি থানা-পুলিশ ছয়, নিউমার্কেট থানা-পুলিশ ছয়, শাহবাগ থানা-পুলিশ তিন, মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ আট, হাতিরঝিল থানা-পুলিশ এক, পল্টন থানা-পুলিশ ছয়, মতিঝিল থানা-পুলিশ ৪০ ও ডিবি, ওয়ারী ২২ জনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রক্রিয়াধীন।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০ টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পান বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
১৪ আগস্ট ২০২৫ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
৩ মিনিট আগেদুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেপ্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
৩৬ মিনিট আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা। এ সময় যান চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন দক্ষিণাঞ্চলের যাত্রীরা।
খবর পেয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রায় এক ঘণ্টা পর প্রশাসনের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, বৃহত্তর ফরিদপুরের পাঁচ জেলা নিয়ে ঘোষণা হতে পারে ফরিদপুর বিভাগ। এই বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে মাদারীপুর জেলাকে। সেই আশঙ্কায় আন্দোলনে নেমেছেন জেলাবাসী।
তাঁদের দাবি, পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। তাই ফরিদপুর বিভাগে নয়, ঢাকা বিভাগেই থাকতে চান মাদারীপুর জেলাবাসী।
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির মাদারীপুর জেলা শাখার সদস্য রুবেল মৃধা, জহিরুল ইসলাম সানি, আশিকুল ইসলাম, নেয়ামুল হক, কিরণ আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে মাদারীপুরকে যেন অন্তর্ভুক্ত না করা হয়, সে দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার মস্তফাপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা। এ সময় যান চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন দক্ষিণাঞ্চলের যাত্রীরা।
খবর পেয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রায় এক ঘণ্টা পর প্রশাসনের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, বৃহত্তর ফরিদপুরের পাঁচ জেলা নিয়ে ঘোষণা হতে পারে ফরিদপুর বিভাগ। এই বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে মাদারীপুর জেলাকে। সেই আশঙ্কায় আন্দোলনে নেমেছেন জেলাবাসী।
তাঁদের দাবি, পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। তাই ফরিদপুর বিভাগে নয়, ঢাকা বিভাগেই থাকতে চান মাদারীপুর জেলাবাসী।
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির মাদারীপুর জেলা শাখার সদস্য রুবেল মৃধা, জহিরুল ইসলাম সানি, আশিকুল ইসলাম, নেয়ামুল হক, কিরণ আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০ টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পান বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
১৪ আগস্ট ২০২৫ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে মৎস্য বিভাগ। এ সময় ৫টি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে প্রায় দুই টন ইলিশ।
৩ মিনিট আগেদুই মেয়ের পর আবারও মেয়েসন্তান জন্ম নেওয়ায় ওই শিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। মৃত শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ১৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগে