নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনামুক্ত হলেও আশঙ্কামুক্ত হতে পারছেন না বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। করোনা পরবর্তী জটিলতাসহ পুরনো রোগ মারাত্মতভাবে জেঁকে বসেছে তার শরীরে। কোনোভাবেই যেন আর পেরে উঠছেন না তিনি। এক কথায় এই মুহূর্তে মোটেও ভালো নেই তিনি।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সবাই যখন মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তখন এমন আশঙ্কার কথা জানালেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার অবস্থা গুরুতর এবং তার জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
গত ২৭ এপ্রিল থেকে রাজধানীর বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন। বর্তমানে করোনা পরবর্তী জটিলতা ও পুরোনো রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে আজ সোমবার দুপুরে কথা হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) খুব ধীরে ধীরে উন্নতি করছেন। তবে তার অবস্থা এখনও গুরুতর। এখনও পর্যন্ত বেশ ঝুঁকিতেই আছেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ আল মামুনের কাছে। তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। বলেন, না..না..কথা বলা যাবে না। জাহিদ স্যারের (ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন) সঙ্গে কথা বলেন।
ডা. জাহিদ ফোন না ধরলে এসএমএস পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।
খালেদা জিয়ার পরিবারের ঘনিষ্ঠ একজনের কাছে জানতে চাইলে তিনি নিজেই অসুস্থ বলে জানান। বলেন, এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো খবর নেই। আমি অসুস্থ। আমার জন্য দোয়া করবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের মধ্যম সারির এক নেতা জানান, খালেদা জিয়ার অবস্থা ভালো না। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে এখনও সিসিইউতে রাখা হয়েছে। তার ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, হাঁটুর ব্যথাসহ পুরোনো রোগগুলো আরও তীব্র হয়েছে। চিকিৎসকরা তাকে নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন। এ অবস্থায় তার বিষয়ে বাইরে কেউই বেশি কিছু বলছেন না।
১১ মে করোনা শনাক্ত হয় খালেদা জিয়ার। এরই মধ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন তিনি। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে পাঠানোর আবেদনে সাড়া দেয়নি সরকার।
ঢাকা: করোনামুক্ত হলেও আশঙ্কামুক্ত হতে পারছেন না বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। করোনা পরবর্তী জটিলতাসহ পুরনো রোগ মারাত্মতভাবে জেঁকে বসেছে তার শরীরে। কোনোভাবেই যেন আর পেরে উঠছেন না তিনি। এক কথায় এই মুহূর্তে মোটেও ভালো নেই তিনি।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সবাই যখন মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তখন এমন আশঙ্কার কথা জানালেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার অবস্থা গুরুতর এবং তার জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
গত ২৭ এপ্রিল থেকে রাজধানীর বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন। বর্তমানে করোনা পরবর্তী জটিলতা ও পুরোনো রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে আজ সোমবার দুপুরে কথা হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) খুব ধীরে ধীরে উন্নতি করছেন। তবে তার অবস্থা এখনও গুরুতর। এখনও পর্যন্ত বেশ ঝুঁকিতেই আছেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ আল মামুনের কাছে। তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। বলেন, না..না..কথা বলা যাবে না। জাহিদ স্যারের (ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন) সঙ্গে কথা বলেন।
ডা. জাহিদ ফোন না ধরলে এসএমএস পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।
খালেদা জিয়ার পরিবারের ঘনিষ্ঠ একজনের কাছে জানতে চাইলে তিনি নিজেই অসুস্থ বলে জানান। বলেন, এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো খবর নেই। আমি অসুস্থ। আমার জন্য দোয়া করবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের মধ্যম সারির এক নেতা জানান, খালেদা জিয়ার অবস্থা ভালো না। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে এখনও সিসিইউতে রাখা হয়েছে। তার ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, হাঁটুর ব্যথাসহ পুরোনো রোগগুলো আরও তীব্র হয়েছে। চিকিৎসকরা তাকে নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন। এ অবস্থায় তার বিষয়ে বাইরে কেউই বেশি কিছু বলছেন না।
১১ মে করোনা শনাক্ত হয় খালেদা জিয়ার। এরই মধ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন তিনি। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে পাঠানোর আবেদনে সাড়া দেয়নি সরকার।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে আজ রোববার (২৪ আগস্ট)। মনোনয়নপত্র বিতরণ চলবে আগামী মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) পর্যন্ত।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীতে বরখাস্ত হওয়া পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পেটানোর পর পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নগরের হজোর মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গণপিটুনির শিকার সাবেক এই এসআইয়ের নাম মাহবুব হাসান (৩৫)। তার বিরুদ্ধে নিরীহ মানুষকে হয়রানি ও ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের বহু অভিযোগ আছে।
৭ মিনিট আগে৫০ শয্যার এ হাসপাতালে ১৮ জন মেডিকেল অফিসার থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত আছেন ১১ জন। এর মধ্যে ৫ জন অন্যত্র প্রেষণে থাকায় কার্যত মাত্র ৬ জন মেডিকেল অফিসার দিয়ে চলছে চিকিৎসা সেবা। ১০ জন কনসালটেন্টের মধ্যে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ জন। অ্যানেসথেসিয়া, সার্জারি, কার্ডিওলজি, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, নাক-কান-গলা...
২৩ মিনিট আগেজেলার স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, ঠাকুরগাঁওয়ে মোট ১৪৮টি কমিউনিটি ক্লিনিক আছে। এসব ক্লিনিকে সর্দি-জ্বর, আমাশয়, ডায়রিয়া, মাথাব্যথাসহ সাধারণ রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। সাধারণত বছরে তিন দফায় ওষুধ সরবরাহ করা হয়। তবে গত ডিসেম্বরের পর থেকে সদর উপজেলার ৫৯টি ক্লিনিকে কোনো ওষুধ আসেনি।
১ ঘণ্টা আগে