অরূপ রায়, সাভার

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে।
পূর্বশত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
অন্যদিকে সহিংসতার ঘটনায় আটক সাভারের বনগাঁও ইউনিয়ন যুবদল নেতা জাকির হোসেনকে এক দিন পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে সাভার থানায় দুটি মামলা চলমান।
কবির হোসেনের বিরুদ্ধে হওয়া একটি মামলার বাদী পুড়ে যাওয়া বাসের মালিক বলেছেন, তিনি মামলায় আসামি করেছেন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের। কবির হোসেন নামে কাউকে তিনি চেনেন না।
অপর মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে মামলা হয়েছে।
আর জাকির হোসেনকে আটকের পর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে পুলিশ বলছে, জাকিরের বিরুদ্ধে সহিংসতায় জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা চলাকালে ১৮ জুলাই আন্দোলনকারীরা সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চারটি বাস ও একটি ট্রাকে আগুন দেয়। ওই ঘটনায় সাভার পরিবহনের পুড়ে যাওয়া একটি বাসের মালিক গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বনগ্রাম গ্রামের ছাকিব হোসেন মৃধা ২৪ জুলাই সাভার থানায় মামলা করেন।
এদিকে একই দিন (১৮ জুলাই) একই স্থান ও সময়ে সোনার তরী পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের মামলা এবং সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকার ট্রাফিক বক্সে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় আসামি করা হয়েছে সাভার পরিবহনের আরেক মালিক ও পরিবহনটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সোহরাব হোসেনকে।
ছাকিব হোসেনের মামলায় ৪৫ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অনেককে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারে সাধারণ মানুষসহ বিএনপি ও জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর সঙ্গে সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেনের নামও রয়েছে। তবে এজাহারে তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় দেখানো হয়েছে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি।
২৬ জুলাই সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তানিম হোসেনের করা মামলায়ও কবির হোসেনকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারেও কবির হোসেনকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি বলা হয়েছে।
হকার্স লীগ নেতা কবির হোসেনকে হকার্স দলের নেতা দেখিয়ে আসামি করার বিষয়ে মামলার বাদী এসআই তানিম হোসেন বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে মামলা হয়েছে। এখানে আমার কিছু করার ছিল না।’
আরেক মামলার বাদী ছাকিব হোসেন মৃধা বলেন, ‘যাঁরা আমার বাস পুড়িয়েছে তাঁদের আমি চিনি না। তাই অজ্ঞাতনামা লোকজনকে আসামি করে মামলা করেছি। সেই মামলায় আসামির নাম কী করে এল তা পুলিশই ভালো বলতে পারবে।’
কবির হোসেনের বিষয়ে ছাকিব হোসেন মৃধা বলেন, ‘আমি তাঁকে চিনিও না, কোনো দিন দেখিও নাই। তিনি কোন দল করেন, কী করেন না করেন না তাও আমার জানা নেই।’
জানতে চাইলে কবির হোসেন বলেন, ‘আমি দলের একজন নেতা হিসেবে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতা ঠেকাতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কাজ করেছি। আর আমাকেই আন্দোলনকারী হিসেবে মামলার আসামি করা হয়েছে। আমাকে দল থেকে বহিষ্কারের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় এসব করেছে।’
কবির হোসেন আরও বলেন, ‘আমি পৌর হকার্স লীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি। আমার কাছে অনুমোদিত কমিটির পেপারসও আছে। এরপরেও মামলায় আমাকে হকার্স দলের নেতা দেখানো হয়েছে। এটা ভাবা যায় না!’
এদিকে সাভারের বনগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফ আহম্মেদ বলেন, ‘২৩ জুলাই সাভার থানার এসআই সাব্বির আহাম্মেদ বনগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেনকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় জড়িত ছিলেন। তার প্রমাণও আমরা থানায় দিয়েছি। এর পরেও এক দিন পর ২৫ জুলাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’
একই রকম অভিযোগ করেন বনগাঁও ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই সাব্বির আহাম্মেদ বলেন, ‘জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে সহিংসতায় জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আর তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কি না তাও আমার জানা নেই।’
কিন্তু সাভার থানার নথি ঘেঁটে দেখা যায়, জাকির হোসেনের নামে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা হয়, যার নম্বর ৯৬। একই আইনে অপর মামলাটি হয় ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই। দুটি মামলা এখনো চলমান।
জাকির হোসেনের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ্ জামান বলেন, ‘আমি অসুস্থ ছিলাম। জাকিরের বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে দেখি। আপনাকে পরে জানানো হবে।’
কবির হোসেনের বিষয়ে ওসি মোহাম্মদ শাহ্ জামান বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আসেনি। এ রকম হয়ে থাকলে পরবর্তীতে আমি ব্যবস্থা নেব।’

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে।
পূর্বশত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
অন্যদিকে সহিংসতার ঘটনায় আটক সাভারের বনগাঁও ইউনিয়ন যুবদল নেতা জাকির হোসেনকে এক দিন পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে সাভার থানায় দুটি মামলা চলমান।
কবির হোসেনের বিরুদ্ধে হওয়া একটি মামলার বাদী পুড়ে যাওয়া বাসের মালিক বলেছেন, তিনি মামলায় আসামি করেছেন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের। কবির হোসেন নামে কাউকে তিনি চেনেন না।
অপর মামলার বাদী পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে মামলা হয়েছে।
আর জাকির হোসেনকে আটকের পর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে পুলিশ বলছে, জাকিরের বিরুদ্ধে সহিংসতায় জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা চলাকালে ১৮ জুলাই আন্দোলনকারীরা সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চারটি বাস ও একটি ট্রাকে আগুন দেয়। ওই ঘটনায় সাভার পরিবহনের পুড়ে যাওয়া একটি বাসের মালিক গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বনগ্রাম গ্রামের ছাকিব হোসেন মৃধা ২৪ জুলাই সাভার থানায় মামলা করেন।
এদিকে একই দিন (১৮ জুলাই) একই স্থান ও সময়ে সোনার তরী পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের মামলা এবং সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকার ট্রাফিক বক্সে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় আসামি করা হয়েছে সাভার পরিবহনের আরেক মালিক ও পরিবহনটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সোহরাব হোসেনকে।
ছাকিব হোসেনের মামলায় ৪৫ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অনেককে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারে সাধারণ মানুষসহ বিএনপি ও জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর সঙ্গে সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেনের নামও রয়েছে। তবে এজাহারে তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় দেখানো হয়েছে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি।
২৬ জুলাই সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তানিম হোসেনের করা মামলায়ও কবির হোসেনকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারেও কবির হোসেনকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি বলা হয়েছে।
হকার্স লীগ নেতা কবির হোসেনকে হকার্স দলের নেতা দেখিয়ে আসামি করার বিষয়ে মামলার বাদী এসআই তানিম হোসেন বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে মামলা হয়েছে। এখানে আমার কিছু করার ছিল না।’
আরেক মামলার বাদী ছাকিব হোসেন মৃধা বলেন, ‘যাঁরা আমার বাস পুড়িয়েছে তাঁদের আমি চিনি না। তাই অজ্ঞাতনামা লোকজনকে আসামি করে মামলা করেছি। সেই মামলায় আসামির নাম কী করে এল তা পুলিশই ভালো বলতে পারবে।’
কবির হোসেনের বিষয়ে ছাকিব হোসেন মৃধা বলেন, ‘আমি তাঁকে চিনিও না, কোনো দিন দেখিও নাই। তিনি কোন দল করেন, কী করেন না করেন না তাও আমার জানা নেই।’
জানতে চাইলে কবির হোসেন বলেন, ‘আমি দলের একজন নেতা হিসেবে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতা ঠেকাতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কাজ করেছি। আর আমাকেই আন্দোলনকারী হিসেবে মামলার আসামি করা হয়েছে। আমাকে দল থেকে বহিষ্কারের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় এসব করেছে।’
কবির হোসেন আরও বলেন, ‘আমি পৌর হকার্স লীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি। আমার কাছে অনুমোদিত কমিটির পেপারসও আছে। এরপরেও মামলায় আমাকে হকার্স দলের নেতা দেখানো হয়েছে। এটা ভাবা যায় না!’
এদিকে সাভারের বনগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফ আহম্মেদ বলেন, ‘২৩ জুলাই সাভার থানার এসআই সাব্বির আহাম্মেদ বনগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেনকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় জড়িত ছিলেন। তার প্রমাণও আমরা থানায় দিয়েছি। এর পরেও এক দিন পর ২৫ জুলাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’
একই রকম অভিযোগ করেন বনগাঁও ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই সাব্বির আহাম্মেদ বলেন, ‘জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে সহিংসতায় জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আর তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কি না তাও আমার জানা নেই।’
কিন্তু সাভার থানার নথি ঘেঁটে দেখা যায়, জাকির হোসেনের নামে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা হয়, যার নম্বর ৯৬। একই আইনে অপর মামলাটি হয় ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই। দুটি মামলা এখনো চলমান।
জাকির হোসেনের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ্ জামান বলেন, ‘আমি অসুস্থ ছিলাম। জাকিরের বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে দেখি। আপনাকে পরে জানানো হবে।’
কবির হোসেনের বিষয়ে ওসি মোহাম্মদ শাহ্ জামান বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আসেনি। এ রকম হয়ে থাকলে পরবর্তীতে আমি ব্যবস্থা নেব।’

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৪ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
১৯ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
২৯ জুলাই ২০২৪
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৪ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
১৯ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
২৯ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
১৯ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
৩৬ মিনিট আগেচবি প্রতিনিধি

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
২৯ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৪ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে করা দুটি মামলায় আসামি সাভার পৌর হকার্স লীগের সভাপতি কবির হোসেন! মামলার এজাহারে তাঁকে হকার্স দলের সাবেক সভাপতি দেখানো হয়েছে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দলের লোকজনই পুলিশের সহায়তায় মামলায় নাম দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবির হোসেন।
২৯ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৪ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
১৯ মিনিট আগে