নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছিল অভাবের সংসার। দুই বেলা পেটে ভাত জুটাতেই হিমশিম। ভ্যান চালক বাবার অদম্য মেধাবী সন্তান জয়দেব কুমার দাসের (২৫) পড়ালেখাও বন্ধ হয়েছিল। মেধা, সাহস আর মানুষের সহযোগিতায় আবার পড়ালেখা শুরু করেন। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে অনেক ঘাত প্রতিঘাতে চিকিৎসক হন। জয়দেব সিলেট ওসমানি মেডিকেল থেকে এমবিবিএস পাস করেছেন। প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এফসিপিএস পরীক্ষার। সংসারের হালও কিছুটা ধরেছিলেন। এমন সংগ্রামী ছেলে আত্মহত্যা করবে বিশ্বাস করতে পারছেন না জয়দেবের স্বজন ও বন্ধুরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে লাশ পচা গন্ধের খবর পেয়ে রাজধানীর খিলক্ষেতের একটি বাসা থেকে জয়দেবের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এক সপ্তাহ আগে নিকুঞ্জ এলাকা থেকেই মাহফুজা আক্তার (২৫) নামে আরেক চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ।
খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাসেল পারভেজ বলেন, নিকুঞ্জ-২ এর ১৫ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাড়ির একটি ফ্ল্যাট থেকে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে জয়দেবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে গন্ধ বের হওয়ায় প্রতিবেশীরা পুলিশকে খবর দিয়েছিল। রুমের দরজার লক ভেঙে খাটে ওপরে জয়দেব কুমারের মরদেহ পাওয়া যায়। মৃতের বাম হাতে কেনোলা সহ একটি সিরিঞ্জ লাগানো, একটি সুইসাইডাল নোট সহ নোট খাতা লাল কলম, তিনটি সিরিঞ্জে থাকা তরল পদার্থ, দুইটি মোবাইল, পাঁচটি কেসিএল ইনজেকশনের খালি প্যাকেট পাওয়া যায়। সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করে। ফ্ল্যাটটিতে দুজন মিলে থাকতেন। অপরজনও চিকিৎসক। তিনি পূজার ছুটিতে বাড়ি গিয়েছিলেন। এ সময় একাই ছিলেন জয়দেব।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, ফ্ল্যাটের তালা ভেতর থেকেও লাগানো যায়। বাইরে যাওয়ার সময় লাগিয়েও যাওয়া যায়। লক তালা। এখন জয়দেব ভেতর থেকে লাগিয়ে তারপর নিজে নিজেই ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করতে পারেন। কিংবা অন্য কেউ তাকে ইনজেকশন পুশ করে হত্যার পর তালা লাগিয়ে যেতে পারে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্ত শেষে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। মৃতদেহের পাশ থেকে একটি একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে।
তাতে লেখা হয়েছে, ‘আমার আত্মহত্যার জন্য কেউ দায়ী নয়। আমার আর কোনো পথ ছিল না। বেঁচে থেকে লাভ কী।’
তিনি বলেন, সুইসাইড নোটটি পরীক্ষার জন্য সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে। লেখাটি জয়দেব লিখেছেন নাকি অন্য কেউ সেটাও পরীক্ষা করে দেখা হবে।
মৃত জয়দেবের ফুপাতো ভাই অজয় কুমার দাস। আজ রোববার সকালে জয়দেবের ছোট ভাইকে নিয়ে তিনি ঢাকায় আসেন। অজয় কুমার দাস জানায়, জয়দেবের বাড়ি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার দক্ষিণ সানন্দার কুমারপাড়া। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে জয়দেব ছিল বড়। জয়দেবের বাবা দিলীপ চন্দ্র দাস ভ্যান চালিয়ে সংসার চালান। জয়দেবও মাঝেমধ্যে কিছু টাকা পয়সা দেন। ছেলে চিকিৎসক হওয়ায় দারিদ্র্যের সঙ্গে তিনি যুদ্ধ থেকে মুক্তি পাবেন বলে স্বপ্ন ছিল। কিন্তু সব স্বপ্নই শেষ।
জয়দেবের মতো সাহসী মানুষ কোনো ভাবেই আত্মহত্যা করতে পারেন না উল্লেখ করে অজয় বলেন, লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও যে ছেলে সংগ্রাম করে চিকিৎসক হতে পারে, সেই ছেলে কোনো ভাবেই আত্মহত্যা করতে পারে না।
জয়দেবের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল তার বন্ধু প্রান্ত মজুমদারের। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাঁরা একই মেসে থাকতেন। প্রান্ত মজুমদার বলেন, দুই তিন মাস আগে এফসিপিএসে ভর্তি হওয়ার জন্য জয়দেব ঢাকায় আসেন। তখন কুড়িল বিশ্বরোড চৌরাস্তায় তারা একই মেসে থাকতেন। গত বৃহস্পতিবার জয়দেব নিকুঞ্জের বাসায় ওঠেন। সেদিন সকালে তাঁদের সঙ্গেই খাওয়া দাওয়া করে যান। রাতে এসে খাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আসেননি। ফোনও রিসিভ করে নাই। গত শুক্রবার সকালেও কয়েকবার ফোন দিলেও ফোন রিসিভ করে নাই। ভেবেছিলাম জয়দেব বাসায় রান্না করে খাওয়া দাওয়া শুরু করছে।
প্রান্ত আরও বলেন, বেশির ভাগ সময় জয়দেব ল্যাপটপে কাজ ও লেখাপড়া করত। আমার বিশ্বাস জয়দেব আত্মহত্যা করতে পারে না। কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তি তাঁকে ইনজেকশন পুশ করেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
আজ রোববার দুপুরে জয়দেবের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেন ঢামেক হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিনের সহকারী অধ্যাপক ডা. জান্নাতুন নঈম। মর্গ সূত্রে জানা গেছে, মৃতদেহ অর্ধগলিত ছিল। কোনো আঘাতের চিহ্ন পরিলক্ষিত হয় নাই। মৃতদেহের বাম হাতে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ সহ কেনোলা লাগানো ছিল। মৃতদেহ থেকে ব্লাড, চামড়া, হার্ট, লাংস ও ভিসেরা কেমিক্যাল অ্যানালাইসিস এর জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর বিকেলে নিকুঞ্জ-২, রোড নম্বর-৩,২৬ নম্বর বাড়ির ৬ষ্ঠ তলা থেকে মাহফুজা আক্তার (২৫) নামে এক চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ২০১৯ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল থেকে এমবিবিএস পাস করেছিলেন তিনি। এরপর সে টঙ্গীতে একটি গার্মেন্টসের মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিল। পাশাপাশি তিনি এফসিপিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করছিল পুলিশ।
ছিল অভাবের সংসার। দুই বেলা পেটে ভাত জুটাতেই হিমশিম। ভ্যান চালক বাবার অদম্য মেধাবী সন্তান জয়দেব কুমার দাসের (২৫) পড়ালেখাও বন্ধ হয়েছিল। মেধা, সাহস আর মানুষের সহযোগিতায় আবার পড়ালেখা শুরু করেন। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে অনেক ঘাত প্রতিঘাতে চিকিৎসক হন। জয়দেব সিলেট ওসমানি মেডিকেল থেকে এমবিবিএস পাস করেছেন। প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এফসিপিএস পরীক্ষার। সংসারের হালও কিছুটা ধরেছিলেন। এমন সংগ্রামী ছেলে আত্মহত্যা করবে বিশ্বাস করতে পারছেন না জয়দেবের স্বজন ও বন্ধুরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে লাশ পচা গন্ধের খবর পেয়ে রাজধানীর খিলক্ষেতের একটি বাসা থেকে জয়দেবের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এক সপ্তাহ আগে নিকুঞ্জ এলাকা থেকেই মাহফুজা আক্তার (২৫) নামে আরেক চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ।
খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাসেল পারভেজ বলেন, নিকুঞ্জ-২ এর ১৫ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাড়ির একটি ফ্ল্যাট থেকে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে জয়দেবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে গন্ধ বের হওয়ায় প্রতিবেশীরা পুলিশকে খবর দিয়েছিল। রুমের দরজার লক ভেঙে খাটে ওপরে জয়দেব কুমারের মরদেহ পাওয়া যায়। মৃতের বাম হাতে কেনোলা সহ একটি সিরিঞ্জ লাগানো, একটি সুইসাইডাল নোট সহ নোট খাতা লাল কলম, তিনটি সিরিঞ্জে থাকা তরল পদার্থ, দুইটি মোবাইল, পাঁচটি কেসিএল ইনজেকশনের খালি প্যাকেট পাওয়া যায়। সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করে। ফ্ল্যাটটিতে দুজন মিলে থাকতেন। অপরজনও চিকিৎসক। তিনি পূজার ছুটিতে বাড়ি গিয়েছিলেন। এ সময় একাই ছিলেন জয়দেব।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, ফ্ল্যাটের তালা ভেতর থেকেও লাগানো যায়। বাইরে যাওয়ার সময় লাগিয়েও যাওয়া যায়। লক তালা। এখন জয়দেব ভেতর থেকে লাগিয়ে তারপর নিজে নিজেই ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করতে পারেন। কিংবা অন্য কেউ তাকে ইনজেকশন পুশ করে হত্যার পর তালা লাগিয়ে যেতে পারে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্ত শেষে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। মৃতদেহের পাশ থেকে একটি একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে।
তাতে লেখা হয়েছে, ‘আমার আত্মহত্যার জন্য কেউ দায়ী নয়। আমার আর কোনো পথ ছিল না। বেঁচে থেকে লাভ কী।’
তিনি বলেন, সুইসাইড নোটটি পরীক্ষার জন্য সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে। লেখাটি জয়দেব লিখেছেন নাকি অন্য কেউ সেটাও পরীক্ষা করে দেখা হবে।
মৃত জয়দেবের ফুপাতো ভাই অজয় কুমার দাস। আজ রোববার সকালে জয়দেবের ছোট ভাইকে নিয়ে তিনি ঢাকায় আসেন। অজয় কুমার দাস জানায়, জয়দেবের বাড়ি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার দক্ষিণ সানন্দার কুমারপাড়া। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে জয়দেব ছিল বড়। জয়দেবের বাবা দিলীপ চন্দ্র দাস ভ্যান চালিয়ে সংসার চালান। জয়দেবও মাঝেমধ্যে কিছু টাকা পয়সা দেন। ছেলে চিকিৎসক হওয়ায় দারিদ্র্যের সঙ্গে তিনি যুদ্ধ থেকে মুক্তি পাবেন বলে স্বপ্ন ছিল। কিন্তু সব স্বপ্নই শেষ।
জয়দেবের মতো সাহসী মানুষ কোনো ভাবেই আত্মহত্যা করতে পারেন না উল্লেখ করে অজয় বলেন, লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও যে ছেলে সংগ্রাম করে চিকিৎসক হতে পারে, সেই ছেলে কোনো ভাবেই আত্মহত্যা করতে পারে না।
জয়দেবের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল তার বন্ধু প্রান্ত মজুমদারের। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাঁরা একই মেসে থাকতেন। প্রান্ত মজুমদার বলেন, দুই তিন মাস আগে এফসিপিএসে ভর্তি হওয়ার জন্য জয়দেব ঢাকায় আসেন। তখন কুড়িল বিশ্বরোড চৌরাস্তায় তারা একই মেসে থাকতেন। গত বৃহস্পতিবার জয়দেব নিকুঞ্জের বাসায় ওঠেন। সেদিন সকালে তাঁদের সঙ্গেই খাওয়া দাওয়া করে যান। রাতে এসে খাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আসেননি। ফোনও রিসিভ করে নাই। গত শুক্রবার সকালেও কয়েকবার ফোন দিলেও ফোন রিসিভ করে নাই। ভেবেছিলাম জয়দেব বাসায় রান্না করে খাওয়া দাওয়া শুরু করছে।
প্রান্ত আরও বলেন, বেশির ভাগ সময় জয়দেব ল্যাপটপে কাজ ও লেখাপড়া করত। আমার বিশ্বাস জয়দেব আত্মহত্যা করতে পারে না। কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তি তাঁকে ইনজেকশন পুশ করেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
আজ রোববার দুপুরে জয়দেবের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেন ঢামেক হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিনের সহকারী অধ্যাপক ডা. জান্নাতুন নঈম। মর্গ সূত্রে জানা গেছে, মৃতদেহ অর্ধগলিত ছিল। কোনো আঘাতের চিহ্ন পরিলক্ষিত হয় নাই। মৃতদেহের বাম হাতে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ সহ কেনোলা লাগানো ছিল। মৃতদেহ থেকে ব্লাড, চামড়া, হার্ট, লাংস ও ভিসেরা কেমিক্যাল অ্যানালাইসিস এর জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর বিকেলে নিকুঞ্জ-২, রোড নম্বর-৩,২৬ নম্বর বাড়ির ৬ষ্ঠ তলা থেকে মাহফুজা আক্তার (২৫) নামে এক চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ২০১৯ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল থেকে এমবিবিএস পাস করেছিলেন তিনি। এরপর সে টঙ্গীতে একটি গার্মেন্টসের মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিল। পাশাপাশি তিনি এফসিপিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করছিল পুলিশ।
চট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
২৫ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় দুই ছাত্রীকে বিয়ে করে আলোচনায় আসা মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আজ বুধবার মান্দা থানায় মামলাটি করেন ছাত্রীর বাবা। মামলায় প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের প্রথম স্ত্রী স্বপ্না খাতুনকেও আসামি করা হয়েছে।
৪২ মিনিট আগে‘কলিজা টানি ছিঁড়ি ফেলবো—একবারে টানি ছিঁড়ি ফেলবো তোমার, চেনো তুমি—এ চেনো! খুব পাওয়ার দেখাও জামায়াতের, একবারে নিশ্চিহ্ন করি দিবো জামায়াত। চেনো বিএনপি!’ জামায়াতের অঙ্গসংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের এক নেতাকে এভাবে হুমকি দিয়েছেন কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আনিছুর রহমান। তাঁর হুমকি দেওয়ার
৪৩ মিনিট আগেঢাকার সাভারে বাসের ধাক্কায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এক সাবেক নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার আশুলিয়ায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কাছে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম শামসুল মোল্লা (৭০)। তিনি চাঁদপুরের মতলবের বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগে