প্রতিনিধি, যশোর
সারা দেশে খামারিদের জন্য বিভিন্ন পরিমাণে প্রণোদনা দিয়েছে সরকার। সরকারি নিয়ম ও শর্ত অনুযায়ী প্রকৃত খামারিরা এই প্রণোদনা পাওয়ার কথা থাকলেও যশোরে এই নামের তালিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে তালিকা ধরে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, সরকারি নিয়মকে উপেক্ষা করে দেওয়া হয়েছে এসব প্রণোদনা। তালিকায় নাম থাকার পরও টাকা পাননি এমন খামারি রয়েছে অনেক। সেই সঙ্গে তালিকায় থাকা ব্যক্তির নাম ও যোগাযোগের জন্য দেওয়া মোবাইল নম্বরে নেই কোনো মিল।
প্রমাণ সাপেক্ষে বিষয়গুলো স্বীকার করেছেন প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাও। তাদের দাবি, কেন্দ্র থেকে পূর্ণাঙ্গ তালিকা না পাওয়ায় সৃষ্টি হচ্ছে জটিলতা। তবে সমস্যা চিহ্নিত করে ইতিমধ্যেই তা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানের তথ্যানুযায়ী, যশোরের লেবুতলা ইউনিয়নের ঘোষপাড়া গ্রামের সাধন কুমার ও তাঁর ছেলে তাপস কুমার ঘোষ খামারি প্রণোদনার টাকা পেয়েছেন। এর মধ্যে তাপস কুমার ঘোষের গরু থাকলেও, পিতা সাধন কুমার ঘোষ একই খামার দেখিয়ে অনুদানের টাকা নিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এ সহসভাপতি দলীয় পরিচয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন খামারি প্রণোদনার টাকা। অথচ একই গ্রামের সজ্ঞীব কুমার ও কাজল কুমারের নাম তালিকায় থাকলেও, তারা প্রণোদনার টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন।
তালিকায় নাম আছে লেবুতলা গ্রামের দাউদ হোসেনের। তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। তালিকায় নাম আছে দাউদ হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসানেরও। এ ছাড়া আবদুল্লাহ আল মামুন, টিটো মিয়া, মামুন হোসেন, আন্দোলপোতা গ্রামের মেজবাহউদ্দিন, গয়েরপুর গ্রামের অপু কুমার ও সায়েরা বেগম, শশ্নুদাহ গ্রামের মতিয়ার রহমানসহ অনেকেরই গরু না থাকলেও তারা পেয়েছেন প্রণোদনার টাকা।
এদিকে, তালিকার ১ হাজার ৭৬ নম্বরে ঘোষপাড়া গ্রামের কাজল কুমার সরকারের নাম রয়েছে। কিন্তু তিনি টাকা পাননি। সেখানে থাকা মোবাইল নম্বরে ফোন করলে তিনি কখনো বগুড়া কখনোবা কুলাউড়ার বাসিন্দা বলে পরিচয় দেন। আবার আরেকটি নম্বরে যোগাযোগ করে জানা যায় তিনি একটি বিশেষ সামরিক বাহিনীর সদস্য। প্রণোদনার টাকা পাওয়ার কথা স্বীকার করে তিনি জানান, অফিশিয়াল নিয়মানুযায়ী ওই টাকা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া বন্ধ পাওয়া গেছে তালিকায় থাকা একাধিক মোবাইল নম্বর।
লেবুতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আসাদুজ্জামান আশা, মোহন কুমার ঘোষসহ অনেকেই অভিযোগ করেছেন, প্রণোদনার তালিকা করার সময় ইউপি চেয়ারম্যান আলিমুজ্জামান মিলনসহ স্থানীয় কতিপয় আওয়ামী লীগ নেতা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তারা নিজ অনুসারীদের নাম, ঠিকানা ওই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে প্রকৃত খামারিরা প্রণোদনার টাকা পাননি।
শুধু লেবুতলাতেই নয় এ চিত্র যশোরের প্রায় সব কটি ইউনিয়নেই। প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী ২ থেকে ৫টি গাভি থাকা খামারি ১০ হাজার, ৬ থেকে ৯টি গাভি থাকা খামারি ১৫ হাজার এবং ১০ থেকে ২০টি গাভি থাকা খামারিরা পেয়েছেন ২০ হাজার করে টাকা। কিন্তু তালিকার বড় একটি অংশের খামারিদের গাভি না থাকার তথ্য মিলেছে। দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বেশির ভাগ খামারির ক্ষেত্রেই সরকারি নির্দেশনা মানেননি। তারা স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে শুধুমাত্র গরু আছে এমন খামারিকে প্রণোদনার টাকা দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
এই বিষয়ে যশোর জেলা ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান বলেন, প্রকৃত খামারিদের অনেকেই প্রণোদনার টাকা পাননি। উপরন্তু যারা খামারি নন, তারা টাকা পেয়েছেন এমন অভিযোগ আমরাও পেয়েছি। শুধু সদরে নয়, এ চিত্র পুরো জেলারই। বিষয়টি দুঃখজনক। করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সরকারি এ প্রণোদনা অনেক খামারিদের উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু স্বজনপ্রীতি আর অনিয়মের কারণে মহতী এ উদ্যোগটি কলুষিত হলো।
সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা শফিউল আলমের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু সমস্যা যে হয়নি, তা নয়। যারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করেছে তারা এগুলো সৃষ্টি করেছে। আমরা ওই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যেই কয়েকটি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
তালিকার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে শফিউল আলম বলেন, 'আমরা সদর উপজেলার ১ হাজার ৯২ জনের তালিকা তৈরি করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। টাকা কেন্দ্র থেকেই পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে কে পেয়েছে, কে পায়নি, তা আমরা জানি না। এমনকি আমাদের কাছে সুফলভোগীদের কোনো তালিকাও কেন্দ্র থেকে পাঠানো হয়নি। যদি সেটি করা হতো, তাহলে আমরা বুঝতে পারতাম সমস্যাগুলো কোথায় তৈরি হয়েছে।'
যশোর জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রাশেদুল ইসলাম বলেন, প্রণোদনার টাকা বিতরণের জন্য একটি কমিটি আছে। তারাই তদারকি করে একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন। সেখানে যদি কোনো অসংগতি দেখা দেয়, সেটি আমরা খতিয়ে দেখব।
সারা দেশে খামারিদের জন্য বিভিন্ন পরিমাণে প্রণোদনা দিয়েছে সরকার। সরকারি নিয়ম ও শর্ত অনুযায়ী প্রকৃত খামারিরা এই প্রণোদনা পাওয়ার কথা থাকলেও যশোরে এই নামের তালিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে তালিকা ধরে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, সরকারি নিয়মকে উপেক্ষা করে দেওয়া হয়েছে এসব প্রণোদনা। তালিকায় নাম থাকার পরও টাকা পাননি এমন খামারি রয়েছে অনেক। সেই সঙ্গে তালিকায় থাকা ব্যক্তির নাম ও যোগাযোগের জন্য দেওয়া মোবাইল নম্বরে নেই কোনো মিল।
প্রমাণ সাপেক্ষে বিষয়গুলো স্বীকার করেছেন প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাও। তাদের দাবি, কেন্দ্র থেকে পূর্ণাঙ্গ তালিকা না পাওয়ায় সৃষ্টি হচ্ছে জটিলতা। তবে সমস্যা চিহ্নিত করে ইতিমধ্যেই তা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানের তথ্যানুযায়ী, যশোরের লেবুতলা ইউনিয়নের ঘোষপাড়া গ্রামের সাধন কুমার ও তাঁর ছেলে তাপস কুমার ঘোষ খামারি প্রণোদনার টাকা পেয়েছেন। এর মধ্যে তাপস কুমার ঘোষের গরু থাকলেও, পিতা সাধন কুমার ঘোষ একই খামার দেখিয়ে অনুদানের টাকা নিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এ সহসভাপতি দলীয় পরিচয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন খামারি প্রণোদনার টাকা। অথচ একই গ্রামের সজ্ঞীব কুমার ও কাজল কুমারের নাম তালিকায় থাকলেও, তারা প্রণোদনার টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন।
তালিকায় নাম আছে লেবুতলা গ্রামের দাউদ হোসেনের। তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। তালিকায় নাম আছে দাউদ হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসানেরও। এ ছাড়া আবদুল্লাহ আল মামুন, টিটো মিয়া, মামুন হোসেন, আন্দোলপোতা গ্রামের মেজবাহউদ্দিন, গয়েরপুর গ্রামের অপু কুমার ও সায়েরা বেগম, শশ্নুদাহ গ্রামের মতিয়ার রহমানসহ অনেকেরই গরু না থাকলেও তারা পেয়েছেন প্রণোদনার টাকা।
এদিকে, তালিকার ১ হাজার ৭৬ নম্বরে ঘোষপাড়া গ্রামের কাজল কুমার সরকারের নাম রয়েছে। কিন্তু তিনি টাকা পাননি। সেখানে থাকা মোবাইল নম্বরে ফোন করলে তিনি কখনো বগুড়া কখনোবা কুলাউড়ার বাসিন্দা বলে পরিচয় দেন। আবার আরেকটি নম্বরে যোগাযোগ করে জানা যায় তিনি একটি বিশেষ সামরিক বাহিনীর সদস্য। প্রণোদনার টাকা পাওয়ার কথা স্বীকার করে তিনি জানান, অফিশিয়াল নিয়মানুযায়ী ওই টাকা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া বন্ধ পাওয়া গেছে তালিকায় থাকা একাধিক মোবাইল নম্বর।
লেবুতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আসাদুজ্জামান আশা, মোহন কুমার ঘোষসহ অনেকেই অভিযোগ করেছেন, প্রণোদনার তালিকা করার সময় ইউপি চেয়ারম্যান আলিমুজ্জামান মিলনসহ স্থানীয় কতিপয় আওয়ামী লীগ নেতা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তারা নিজ অনুসারীদের নাম, ঠিকানা ওই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে প্রকৃত খামারিরা প্রণোদনার টাকা পাননি।
শুধু লেবুতলাতেই নয় এ চিত্র যশোরের প্রায় সব কটি ইউনিয়নেই। প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী ২ থেকে ৫টি গাভি থাকা খামারি ১০ হাজার, ৬ থেকে ৯টি গাভি থাকা খামারি ১৫ হাজার এবং ১০ থেকে ২০টি গাভি থাকা খামারিরা পেয়েছেন ২০ হাজার করে টাকা। কিন্তু তালিকার বড় একটি অংশের খামারিদের গাভি না থাকার তথ্য মিলেছে। দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বেশির ভাগ খামারির ক্ষেত্রেই সরকারি নির্দেশনা মানেননি। তারা স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে শুধুমাত্র গরু আছে এমন খামারিকে প্রণোদনার টাকা দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
এই বিষয়ে যশোর জেলা ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান বলেন, প্রকৃত খামারিদের অনেকেই প্রণোদনার টাকা পাননি। উপরন্তু যারা খামারি নন, তারা টাকা পেয়েছেন এমন অভিযোগ আমরাও পেয়েছি। শুধু সদরে নয়, এ চিত্র পুরো জেলারই। বিষয়টি দুঃখজনক। করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সরকারি এ প্রণোদনা অনেক খামারিদের উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু স্বজনপ্রীতি আর অনিয়মের কারণে মহতী এ উদ্যোগটি কলুষিত হলো।
সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা শফিউল আলমের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু সমস্যা যে হয়নি, তা নয়। যারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করেছে তারা এগুলো সৃষ্টি করেছে। আমরা ওই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যেই কয়েকটি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
তালিকার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে শফিউল আলম বলেন, 'আমরা সদর উপজেলার ১ হাজার ৯২ জনের তালিকা তৈরি করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। টাকা কেন্দ্র থেকেই পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে কে পেয়েছে, কে পায়নি, তা আমরা জানি না। এমনকি আমাদের কাছে সুফলভোগীদের কোনো তালিকাও কেন্দ্র থেকে পাঠানো হয়নি। যদি সেটি করা হতো, তাহলে আমরা বুঝতে পারতাম সমস্যাগুলো কোথায় তৈরি হয়েছে।'
যশোর জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রাশেদুল ইসলাম বলেন, প্রণোদনার টাকা বিতরণের জন্য একটি কমিটি আছে। তারাই তদারকি করে একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন। সেখানে যদি কোনো অসংগতি দেখা দেয়, সেটি আমরা খতিয়ে দেখব।
রাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৭ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল মিত্র (৫০) গুরুতর আহত হয়েছেন। মুখোশধারী হামলাকারীরা তাঁর দুই পা ও ডান হাত ভেঙে দেয় বলে জানা গেছে। তাঁর সঙ্গে থাকা সহকারী শিক্ষক অসীম কুমারও (৪৬) আহত হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে