জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অপরিকল্পিতভাবে গাছ কেটে ভবন নির্মাণ করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মানববন্ধন করে এই প্রতিবাদ করেন।
মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশনের (জেইউডিও) সাধারণ সম্পাদক তাপসী প্রাপ্তি।
এ সময় ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড রেসকিউ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইনস্টিটিউটের ভবন নির্মাণের জন্য সবুজে ঘেরা বনের আট বিঘা জমি বেছে নেওয়া হয়েছে। অথচ এই জায়গা নির্ধারণের বিষয়ে প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অংশীজনের সঙ্গে কথা বলেনি। এর আগেও একই বিভাগের ভবনের জন্য আরেকটি জায়গা নির্ধারণ করে গাছ কাটা হয়েছে।’
ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকার বাজেট পেয়ে গাছ কাটার পেছনে উঠে পড়ে লেগেছে। বিভিন্ন হল নির্মাণের সময় থেকে গাছ কাটার এই মহড়া শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তখন জায়গা পাল্টে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। টারজান পয়েন্টেও কিছুদিন আগে দেড় শর বেশি গাছ কাটা হয়েছে।’
নতুন একটি একাডেমিক ভবন নির্মাণের জন্য বেশি গাছ থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরবন এলাকাকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে জানান সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায়। তিনি বলেন, ‘এর আগেও মীর মশাররফ হোসেন হলের সামনের জায়গায় ভবন নির্মাণের জন্য গাছ কাটা হয়েছে। আমরা চাই সব বিভাগেরই ভবন হোক। তবে সেটা মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের মাধ্যমে হতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘ক্যাম্পাসের যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই বিকলাঙ্গের চিত্র দেখতে পাবেন। একের পর এক অপূর্ণাঙ্গ ভবনে ভরে আছে ক্যাম্পাস। গতকালকেও একটি বিভাগের ভবন নির্মাণের জন্য গাছ সমৃদ্ধ জায়গা বেছে নেওয়া হয়েছে। গাছ কাটার এই মহাযজ্ঞ বন্ধ করতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অপরিকল্পিতভাবে গাছ কেটে ভবন নির্মাণ করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মানববন্ধন করে এই প্রতিবাদ করেন।
মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশনের (জেইউডিও) সাধারণ সম্পাদক তাপসী প্রাপ্তি।
এ সময় ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড রেসকিউ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইনস্টিটিউটের ভবন নির্মাণের জন্য সবুজে ঘেরা বনের আট বিঘা জমি বেছে নেওয়া হয়েছে। অথচ এই জায়গা নির্ধারণের বিষয়ে প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অংশীজনের সঙ্গে কথা বলেনি। এর আগেও একই বিভাগের ভবনের জন্য আরেকটি জায়গা নির্ধারণ করে গাছ কাটা হয়েছে।’
ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকার বাজেট পেয়ে গাছ কাটার পেছনে উঠে পড়ে লেগেছে। বিভিন্ন হল নির্মাণের সময় থেকে গাছ কাটার এই মহড়া শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তখন জায়গা পাল্টে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। টারজান পয়েন্টেও কিছুদিন আগে দেড় শর বেশি গাছ কাটা হয়েছে।’
নতুন একটি একাডেমিক ভবন নির্মাণের জন্য বেশি গাছ থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরবন এলাকাকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে জানান সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায়। তিনি বলেন, ‘এর আগেও মীর মশাররফ হোসেন হলের সামনের জায়গায় ভবন নির্মাণের জন্য গাছ কাটা হয়েছে। আমরা চাই সব বিভাগেরই ভবন হোক। তবে সেটা মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের মাধ্যমে হতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘ক্যাম্পাসের যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই বিকলাঙ্গের চিত্র দেখতে পাবেন। একের পর এক অপূর্ণাঙ্গ ভবনে ভরে আছে ক্যাম্পাস। গতকালকেও একটি বিভাগের ভবন নির্মাণের জন্য গাছ সমৃদ্ধ জায়গা বেছে নেওয়া হয়েছে। গাছ কাটার এই মহাযজ্ঞ বন্ধ করতে হবে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৮ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে