সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে উপজেলা ভেটেরিনারি হাসপাতালের পরিত্যক্ত ভবনে মাদকের আখড়া পরিণত হয়েছে। নৈশ প্রহরী না থাকায় পরিত্যক্ত ওই ভবনে রাতে কেনাবেচা হয় হেরোইন, ইয়াবা, গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য। এতে আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী।
প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, রাতে হাসপাতালের কোয়ার্টারে দুজন কর্মচারী থাকলেও তারা ভয়ে বের হন না। এমনকি তারা কিছু বলতেও সাহস পান না। এর কারণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অফিসে চুরি হয়েছে অনেকবার। গত মাসে দুইবার বিদ্যুতের মিটার থেকে অফিস পর্যন্ত মূল লাইনের প্রায় ১০০ গজ তার (ক্যাবল) চুরি হয়েছে।
কাজীরবাগ গ্রামের বাসিন্দা মো. শাহাদত খান বলেন, ‘আমরা লোকজন নিয়ে হাসপাতাল এলাকার ভেতরে থাকা মাদকসেবীদের ধাওয়া করেছি, তবে ধরতে পারিনি। তবে প্রতিরাতে হাসপাতালের ভেতরে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে।’
মালখানগর গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘এ গ্রামে সরকারি এত বড় একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে মাদকসেবীদের আস্তানা গড়ে তুলেছে। পুলিশের নজরদারি জোরদার করার দাবি জানাচ্ছি।’
আরেক বাসিন্দা আলী ইসলাম মাদবর বলেন, ‘এলাকায় অনেক মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারী রয়েছে। তাদের এলাকা থেকে বিতাড়িত করতে হবে। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে পুলিশ তাদের আটক করছে। এরপরও বিক্রয় সেবন চলছেই। পুলিশসহ সমাজের সবাইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শবনম সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস বন্ধের দিনে বা রাতে মাদকসেবীরা পরিত্যক্ত ভবনে বসে হয়তো সেবন করে। আমাদের কোনো নৈশ প্রহরী (নাইট গার্ড) নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘তা ছাড়া বাউন্ডারি দেয়াল পুরোটা নেই, যতটুকু সামনের দিকে আছে সেখানে কাঁটাতার চোরেরা কেটে নিয়ে গেছে। আমার আগে এখানে দায়িত্বে ছিলেন ডা. হাসান আলী, তিনি পরিত্যক্ত ভবন দুটো ভাঙার জন্য জেলার ডিডির কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। আমরাও যোগাযোগ করেছি। যতটুকু জানতে পেরেছি চলতি বছরের জুনে ভবন ভাঙার একটা ব্যবস্থা হবে।’
সিরাজদিখান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আজগর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মাদক নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছি। আইজিপি ও পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় আমরা মাদককে জিরো টলারেন্সে নামিয়ে আনতে চেষ্টা করছি। প্রতিটি ইউনিয়নে আমাদের বিট অফিসার ও সহকারী বিট অফিসার কাজ করছে। পাশাপাশি আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মালখানগর, রাজানগর, বাসাইল, বয়রাগাদী, কেয়াইনসহ প্রতিটি ইউনিয়নেই মাদকসেবী ও বিক্রেতা রয়েছে। দুঃখের বিষয় তারা সাজা খেটে বা জামিনে এসে আবার সেই কাজটিই করে। যদি এলাকাবাসী, সমাজপতি, স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার, সামাজিক সংগঠনগুলো সহযোগিতা না করে তাহলে পুলিশের একার পক্ষে এটা নির্মূল করা সম্ভব নয়।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে উপজেলা ভেটেরিনারি হাসপাতালের পরিত্যক্ত ভবনে মাদকের আখড়া পরিণত হয়েছে। নৈশ প্রহরী না থাকায় পরিত্যক্ত ওই ভবনে রাতে কেনাবেচা হয় হেরোইন, ইয়াবা, গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য। এতে আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী।
প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, রাতে হাসপাতালের কোয়ার্টারে দুজন কর্মচারী থাকলেও তারা ভয়ে বের হন না। এমনকি তারা কিছু বলতেও সাহস পান না। এর কারণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অফিসে চুরি হয়েছে অনেকবার। গত মাসে দুইবার বিদ্যুতের মিটার থেকে অফিস পর্যন্ত মূল লাইনের প্রায় ১০০ গজ তার (ক্যাবল) চুরি হয়েছে।
কাজীরবাগ গ্রামের বাসিন্দা মো. শাহাদত খান বলেন, ‘আমরা লোকজন নিয়ে হাসপাতাল এলাকার ভেতরে থাকা মাদকসেবীদের ধাওয়া করেছি, তবে ধরতে পারিনি। তবে প্রতিরাতে হাসপাতালের ভেতরে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে।’
মালখানগর গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘এ গ্রামে সরকারি এত বড় একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে মাদকসেবীদের আস্তানা গড়ে তুলেছে। পুলিশের নজরদারি জোরদার করার দাবি জানাচ্ছি।’
আরেক বাসিন্দা আলী ইসলাম মাদবর বলেন, ‘এলাকায় অনেক মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারী রয়েছে। তাদের এলাকা থেকে বিতাড়িত করতে হবে। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে পুলিশ তাদের আটক করছে। এরপরও বিক্রয় সেবন চলছেই। পুলিশসহ সমাজের সবাইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শবনম সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস বন্ধের দিনে বা রাতে মাদকসেবীরা পরিত্যক্ত ভবনে বসে হয়তো সেবন করে। আমাদের কোনো নৈশ প্রহরী (নাইট গার্ড) নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘তা ছাড়া বাউন্ডারি দেয়াল পুরোটা নেই, যতটুকু সামনের দিকে আছে সেখানে কাঁটাতার চোরেরা কেটে নিয়ে গেছে। আমার আগে এখানে দায়িত্বে ছিলেন ডা. হাসান আলী, তিনি পরিত্যক্ত ভবন দুটো ভাঙার জন্য জেলার ডিডির কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। আমরাও যোগাযোগ করেছি। যতটুকু জানতে পেরেছি চলতি বছরের জুনে ভবন ভাঙার একটা ব্যবস্থা হবে।’
সিরাজদিখান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আজগর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মাদক নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছি। আইজিপি ও পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় আমরা মাদককে জিরো টলারেন্সে নামিয়ে আনতে চেষ্টা করছি। প্রতিটি ইউনিয়নে আমাদের বিট অফিসার ও সহকারী বিট অফিসার কাজ করছে। পাশাপাশি আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মালখানগর, রাজানগর, বাসাইল, বয়রাগাদী, কেয়াইনসহ প্রতিটি ইউনিয়নেই মাদকসেবী ও বিক্রেতা রয়েছে। দুঃখের বিষয় তারা সাজা খেটে বা জামিনে এসে আবার সেই কাজটিই করে। যদি এলাকাবাসী, সমাজপতি, স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার, সামাজিক সংগঠনগুলো সহযোগিতা না করে তাহলে পুলিশের একার পক্ষে এটা নির্মূল করা সম্ভব নয়।’
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, পেশায় রাজু ভ্যানচালক। গতকাল রোববার সকালে বাড়ি থেকে চার্জারভ্যান নিয়ে রাস্তায় বের হন তিনি। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। সোমবার সকালে পথচারীরা রাস্তার পাশে রাজুর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।
৯ মিনিট আগেনাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাবুর রহমান জানান, গত রাতে লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান কালুকে একটি হত্যা মামলাসহ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের ওয়াচ টাওয়ার ও এর আশপাশের এলাকায় পর্যটকবাহী হাউসবোট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
২৪ মিনিট আগেসরকারি চাকরির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সচিবালয়ে কর্মচারীদের দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গ্রন্থাগারে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা।
২৮ মিনিট আগে