নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রূপগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক রোকনউজ্জামান বলেন, রুমা আক্তারের পর রুকু আক্তার নামের আরও এক নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হায়দার আলীর আদালতে তাঁরা ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী হাসান বলেন, রুমা ও তাঁর বান্ধবী রুকু আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ব্যবসায়ী মাসুমকে হত্যার পর লাশ গুম করতে বান্ধবীকে সহযোগিতা করেছেন রুকু।
এর আগে ১০ নভেম্বর ঢাকার শ্যামলীতে হত্যা করা হয় মাসুমকে। ওই দিন রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। নিখোঁজের পর মাসুমের ছেলে গুলশান থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, প্রেমের ঘটনার জেরে হত্যা করা হয় মাসুমকে। হত্যার পরে লাশ টুকরা করে পূর্বাচল এলাকায় ফেলে দেওয়া হয়। বুধবার স্থানীয় ব্যক্তিদের মাধ্যমে মাসুমের দেহের সাত টুকরা এবং বৃহস্পতিবার দুই টুকরা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, ব্যবসায়ী মাসুমের সঙ্গে এর আগে সম্পর্ক থাকার কথা জানিয়েছেন রুমা। সম্প্রতি সেই সম্পর্কে অবনতি ঘটলে ক্ষুব্ধ হন রুমা। ১০ নভেম্বর রাতে মাসুমকে শ্যামলীর একটি বাসায় ডেকে নেন রুমা। সেখানে দুধের সঙ্গে নেশার দ্রব্য মিশিয়ে খাওয়ানো হয় মাসুমকে। এতে অচেতন হয়ে পড়েন মাসুম। এরপর চাপাতি ও হ্যাক্সো ব্লেড দিয়ে হত্যা এবং খণ্ডবিখণ্ড করা হয় মাসুমের মরদেহ। পরে মরদেহের টুকরাগুলো পূর্বাচল এলাকায় নিয়ে বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেওয়া হয়।
পুলিশের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রুমা মূলত ব্যবসায়ী বা ধনী ব্যক্তিদের সঙ্গে অর্থের বিনিময়ে সম্পর্ক স্থাপন করতেন। সেই সূত্রে মাসুমের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক হয়।
নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রূপগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক রোকনউজ্জামান বলেন, রুমা আক্তারের পর রুকু আক্তার নামের আরও এক নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হায়দার আলীর আদালতে তাঁরা ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী হাসান বলেন, রুমা ও তাঁর বান্ধবী রুকু আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ব্যবসায়ী মাসুমকে হত্যার পর লাশ গুম করতে বান্ধবীকে সহযোগিতা করেছেন রুকু।
এর আগে ১০ নভেম্বর ঢাকার শ্যামলীতে হত্যা করা হয় মাসুমকে। ওই দিন রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। নিখোঁজের পর মাসুমের ছেলে গুলশান থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, প্রেমের ঘটনার জেরে হত্যা করা হয় মাসুমকে। হত্যার পরে লাশ টুকরা করে পূর্বাচল এলাকায় ফেলে দেওয়া হয়। বুধবার স্থানীয় ব্যক্তিদের মাধ্যমে মাসুমের দেহের সাত টুকরা এবং বৃহস্পতিবার দুই টুকরা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, ব্যবসায়ী মাসুমের সঙ্গে এর আগে সম্পর্ক থাকার কথা জানিয়েছেন রুমা। সম্প্রতি সেই সম্পর্কে অবনতি ঘটলে ক্ষুব্ধ হন রুমা। ১০ নভেম্বর রাতে মাসুমকে শ্যামলীর একটি বাসায় ডেকে নেন রুমা। সেখানে দুধের সঙ্গে নেশার দ্রব্য মিশিয়ে খাওয়ানো হয় মাসুমকে। এতে অচেতন হয়ে পড়েন মাসুম। এরপর চাপাতি ও হ্যাক্সো ব্লেড দিয়ে হত্যা এবং খণ্ডবিখণ্ড করা হয় মাসুমের মরদেহ। পরে মরদেহের টুকরাগুলো পূর্বাচল এলাকায় নিয়ে বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেওয়া হয়।
পুলিশের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রুমা মূলত ব্যবসায়ী বা ধনী ব্যক্তিদের সঙ্গে অর্থের বিনিময়ে সম্পর্ক স্থাপন করতেন। সেই সূত্রে মাসুমের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক হয়।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে