নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে মাদক আইনের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গুলশান থানার পুলিশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ সময় তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু আইনজীবীরা জামিনের শুনানি না করে আগামী রোববার শুনানির দিন ধার্য করার অনুরোধ করেন। মহানগর হাকিম সৈয়দ মোস্তফা রেজা নূর জামিনের আবেদন শুনানির জন্য রোববার দিন ধার্য করে বোতল চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে গুলশানের পিংক সিটির পেছনে ১০৭ নম্বর রোডের ফিরোজা গার্ডেন নামে একটি বাড়ি থেকে বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তাঁর বাসা থেকে দুই নারীকে আটক করা হয়। এ ছাড়া বাসার শয়নকক্ষ থেকে ১২ বোতল বিদেশি মদ, পাঁচ বোতল ব্যবহৃত বিদেশি মদ ও সিসা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে র্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার গুলশান থানায় সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় র্যাব-১০-এর ডিএডি জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। তবে কোনো রিমান্ডের আবেদন করা হয়নি। তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই শামীম হোসেন আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বোতল চৌধুরী হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। প্রায় ২৩ বছর ধরে মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ২০ মার্চ আবার মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। ২৮ মার্চ এই মামলার অন্যতম আসামি বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই ট্রাইব্যুনালে অনুপস্থিত থাকেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনাল বোতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর তিনি গুলশানের ওই বাসায় আত্মগোপন করেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, বোতল চৌধুরীসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। খুনিদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছিলেন বোতল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকলেও এই মামলায় এখনো বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। তবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন:
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে মাদক আইনের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গুলশান থানার পুলিশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ সময় তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু আইনজীবীরা জামিনের শুনানি না করে আগামী রোববার শুনানির দিন ধার্য করার অনুরোধ করেন। মহানগর হাকিম সৈয়দ মোস্তফা রেজা নূর জামিনের আবেদন শুনানির জন্য রোববার দিন ধার্য করে বোতল চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে গুলশানের পিংক সিটির পেছনে ১০৭ নম্বর রোডের ফিরোজা গার্ডেন নামে একটি বাড়ি থেকে বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তাঁর বাসা থেকে দুই নারীকে আটক করা হয়। এ ছাড়া বাসার শয়নকক্ষ থেকে ১২ বোতল বিদেশি মদ, পাঁচ বোতল ব্যবহৃত বিদেশি মদ ও সিসা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে র্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার গুলশান থানায় সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় র্যাব-১০-এর ডিএডি জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। তবে কোনো রিমান্ডের আবেদন করা হয়নি। তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই শামীম হোসেন আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বোতল চৌধুরী হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। প্রায় ২৩ বছর ধরে মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ২০ মার্চ আবার মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। ২৮ মার্চ এই মামলার অন্যতম আসামি বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই ট্রাইব্যুনালে অনুপস্থিত থাকেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনাল বোতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর তিনি গুলশানের ওই বাসায় আত্মগোপন করেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, বোতল চৌধুরীসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। খুনিদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছিলেন বোতল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকলেও এই মামলায় এখনো বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। তবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন:
দাবিকৃত টাকা না পেয়ে ইয়াবা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে নগর গোয়েন্দা পুলিশের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। গতকাল সোমবার চট্টগ্রামে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরকার হাসান শাহরিয়ারের আদালতে এই মামলাটি হয়।
৮ মিনিট আগেরাঙামাটির কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট খোলার সাত দিন পর বন্ধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক (প্রকৌশলী) মাহমুদ হাসান। তিনি জানান, গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে কাপ্তাই লেকের পানির উচ্চতা ১০৭ দশমিক ৩৪ ফুট ‘মিন সি
৮ মিনিট আগেগোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
১৮ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগে