অনলাইন ডেস্ক
রানিং স্টাফদের আন্দোলনের কারণে গতকাল সোমবার রাত ১২টা থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ। তবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরাসরি কোনো যোগাযোগ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন রেলপথ সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তাদের সঙ্গে ইনডাইরেক্টলি (পরোক্ষভাবে) যোগাযোগ হচ্ছে। আমরা অপেক্ষা করছি, তারা আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান ফাহিমুল ইসলাম বলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার দ্বার খোলা আছে। তারা আসলে, তাদের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যেকোনো সময় ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে।’
কর্মসূচির প্রেক্ষিতে অচলাবস্থার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে ফাহিমুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থ বিভাগের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। এ রকম একটা মোমেন্টে তারা তো কিছু বলতে পারছে না। এ বিষয়ে আলোচনার স্কোপ আছে। উপদেষ্টা স্যার বলেছেন আলোচনা করবেন, সেখানে আমরা অর্থ বিভাগকে নিয়ে যাব।’
রানিং স্টাফদের বিষয়ে শাস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘শাস্তিমূলক ব্যবস্থার বিষয়ে আমি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। আমরা বলেছি, আমাদের আলোচনার দ্বার খুলে রেখেছি। সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি করবে সেটা বলতে পারি না। তারা যদি না আসে, তাহলে তো আমাদের হাতে নেই ব্যাপারটা। সব সময় সব ব্যাপার কিন্তু রেল মন্ত্রণালয়ের হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকে না।’
রানিং স্টাফদের দাবি যৌক্তিক কিনা—এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের দাবি যৌক্তিক মনে করেই আলোচনা করেছি। এ ক্ষেত্রে আমরা কিছুটা অর্জন করেছি। ওরা চার বছর ধরে আন্দোলন করছে। আমরা একটা অর্জন নিয়ে এসেছি যৌক্তিক মনে করেই।’
উল্লেখ্য, মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর শিডিউলে থাকা ট্রেনগুলোতে ওঠেননি রানিং স্টাফরা। ফলে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যায়নি। যার ফলে সারা দেশে বন্ধ রয়েছে ট্রেন চলাচল। রানিং স্টাফের মধ্যে রয়েছেন ট্রেন চালক, গার্ড ও টিকিট চেকার পদধারীরা।
রানিং স্টাফদের আন্দোলনের কারণে গতকাল সোমবার রাত ১২টা থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ। তবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরাসরি কোনো যোগাযোগ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন রেলপথ সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তাদের সঙ্গে ইনডাইরেক্টলি (পরোক্ষভাবে) যোগাযোগ হচ্ছে। আমরা অপেক্ষা করছি, তারা আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান ফাহিমুল ইসলাম বলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার দ্বার খোলা আছে। তারা আসলে, তাদের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যেকোনো সময় ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে।’
কর্মসূচির প্রেক্ষিতে অচলাবস্থার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে ফাহিমুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থ বিভাগের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। এ রকম একটা মোমেন্টে তারা তো কিছু বলতে পারছে না। এ বিষয়ে আলোচনার স্কোপ আছে। উপদেষ্টা স্যার বলেছেন আলোচনা করবেন, সেখানে আমরা অর্থ বিভাগকে নিয়ে যাব।’
রানিং স্টাফদের বিষয়ে শাস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘শাস্তিমূলক ব্যবস্থার বিষয়ে আমি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। আমরা বলেছি, আমাদের আলোচনার দ্বার খুলে রেখেছি। সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি করবে সেটা বলতে পারি না। তারা যদি না আসে, তাহলে তো আমাদের হাতে নেই ব্যাপারটা। সব সময় সব ব্যাপার কিন্তু রেল মন্ত্রণালয়ের হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকে না।’
রানিং স্টাফদের দাবি যৌক্তিক কিনা—এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের দাবি যৌক্তিক মনে করেই আলোচনা করেছি। এ ক্ষেত্রে আমরা কিছুটা অর্জন করেছি। ওরা চার বছর ধরে আন্দোলন করছে। আমরা একটা অর্জন নিয়ে এসেছি যৌক্তিক মনে করেই।’
উল্লেখ্য, মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর শিডিউলে থাকা ট্রেনগুলোতে ওঠেননি রানিং স্টাফরা। ফলে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যায়নি। যার ফলে সারা দেশে বন্ধ রয়েছে ট্রেন চলাচল। রানিং স্টাফের মধ্যে রয়েছেন ট্রেন চালক, গার্ড ও টিকিট চেকার পদধারীরা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪২ মিনিট আগে