নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিয়ম ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের চেয়ারম্যান এবং নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। ড. ইউনূসের পদত্যাগ ও ৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মবিরতি পালন করবেন বলেও জানান তারা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবির জানান গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মীরা।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মী ও সংগ্রামী পরিষদের নেতা রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘৬০ বছরের ঊর্ধ্বে বয়স এমন কোনো লোকের প্রতিষ্ঠানে চাকরি থাকার কথা না। কিন্তু ড. ইউনূস নতুন নতুন পদ সৃষ্টি ও একাধিক ষাটোর্ধ্ব বয়সের ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠানে রেখেছেন। আমরা ইউনূসসহ এসব সেসব ব্যক্তির পদত্যাগ চাই। ড. ইউনূস এই প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান, তিনি শ্রমিকদের রক্ত চুষে খাচ্ছেন। তার নির্দেশে শ্রমিকদের নির্যাতন করা হচ্ছে। আমরা তার পদত্যাগ চাই।’
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আমরা গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের নির্যাতিত শ্রমিক। এটা গ্রামীণ ব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রামীণ কমিউনিকেশনস আলাদা প্রতিষ্ঠান। কেননা গ্রামীণ ব্যাংক আমাদের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। আমরা প্রায় ৯৩৫ শ্রমিক চাকরি হারানোর ভয়ে আছি। আমাদের চাকরি থেকে সরানোর পাঁয়তারা করা হচ্ছে, কোনো রকম সুযোগ-সুবিধা ছাড়া।’
তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের দাবি হচ্ছে, ন্যায্য অধিকার দিয়ে চাকরিচ্যুত করতে হবে। অসময়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে না।’
গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি লুটপাটের পাঁয়তারা চলছে জানিয়ে রেজাউল করিম বলেন, ‘এখানে প্রায় এক হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করে। এখন প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তারা চাইছেন, ৯৩৫ জন যারা মাঠে কাজ করেন, তারা চলে যাক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের অনেক সহকর্মীকে কোনো নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে অনেক দুর্নীতি আছে, দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা আছে। আমরা কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিচার চাই। সাবেক এমডিকে সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য নতুন কো চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। তার পেছনে ৩-৪ লাখ টাকা খরচ হয়।’
এ সময় পুনরায় অডিট করে শ্রম আইন মোতাবেক ট্রাস্ট্রি বোর্ড গঠন, শ্রমিক প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে শুরু থেকে বকেয়া প্রদান, শ্রম আইন মোতাবেক অধিককাল ভাতা (ওভার টাইম হিসাব করে) সমুদয় অর্থ প্রদান, ট্রেড ইউনিয়ন করার দায়ে চাকরিচ্যুত আটজন শ্রমিকের চাকরি ফেরতসহ কর্মী ছাঁটাই হলে ক্ষতিপূরণ বাবদ কমপক্ষে ১০ বছরের ক্ষতি মূল্য প্রদান করার দাবি জানান গ্রামীণ কমিউনিকেশনের কর্মীরা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউনি গ্লোবাল ইউনিয়নের সভাপতি আমজাদ আলী খান বলেন, ‘গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের এই কর্মীদের পাশে আমার অবস্থান পরিষ্কার। আমি আমার সংগঠনের পক্ষ থেকে মেহনতি এই মানুষদের পাশে দাঁড়াব। আমি আশা করব, যেন প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মীদের দাবিগুলো পূরণ হয়।’
অনিয়ম ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের চেয়ারম্যান এবং নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। ড. ইউনূসের পদত্যাগ ও ৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মবিরতি পালন করবেন বলেও জানান তারা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবির জানান গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মীরা।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মী ও সংগ্রামী পরিষদের নেতা রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘৬০ বছরের ঊর্ধ্বে বয়স এমন কোনো লোকের প্রতিষ্ঠানে চাকরি থাকার কথা না। কিন্তু ড. ইউনূস নতুন নতুন পদ সৃষ্টি ও একাধিক ষাটোর্ধ্ব বয়সের ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠানে রেখেছেন। আমরা ইউনূসসহ এসব সেসব ব্যক্তির পদত্যাগ চাই। ড. ইউনূস এই প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান, তিনি শ্রমিকদের রক্ত চুষে খাচ্ছেন। তার নির্দেশে শ্রমিকদের নির্যাতন করা হচ্ছে। আমরা তার পদত্যাগ চাই।’
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আমরা গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের নির্যাতিত শ্রমিক। এটা গ্রামীণ ব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রামীণ কমিউনিকেশনস আলাদা প্রতিষ্ঠান। কেননা গ্রামীণ ব্যাংক আমাদের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। আমরা প্রায় ৯৩৫ শ্রমিক চাকরি হারানোর ভয়ে আছি। আমাদের চাকরি থেকে সরানোর পাঁয়তারা করা হচ্ছে, কোনো রকম সুযোগ-সুবিধা ছাড়া।’
তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের দাবি হচ্ছে, ন্যায্য অধিকার দিয়ে চাকরিচ্যুত করতে হবে। অসময়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে না।’
গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি লুটপাটের পাঁয়তারা চলছে জানিয়ে রেজাউল করিম বলেন, ‘এখানে প্রায় এক হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করে। এখন প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তারা চাইছেন, ৯৩৫ জন যারা মাঠে কাজ করেন, তারা চলে যাক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের অনেক সহকর্মীকে কোনো নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে অনেক দুর্নীতি আছে, দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা আছে। আমরা কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিচার চাই। সাবেক এমডিকে সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য নতুন কো চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। তার পেছনে ৩-৪ লাখ টাকা খরচ হয়।’
এ সময় পুনরায় অডিট করে শ্রম আইন মোতাবেক ট্রাস্ট্রি বোর্ড গঠন, শ্রমিক প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে শুরু থেকে বকেয়া প্রদান, শ্রম আইন মোতাবেক অধিককাল ভাতা (ওভার টাইম হিসাব করে) সমুদয় অর্থ প্রদান, ট্রেড ইউনিয়ন করার দায়ে চাকরিচ্যুত আটজন শ্রমিকের চাকরি ফেরতসহ কর্মী ছাঁটাই হলে ক্ষতিপূরণ বাবদ কমপক্ষে ১০ বছরের ক্ষতি মূল্য প্রদান করার দাবি জানান গ্রামীণ কমিউনিকেশনের কর্মীরা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউনি গ্লোবাল ইউনিয়নের সভাপতি আমজাদ আলী খান বলেন, ‘গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের এই কর্মীদের পাশে আমার অবস্থান পরিষ্কার। আমি আমার সংগঠনের পক্ষ থেকে মেহনতি এই মানুষদের পাশে দাঁড়াব। আমি আশা করব, যেন প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের কর্মীদের দাবিগুলো পূরণ হয়।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
৪৪ মিনিট আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে