মাদারীপুর প্রতিনিধি
তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে মাদারীপুর শহরের শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। সড়কে এখনো পানি জমে আছে। ফলে শহরের অনেক মানুষ জলাবদ্ধতার জন্য দুর্ভোগে পড়েছেন। শহরের অপরিকল্পিত ও উন্নত নালা ব্যবস্থা না থাকায় এই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শহরবাসীকে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদারীপুর শহরের খাদ্য অফিসের মোড়, সুমন হোটেল এলাকা, নিরাময় হাসপাতাল রোড, কালিবাড়ি সড়ক, ইউআই স্কুল সড়ক, বাদামতলা রোড, শহীদ মানিক সড়ক, শহীদ বাচ্চু সড়ক, পাবলিক লাইব্রেরি রোডসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তা ও ঘর-বাড়িতে পানি উঠেছে। এসব এলাকার শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন।
শহরের বাসিন্দা এমদাদুল হক, দেলোয়ার হোসেন, মেহেদী হাসানসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, অপরিকল্পিতভাবে শহরের নালা ব্যবস্থার পাশাপাশি উন্নত নালা ব্যবস্থা না থাকায় এই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শহরবাসীকে। বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। অপরিকল্পিতভাবে ঘর-বাড়িও নির্মাণ করেছে শহরবাসী। এতে করেও বৃষ্টির পানি ঠিকমতো বের হতে পারে না। ফলে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই শহরবাসীকে পানিবন্দী হয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
মিলন সিনেমা হল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা কামাল হোসেন বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই পানি ঘরের মধ্যে পানি ঢুকে পরে। এতে করে আমাদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।’
শহরের শকুনি এলাকাবার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই ঘরে পানি আসে। বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পথ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে পানি ও সাপের ভয়ে ঘরে থাকতে হচ্ছে। এর স্থায়ী সমাধান না হলে দিনে দিনে এই ভোগান্তি আরও বাড়বে।
মাদারীপুর পৌরসভার সচিব খন্দকার আবু আহম্মেদ ফিরোজ ইলিয়াস বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। দ্রুত পানি নিষ্কাশনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাতে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হয়।
তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে মাদারীপুর শহরের শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। সড়কে এখনো পানি জমে আছে। ফলে শহরের অনেক মানুষ জলাবদ্ধতার জন্য দুর্ভোগে পড়েছেন। শহরের অপরিকল্পিত ও উন্নত নালা ব্যবস্থা না থাকায় এই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শহরবাসীকে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদারীপুর শহরের খাদ্য অফিসের মোড়, সুমন হোটেল এলাকা, নিরাময় হাসপাতাল রোড, কালিবাড়ি সড়ক, ইউআই স্কুল সড়ক, বাদামতলা রোড, শহীদ মানিক সড়ক, শহীদ বাচ্চু সড়ক, পাবলিক লাইব্রেরি রোডসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তা ও ঘর-বাড়িতে পানি উঠেছে। এসব এলাকার শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন।
শহরের বাসিন্দা এমদাদুল হক, দেলোয়ার হোসেন, মেহেদী হাসানসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, অপরিকল্পিতভাবে শহরের নালা ব্যবস্থার পাশাপাশি উন্নত নালা ব্যবস্থা না থাকায় এই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শহরবাসীকে। বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। অপরিকল্পিতভাবে ঘর-বাড়িও নির্মাণ করেছে শহরবাসী। এতে করেও বৃষ্টির পানি ঠিকমতো বের হতে পারে না। ফলে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই শহরবাসীকে পানিবন্দী হয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
মিলন সিনেমা হল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা কামাল হোসেন বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই পানি ঘরের মধ্যে পানি ঢুকে পরে। এতে করে আমাদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।’
শহরের শকুনি এলাকাবার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই ঘরে পানি আসে। বৃষ্টির পানি বের হওয়ার পথ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে পানি ও সাপের ভয়ে ঘরে থাকতে হচ্ছে। এর স্থায়ী সমাধান না হলে দিনে দিনে এই ভোগান্তি আরও বাড়বে।
মাদারীপুর পৌরসভার সচিব খন্দকার আবু আহম্মেদ ফিরোজ ইলিয়াস বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। দ্রুত পানি নিষ্কাশনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাতে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হয়।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে