নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছোট্ট শিশু অহল্যা পদ্মজা প্রাপ্তি একটি ছোট ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার বয়স মাত্র সাড়ে সাত বছর, পড়ছে ক্লাস ওয়ানে। ব্যানারের অন্য পাশ ধরে আছেন তার বাবা পার্থ সারথি মজুমদার। ব্যানারে যা লেখা আছে তা বোঝার বয়স এখনো হয়নি অহল্যার। তবে অহল্যার অধিকার সুরক্ষার জন্যই মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে বাবার এই ছোট্ট প্রতিবাদী আয়োজন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার প্রেসক্লাবের সামনে বাবা-মেয়ের এই প্রতিবাদ অনেকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। কেউ এসে প্রশ্ন করেছে, কেউ অহল্যার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছে। অবশ্য অহল্যা কারও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি, একেবারেই নীরব ছিল।
অহল্যা যে বিষয় নিয়ে আজ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এসেছে, সেই বিষয় নিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের নীরবতাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে সে। সমাজ ও রাষ্ট্র এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি বলেই অহল্যাকে আজ নিজের অধিকারের জন্য আসতে হয়েছে। তার সচেতন বাবা মেয়ের সম্পত্তির অধিকার পাওয়ার নিশ্চয়তা নিয়ে কথা বলতে এসেছেন। সে জন্যই এই প্রতিবাদী মানববন্ধন। হিন্দু ধর্মের রীতি অনুযায়ী মেয়েরা বাবার ও স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পায় না। অহল্যার বাবার আশঙ্কা, যদি তিনি মারা যান, তবে অহল্যার কী হবে? তাঁর আরও একটি ছোট্ট মেয়ে আছে, তারই বা কী হবে? তিনি বলেন, শুধু তার মেয়ে নয়, দেশের অন্য হিন্দু মেয়েদের নিয়েও তিনি চিন্তিত।
পারিবারিক তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে তিনি জানান, তাঁর বোনের স্বামী মানিক লাল মণ্ডল বুয়েট থেকে পাশ করা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তাঁর দুই মেয়েও বুয়েট থেকে পাশ করেছেন। তিনি মারা যাওয়ার পর এই উচ্চশিক্ষিত মেয়েরা তাঁর বাবার সম্পত্তি পাননি। অন্য পুরুষ আত্মীয়রা তা দখল করে নিয়েছেন। এখন এই মেয়েরা ভয়ে তাঁর বাবার বাড়িতে পর্যন্ত যেতে পারেন না। এই অন্যায় ও বৈষম্যের অবসান চান তিনি। তাঁর মেয়ে এবং অন্য কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেয়েরা যাতে এ ধরনের অন্যায় ও বৈষম্যের স্বীকার না হয়, সে জন্য রাষ্ট্রের কাছে নিশ্চয়তা চান তিনি। চান ইতিবাচক পরিবর্তন।
পার্থ সারথি মজুমদার আরও বলেন, ‘এখন দুর্গাপূজা চলছে। নারীর পূজা করা হচ্ছে। অথচ সেই নারীরই সম্পত্তির অধিকার নাই। প্রতিবেশী দেশ ভারতে এখন হিন্দু নারীরা বাবা ও স্বামীর সম্পত্তিতে সমান অধিকার পাচ্ছেন। সেখানকার সরকার এবং আদালতের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ বাংলাদেশেও এই সমান অধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
ছোট্ট শিশু অহল্যা পদ্মজা প্রাপ্তি একটি ছোট ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার বয়স মাত্র সাড়ে সাত বছর, পড়ছে ক্লাস ওয়ানে। ব্যানারের অন্য পাশ ধরে আছেন তার বাবা পার্থ সারথি মজুমদার। ব্যানারে যা লেখা আছে তা বোঝার বয়স এখনো হয়নি অহল্যার। তবে অহল্যার অধিকার সুরক্ষার জন্যই মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে বাবার এই ছোট্ট প্রতিবাদী আয়োজন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার প্রেসক্লাবের সামনে বাবা-মেয়ের এই প্রতিবাদ অনেকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। কেউ এসে প্রশ্ন করেছে, কেউ অহল্যার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছে। অবশ্য অহল্যা কারও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি, একেবারেই নীরব ছিল।
অহল্যা যে বিষয় নিয়ে আজ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এসেছে, সেই বিষয় নিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের নীরবতাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে সে। সমাজ ও রাষ্ট্র এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি বলেই অহল্যাকে আজ নিজের অধিকারের জন্য আসতে হয়েছে। তার সচেতন বাবা মেয়ের সম্পত্তির অধিকার পাওয়ার নিশ্চয়তা নিয়ে কথা বলতে এসেছেন। সে জন্যই এই প্রতিবাদী মানববন্ধন। হিন্দু ধর্মের রীতি অনুযায়ী মেয়েরা বাবার ও স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পায় না। অহল্যার বাবার আশঙ্কা, যদি তিনি মারা যান, তবে অহল্যার কী হবে? তাঁর আরও একটি ছোট্ট মেয়ে আছে, তারই বা কী হবে? তিনি বলেন, শুধু তার মেয়ে নয়, দেশের অন্য হিন্দু মেয়েদের নিয়েও তিনি চিন্তিত।
পারিবারিক তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে তিনি জানান, তাঁর বোনের স্বামী মানিক লাল মণ্ডল বুয়েট থেকে পাশ করা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তাঁর দুই মেয়েও বুয়েট থেকে পাশ করেছেন। তিনি মারা যাওয়ার পর এই উচ্চশিক্ষিত মেয়েরা তাঁর বাবার সম্পত্তি পাননি। অন্য পুরুষ আত্মীয়রা তা দখল করে নিয়েছেন। এখন এই মেয়েরা ভয়ে তাঁর বাবার বাড়িতে পর্যন্ত যেতে পারেন না। এই অন্যায় ও বৈষম্যের অবসান চান তিনি। তাঁর মেয়ে এবং অন্য কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেয়েরা যাতে এ ধরনের অন্যায় ও বৈষম্যের স্বীকার না হয়, সে জন্য রাষ্ট্রের কাছে নিশ্চয়তা চান তিনি। চান ইতিবাচক পরিবর্তন।
পার্থ সারথি মজুমদার আরও বলেন, ‘এখন দুর্গাপূজা চলছে। নারীর পূজা করা হচ্ছে। অথচ সেই নারীরই সম্পত্তির অধিকার নাই। প্রতিবেশী দেশ ভারতে এখন হিন্দু নারীরা বাবা ও স্বামীর সম্পত্তিতে সমান অধিকার পাচ্ছেন। সেখানকার সরকার এবং আদালতের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ বাংলাদেশেও এই সমান অধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে