নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণ অধিকার পরিষদের নেতারা বলেছেন, ‘স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার, দেশ হবে জনতার, রুখতে হবে স্বৈরাচার। স্বৈরাচারের পতনে আরেকবার রক্ত ও জীবন দিতে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। সংগ্রামের মাধ্যমেই অতীতে আইয়ুব, ইয়াহিয়া, এরশাদ, ফখরুদ্দীন, মঈন উদ্দিনের পতন হয়েছে। এই সরকারকেও গণবিপ্লব করে বিদায় জানাতে হবে।’
আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো শেষে সাংবাদিকদের কাছে গণ অধিকার পরিষদের নেতারা এসব কথা বলেন।
এ সময় সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫২ বছরেও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সঠিক তালিকা করতে না পারা আওয়ামী লীগের বড় ব্যর্থতা। আওয়ামী লীগ নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি দাবি করলেও ৩০ লাখ শহীদের ত্যাগের প্রতি তাদের কোনো সম্মান নেই।’
মুহাম্মদ রাশেদ খান আরও বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদ মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার বাস্তবায়ন করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তরুণদের রক্ত ও সংগ্রামের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হলেও জাতীয় সংসদে তরুণ নেতৃত্বের অংশগ্রহণের সুযোগ কম। তরুণদের সামনে এগিয়ে দিতে হবে, দেশকে দুর্নীতি, ঘুষ, গুম, খুনমুক্ত করতে হবে। প্রশাসনকে আজকে দলীয়করণ করা হয়েছে। প্রশাসনকে ব্যবহার করে ভোট চুরির সংবাদ আজ বিশ্ব গণমাধ্যমেও আসে, যা আমাদের মাথা নত করে দেয়।’
রাশেদ খান বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দাবিদার সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পায়। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তারা আরেকটি পাতানো নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে। তবে আমরা এবার ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেব না। আওয়ামী লীগ আবারও বিদেশিদের বাড়িতে বাড়িতে নৈশভোজ খাওয়া শুরু করেছে। আমাদের সোজা কথা, ক্ষমতায় থাকতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ আমরা মেনে নেব না। ভবিষ্যতে কে ক্ষমতায় আসবে, সেটি নির্ধারণ করবে দেশের জনগণ। বাংলাদেশে ভিনদেশি তাঁবেদার সরকার আসতে দেওয়া হবে না।’
গণ অধিকার পরিষদের আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা ১৯৭১ সালে খাতা-কলমে স্বাধীনতা পেলেও প্রকৃত স্বাধীনতা এখনো পাইনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার, যার ছিটেফোঁটাও আজকের এই বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করতে পারেনি ক্ষমতাসীন দলগুলো।’
যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম ফাহিম বলেন, ‘যে জাতি স্বাধীনতার শিকলে পরাধীন থাকতে চায়, তাদের জন্য স্বাধীনতার কোনো শুভেচ্ছা হতে পারে না। নীরবে ভোট ও ভাতের অধিকার বিলিয়ে দিয়ে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শিকলে বন্দী এই জাতি। গণ অধিকার পরিষদ স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শিকল ভেঙে এই জাতিকে স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ ফিরিয়ে দেবে, এটাই আমাদের এবারের স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক পাঠান আজহার, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফুল্লাহ হায়দার, জিলু খান, সদস্য তোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা জেলার আহ্বায়ক শওকত হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান প্রমুখ।
গণ অধিকার পরিষদের নেতারা বলেছেন, ‘স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার, দেশ হবে জনতার, রুখতে হবে স্বৈরাচার। স্বৈরাচারের পতনে আরেকবার রক্ত ও জীবন দিতে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। সংগ্রামের মাধ্যমেই অতীতে আইয়ুব, ইয়াহিয়া, এরশাদ, ফখরুদ্দীন, মঈন উদ্দিনের পতন হয়েছে। এই সরকারকেও গণবিপ্লব করে বিদায় জানাতে হবে।’
আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো শেষে সাংবাদিকদের কাছে গণ অধিকার পরিষদের নেতারা এসব কথা বলেন।
এ সময় সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫২ বছরেও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সঠিক তালিকা করতে না পারা আওয়ামী লীগের বড় ব্যর্থতা। আওয়ামী লীগ নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি দাবি করলেও ৩০ লাখ শহীদের ত্যাগের প্রতি তাদের কোনো সম্মান নেই।’
মুহাম্মদ রাশেদ খান আরও বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদ মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার বাস্তবায়ন করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তরুণদের রক্ত ও সংগ্রামের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হলেও জাতীয় সংসদে তরুণ নেতৃত্বের অংশগ্রহণের সুযোগ কম। তরুণদের সামনে এগিয়ে দিতে হবে, দেশকে দুর্নীতি, ঘুষ, গুম, খুনমুক্ত করতে হবে। প্রশাসনকে আজকে দলীয়করণ করা হয়েছে। প্রশাসনকে ব্যবহার করে ভোট চুরির সংবাদ আজ বিশ্ব গণমাধ্যমেও আসে, যা আমাদের মাথা নত করে দেয়।’
রাশেদ খান বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দাবিদার সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পায়। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তারা আরেকটি পাতানো নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে। তবে আমরা এবার ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেব না। আওয়ামী লীগ আবারও বিদেশিদের বাড়িতে বাড়িতে নৈশভোজ খাওয়া শুরু করেছে। আমাদের সোজা কথা, ক্ষমতায় থাকতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ আমরা মেনে নেব না। ভবিষ্যতে কে ক্ষমতায় আসবে, সেটি নির্ধারণ করবে দেশের জনগণ। বাংলাদেশে ভিনদেশি তাঁবেদার সরকার আসতে দেওয়া হবে না।’
গণ অধিকার পরিষদের আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা ১৯৭১ সালে খাতা-কলমে স্বাধীনতা পেলেও প্রকৃত স্বাধীনতা এখনো পাইনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার, যার ছিটেফোঁটাও আজকের এই বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করতে পারেনি ক্ষমতাসীন দলগুলো।’
যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম ফাহিম বলেন, ‘যে জাতি স্বাধীনতার শিকলে পরাধীন থাকতে চায়, তাদের জন্য স্বাধীনতার কোনো শুভেচ্ছা হতে পারে না। নীরবে ভোট ও ভাতের অধিকার বিলিয়ে দিয়ে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শিকলে বন্দী এই জাতি। গণ অধিকার পরিষদ স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শিকল ভেঙে এই জাতিকে স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ ফিরিয়ে দেবে, এটাই আমাদের এবারের স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক পাঠান আজহার, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফুল্লাহ হায়দার, জিলু খান, সদস্য তোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা জেলার আহ্বায়ক শওকত হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
৪২ মিনিট আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৮ ঘণ্টা আগে