নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান খলিলকে হত্যার হুমকি ও চাঁদা দাবির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দুইজনকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকি আল ফারাবী রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুই আসামি হলেন মো. নুরুল হক ও মোহাম্মদ ইমন। নুরুল হক আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা করেন। ইমন তার সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন।
বিকেলে এই দুইজনকে আদালতে হাজির করে শাহজাহানপুর থানা-পুলিশ। তদন্ত কর্মকর্তা থানার এসআই ওমর ফারুক তাদের সাতদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের বিমান মঞ্জুর করেন।
আদালতের শাজাহানপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর দুইজনকে রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত শনিবার রাতে দুইজনকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর একটি দল। গতকাল রোববার শাহজাহানপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
খলিলুর রহমান শাহজাহানপুর এলাকায় ‘খলিল গোশত বিতান’ নামে মাংসের দোকান দিয়ে ব্যবসা করেন। কম দামে মাংস বিক্রি করায় খলিলুর রহমান ও ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রেতাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেন মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা। ১৮ জানুয়ারি খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদাও দাবি করা হয়। এ ছাড়া কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাকে ও তার ছেলেকে দুদিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০ জানুয়ারি খলিলুর রহমান শাজাহানপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও বাদীকে গুলি করে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। এছাড়া পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদরে টার্গেট করে মোবাইলে হত্যার হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন বলে স্বীকার করেন তারা।
প্রাথমিক তদন্তে দুই আসামির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন, ধৃত আসামিদের সহযোগী ও পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার, অপরাধী চক্র শনাক্তসহ ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন এবং বাদীকে হুমকি দেওয়া মোবাইল এবং সিম উদ্ধারের জন্য আসামিদের পুলিশ হেফাজতে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্দেশ্যে সাতদিন রিমান্ড প্রয়োজন।
মাংস ব্যবসায়ী খলিল তার ‘খলিল গোশত বিতানের’ মাধ্যমে গত বছর ১৯ নভেম্বর থেকে ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে যা ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলে। এরপর আরও কিছু ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি শুরু করেন।
২২ ডিসেম্বর ভোক্তা অধিদপ্তর মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়।
মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান খলিলকে হত্যার হুমকি ও চাঁদা দাবির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দুইজনকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকি আল ফারাবী রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুই আসামি হলেন মো. নুরুল হক ও মোহাম্মদ ইমন। নুরুল হক আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা করেন। ইমন তার সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন।
বিকেলে এই দুইজনকে আদালতে হাজির করে শাহজাহানপুর থানা-পুলিশ। তদন্ত কর্মকর্তা থানার এসআই ওমর ফারুক তাদের সাতদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের বিমান মঞ্জুর করেন।
আদালতের শাজাহানপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর দুইজনকে রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত শনিবার রাতে দুইজনকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর একটি দল। গতকাল রোববার শাহজাহানপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
খলিলুর রহমান শাহজাহানপুর এলাকায় ‘খলিল গোশত বিতান’ নামে মাংসের দোকান দিয়ে ব্যবসা করেন। কম দামে মাংস বিক্রি করায় খলিলুর রহমান ও ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রেতাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেন মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা। ১৮ জানুয়ারি খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদাও দাবি করা হয়। এ ছাড়া কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাকে ও তার ছেলেকে দুদিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০ জানুয়ারি খলিলুর রহমান শাজাহানপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও বাদীকে গুলি করে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। এছাড়া পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদরে টার্গেট করে মোবাইলে হত্যার হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন বলে স্বীকার করেন তারা।
প্রাথমিক তদন্তে দুই আসামির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন, ধৃত আসামিদের সহযোগী ও পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার, অপরাধী চক্র শনাক্তসহ ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন এবং বাদীকে হুমকি দেওয়া মোবাইল এবং সিম উদ্ধারের জন্য আসামিদের পুলিশ হেফাজতে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্দেশ্যে সাতদিন রিমান্ড প্রয়োজন।
মাংস ব্যবসায়ী খলিল তার ‘খলিল গোশত বিতানের’ মাধ্যমে গত বছর ১৯ নভেম্বর থেকে ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে যা ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলে। এরপর আরও কিছু ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি শুরু করেন।
২২ ডিসেম্বর ভোক্তা অধিদপ্তর মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়।
রনির বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়নের বৃহত্তর রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃত মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিমের ছোট ছেলে।
৬ মিনিট আগেগাইবান্ধা আদালতে দুই সন্তানের জনককে শিশু পরিচয়ে ভুয়া জন্মসনদ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আদালতের নথি জালিয়াতি, আসামির পরিচয় পরিবর্তন এবং শিশু আদালতকে ভুল পথে পরিচালিত করার অভিযোগ উঠেছে। মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৫ জুলাই সেনাবাহিনীর অভিযানে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক কান
৬ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৯ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
২২ মিনিট আগে