সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় নিয়ম না মেনে রাতের আঁধারে স্থানান্তর করা বিদ্যালয় ভবন পরিদর্শন করেছেন কর্মকর্তারা। আজ মঙ্গলবার বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা উচ্চবিদ্যালয়ে তাঁরা পরিদর্শনে যান।
ধলেশ্বরী নদীর পূর্ব পার থেকে পশ্চিম পারে ভবন স্থানান্তরের ফলে চরাঞ্চলের এই বিদ্যালয়ের ২ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আজ সরেজমিনে দেখা গেছে, আগের তালাবদ্ধ টিনশেড ভবনের আঙিনায় পাঠ কার্যক্রম চলছে। অন্যদিকে ছনকা বাজারসংলগ্ন এলাকায় তিন দিন আগে গড়ে তোলা হয়েছে টিনের নতুন ভবন। উভয় স্থানেই দেখা যায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অবস্থান।
এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে চলে বিভিন্ন অফিসে অভিযোগ দেওয়া। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ সময় ইউএনও মো. ইকবাল হোসেন নতুন ভবন নির্মাণ নিয়ে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন স্থানে রাতের আঁধারে ভবন নির্মাণের বিষয়ে তিনি অবগত নন। এলাকাবাসী যা করেছেন, তা আইন মেনে হয়নি। আগে যেখানে বিদ্যালয় ভবন ছিল, সেটি নদীভাঙনের কবলে পড়ায় ভবন স্থানান্তরের আদেশ পাওয়া গেছে। তবে তা বাস্তবায়ন আইন মেনে হওয়া উচিত ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ বলেন, প্রথমে বিদ্যালয়টি নিম্নমাধ্যমিক ছিল। তাঁদের প্রস্তাব ও চেষ্টায় এটি উচ্চবিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়। নদীভাঙনের সমস্যা দেখিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন স্থানান্তরের আদেশ আনা হয়েছে। কিন্তু চার-পাঁচ বছরের মধ্যে নদীতে কোনো ভাঙন দেখা দেয়নি। নদীতে কোনো বাড়ি বিলীন হয়নি। তাই চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে বিদ্যালয়টি আগের স্থানেই বহাল রাখার দাবি জানান তিনি।
এ সময় ইউএনও ইকবাল হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নিজেই জানেন না বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিয়ম মেনে স্থানান্তর হয়নি বলে তাঁরাই স্বীকার করেছেন। আর আগের নির্মিত স্থানের পক্ষের দাবিও যৌক্তিক। তাই উভয় পক্ষের সাতজন করে প্রতিনিধিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে অফিসে ডেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
আরও খবর পড়ুন:
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় নিয়ম না মেনে রাতের আঁধারে স্থানান্তর করা বিদ্যালয় ভবন পরিদর্শন করেছেন কর্মকর্তারা। আজ মঙ্গলবার বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা উচ্চবিদ্যালয়ে তাঁরা পরিদর্শনে যান।
ধলেশ্বরী নদীর পূর্ব পার থেকে পশ্চিম পারে ভবন স্থানান্তরের ফলে চরাঞ্চলের এই বিদ্যালয়ের ২ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আজ সরেজমিনে দেখা গেছে, আগের তালাবদ্ধ টিনশেড ভবনের আঙিনায় পাঠ কার্যক্রম চলছে। অন্যদিকে ছনকা বাজারসংলগ্ন এলাকায় তিন দিন আগে গড়ে তোলা হয়েছে টিনের নতুন ভবন। উভয় স্থানেই দেখা যায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অবস্থান।
এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে চলে বিভিন্ন অফিসে অভিযোগ দেওয়া। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ সময় ইউএনও মো. ইকবাল হোসেন নতুন ভবন নির্মাণ নিয়ে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন স্থানে রাতের আঁধারে ভবন নির্মাণের বিষয়ে তিনি অবগত নন। এলাকাবাসী যা করেছেন, তা আইন মেনে হয়নি। আগে যেখানে বিদ্যালয় ভবন ছিল, সেটি নদীভাঙনের কবলে পড়ায় ভবন স্থানান্তরের আদেশ পাওয়া গেছে। তবে তা বাস্তবায়ন আইন মেনে হওয়া উচিত ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ বলেন, প্রথমে বিদ্যালয়টি নিম্নমাধ্যমিক ছিল। তাঁদের প্রস্তাব ও চেষ্টায় এটি উচ্চবিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়। নদীভাঙনের সমস্যা দেখিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন স্থানান্তরের আদেশ আনা হয়েছে। কিন্তু চার-পাঁচ বছরের মধ্যে নদীতে কোনো ভাঙন দেখা দেয়নি। নদীতে কোনো বাড়ি বিলীন হয়নি। তাই চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে বিদ্যালয়টি আগের স্থানেই বহাল রাখার দাবি জানান তিনি।
এ সময় ইউএনও ইকবাল হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নিজেই জানেন না বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিয়ম মেনে স্থানান্তর হয়নি বলে তাঁরাই স্বীকার করেছেন। আর আগের নির্মিত স্থানের পক্ষের দাবিও যৌক্তিক। তাই উভয় পক্ষের সাতজন করে প্রতিনিধিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে অফিসে ডেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর মগবাজারের দিলু রোড এলাকায় ১০ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) শিশুর নানা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ মিনিট আগেমাদকের সংঘাতে ফের অস্থির হয়ে উঠেছে মোহাম্মদপুরে আটকে পড়া পাকিস্তানিদের আবাসস্থল জেনিভা ক্যাম্প। মাদকের ব্যবসা দখলকে কেন্দ্র করে জেনেভা ক্যাম্পে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে টানা পাঁচ দিন ধরে ভয়াবহ সংঘর্ষ চলছে। একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলির ঘটনায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন স্থানীয়রা।
৭ মিনিট আগেফরিদপুরে যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের পর পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতের স্বজনেরা। আজ সোমবার দুপুরে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন
২১ মিনিট আগেরাজধানীর গুলিস্তান কাপ্তানবাজার এলাকায় বাসচাপায় অজ্ঞাতনামা (৪০) এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে কাপ্তানবাজার মুরগিপট্টি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে