নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠর ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ সলু। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে এই ব্যানার লাগানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা তৈরি হলে আজ সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ব্যানারগুলো খুলে ফেলা হয়। স্থানীয়রা বলছেন, মাতৃভাষা দিবসে বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর ঘটনায় এলাকায় হাসাহাসি শুরু হয়েছে। এতে কাউন্সিলর ও তাঁর রাজনৈতিক কর্মীদের চরম মূর্খতা সামনে এসেছে।
ডিএনসিসির ২৯ নম্বর কাউন্সিলর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, ‘ব্যানারে চার ভাষা শহীদের ছবি দেওয়ার কথা ছিল। তাঁরা হচ্ছেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার। যারা ভাষার জন্য ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছেন। কিন্তু ভুল করে দেওয়া হয়েছে সাত বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, হামিদুর রহমান, মোস্তফা কামাল, রুহুল আমিন, মতিউর রহমান, মুন্সি আব্দুর রউফ, নূর মোহাম্মদ শেখের ছবি। এই সাতজন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে বীরের মতো লড়াই করে শহীদ হয়েছেন।’
এ ঘটনায় ভুল স্বীকার করে ডিএনসিসির কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ সলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে না দেখিয়ে ব্যানারগুলো লাগানো হয়েছে। একবার আমি দেখালে এই সমস্যা হতো না। ভুলের বিষয়টি সামনে আসার পর সব ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে। আসলে যে জায়গা থেকে প্রিন্ট করা হয়েছে, তাঁরা প্রথমে ভুল করেছে। পরে আমার কর্মীরা না বুঝেই লাগিয়ে দিয়েছে। এখন আবার সব ঠিকঠাক করে নতুন করে বানাতে দিয়েছি।’
কাউন্সিলরের ভুলের দায় সিটি করপোরেশন নেবে না জানিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাষা শহীদদের ছবির বদলে সাত বীরশ্রেষ্ঠর ছবি লাগানো হলে ইতিহাস বিকৃত করা হবে। এতে তরুণ প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে। এটা কাউন্সিলরের নিজস্ব চিন্তার প্রতিফলন। ব্যানারের সঙ্গে সিটি করপোরেশন কোনভাবে জড়িত নয়, তাই এমন ভুলের দায় সিটি করপোরেশন নেবে না।’
মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠর ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ সলু। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে এই ব্যানার লাগানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা তৈরি হলে আজ সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ব্যানারগুলো খুলে ফেলা হয়। স্থানীয়রা বলছেন, মাতৃভাষা দিবসে বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর ঘটনায় এলাকায় হাসাহাসি শুরু হয়েছে। এতে কাউন্সিলর ও তাঁর রাজনৈতিক কর্মীদের চরম মূর্খতা সামনে এসেছে।
ডিএনসিসির ২৯ নম্বর কাউন্সিলর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, ‘ব্যানারে চার ভাষা শহীদের ছবি দেওয়ার কথা ছিল। তাঁরা হচ্ছেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার। যারা ভাষার জন্য ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছেন। কিন্তু ভুল করে দেওয়া হয়েছে সাত বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, হামিদুর রহমান, মোস্তফা কামাল, রুহুল আমিন, মতিউর রহমান, মুন্সি আব্দুর রউফ, নূর মোহাম্মদ শেখের ছবি। এই সাতজন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে বীরের মতো লড়াই করে শহীদ হয়েছেন।’
এ ঘটনায় ভুল স্বীকার করে ডিএনসিসির কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ সলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে না দেখিয়ে ব্যানারগুলো লাগানো হয়েছে। একবার আমি দেখালে এই সমস্যা হতো না। ভুলের বিষয়টি সামনে আসার পর সব ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে। আসলে যে জায়গা থেকে প্রিন্ট করা হয়েছে, তাঁরা প্রথমে ভুল করেছে। পরে আমার কর্মীরা না বুঝেই লাগিয়ে দিয়েছে। এখন আবার সব ঠিকঠাক করে নতুন করে বানাতে দিয়েছি।’
কাউন্সিলরের ভুলের দায় সিটি করপোরেশন নেবে না জানিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাষা শহীদদের ছবির বদলে সাত বীরশ্রেষ্ঠর ছবি লাগানো হলে ইতিহাস বিকৃত করা হবে। এতে তরুণ প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে। এটা কাউন্সিলরের নিজস্ব চিন্তার প্রতিফলন। ব্যানারের সঙ্গে সিটি করপোরেশন কোনভাবে জড়িত নয়, তাই এমন ভুলের দায় সিটি করপোরেশন নেবে না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
৩৯ মিনিট আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৮ ঘণ্টা আগে