সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন শহিদুল। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের কারণ না পেয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেছিলেন নিহতের পরিবার। প্রায় দেড় মাস পর ঘটনার সঙ্গে জড়িত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ওই ব্যক্তির বরাতে র্যাব জানায়, মাদক কেনার টাকা জোগাড় করতে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ওই দিন শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব। এর আগে গতকাল শনিবার রাতে ঢাকার রামপুরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
নিহত শহিদুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার চরধরমপুর গ্রামের সাইদুলের ছেলে। তিনি সাভারের সোবহানবাগ আমতলা এলাকায় ভাড়া থাকতেন। পেশায় ছিলেন ডেন্টাল চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফিউচার ডেন্টালের সহকারী।
গ্রেপ্তার নূর আলম (২৪) কিশোরগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে। তিনি সাভারের ছিনতাই ও ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত।
গত ২৮ মার্চ দুপুরে সাভার মডেল থানাধীন ছায়াবিথি আমতলা মোড় এলাকায় স্থানীয় ডেন্টাল কর্মচারী শহিদুল ইসলামকে (২৪) ছুরিকাঘাত করে অজ্ঞাতরা। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের বড় ভাই। এরপরেই ছায়া তদন্তে নামে র্যাব।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা নূর আলম স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে র্যাব। তাঁর বরাতে র্যাব জানায়, মূলত মাদক কেনার টাকা জোগাড় করার জন্যই সেদিন শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করে। শহিদুলের কাছে থাকা টাকা চাইলে তিনি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সময় তাঁকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় তারা।
মাদকের টাকা জোগাড় করতে বিভিন্ন সময়ে পথচারীদের গতিরোধ করে তাদের সর্বস্ব ছিনিয়ে নিত নূর আলম ও তাঁর সহযোগীরা। ঘটনাস্থলের আশপাশের এলাকার সিসি টিভির ফুটেজ পর্যালোচনা করে র্যাব জানতে পারে রিকশাযোগে দুই ব্যক্তি শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে ওই রিকশা ও আসামিদের শনাক্ত করে র্যাব। তাঁদের একজন হলেন নূর আলম।
র্যাব–৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানী কমান্ডার লে. কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, আসামি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে ছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঢাকার সাভারে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন শহিদুল। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের কারণ না পেয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেছিলেন নিহতের পরিবার। প্রায় দেড় মাস পর ঘটনার সঙ্গে জড়িত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ওই ব্যক্তির বরাতে র্যাব জানায়, মাদক কেনার টাকা জোগাড় করতে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ওই দিন শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব। এর আগে গতকাল শনিবার রাতে ঢাকার রামপুরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
নিহত শহিদুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার চরধরমপুর গ্রামের সাইদুলের ছেলে। তিনি সাভারের সোবহানবাগ আমতলা এলাকায় ভাড়া থাকতেন। পেশায় ছিলেন ডেন্টাল চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফিউচার ডেন্টালের সহকারী।
গ্রেপ্তার নূর আলম (২৪) কিশোরগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে। তিনি সাভারের ছিনতাই ও ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত।
গত ২৮ মার্চ দুপুরে সাভার মডেল থানাধীন ছায়াবিথি আমতলা মোড় এলাকায় স্থানীয় ডেন্টাল কর্মচারী শহিদুল ইসলামকে (২৪) ছুরিকাঘাত করে অজ্ঞাতরা। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের বড় ভাই। এরপরেই ছায়া তদন্তে নামে র্যাব।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা নূর আলম স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে র্যাব। তাঁর বরাতে র্যাব জানায়, মূলত মাদক কেনার টাকা জোগাড় করার জন্যই সেদিন শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করে। শহিদুলের কাছে থাকা টাকা চাইলে তিনি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সময় তাঁকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় তারা।
মাদকের টাকা জোগাড় করতে বিভিন্ন সময়ে পথচারীদের গতিরোধ করে তাদের সর্বস্ব ছিনিয়ে নিত নূর আলম ও তাঁর সহযোগীরা। ঘটনাস্থলের আশপাশের এলাকার সিসি টিভির ফুটেজ পর্যালোচনা করে র্যাব জানতে পারে রিকশাযোগে দুই ব্যক্তি শহিদুলকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে ওই রিকশা ও আসামিদের শনাক্ত করে র্যাব। তাঁদের একজন হলেন নূর আলম।
র্যাব–৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানী কমান্ডার লে. কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, আসামি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে ছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
দীর্ঘদিন ধরে জনবলসংকটে ধুঁকছে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। চার ভাগের এক ভাগ কর্মচারী দিয়ে চলছে কার্যক্রম। জনবলের অভাবে পড়ে আছে দেশের বৃহত্তম এ রেলওয়ে কারখানার ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আমদানি করা মেশিনারিজ।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে