নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মধ্য বাড্ডায় আফরোজা সুলতানাকে হত্যার ঘটনায় তাঁর গাড়িচালক হৃদয় ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বাড্ডা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হৃদয়ের কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি, লুট করা স্বর্ণালঙ্কার ও টাকা জব্দ করা হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, গাড়িচালক হৃদয় অনলাইন জুয়ায় আসক্ত। জুয়া খেলে ঋণ হয়ে যাওয়া আফরোজাকে হত্যার পরিকল্পনা করে সে। বুধবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ. কে. এম হাফিজ আক্তার।
সংবাদ সম্মেলনে হাফিজ আক্তার বলেন, ‘মধ্য বাড্ডায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার আফরোজাকে হত্যার পর পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা বিভাগের গুলশান জোনাল টিমও তদন্ত শুরু করে। তদন্তে তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সূত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই হত্যাকারীকে শনাক্ত করে পুলিশ। পরে রাজধানীর মধ্যবাড্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
হৃদয়কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি কমিশনার আরও বলেন, ‘অফিস থেকে ফেরার পর ড্রাইভার হৃদয় মাথাব্যথা করছে জানিয়ে আফরোজার কাছে চা খাওয়ার কথা বলে বাসায় ঢুকে। পরে চায়ের মধ্যে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যা করা হয় আফরোজাকে। ড্রাইভার হৃদয় জুয়া খেলে বাড়ি ভাড়াসহ বিভিন্ন দিক থেকে ঋণী হয়ে যায়। এই ঋণ শোধ করার জন্যই এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়।’
হাফিজ আক্তার জানান, পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করা গাড়িচালক হৃদয় ২০০৫ সালে গাড়ি চালানো শিখে বিভিন্ন জায়গায় চালক হিসেবে কাজ করেছেন। সর্বশেষ ২০১৫ সাল থেকে আফরোজা সুলতানার গাড়িচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন তিনি। হৃদয় অনলাইন জুয়ায় আসক্ত ছিলেন। এরই মধ্যে তাঁর তিন মাসের বাসা ভাড়া বাকি পড়ে। বেশ কিছু টাকা উপার্জন করতে পারলে তিনি দূরে কোথাও গিয়ে অন্য ব্যবসা করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্ত থেকেই আফরোজা সুলতানার বাসায় চুরির পরিকল্পনা করেন। এরপরই তাকে হত্যা করে বাসা থেকে টাকা ও স্বর্ণালংকার চুরি করেন হৃদয়।
গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর মধ্য বাড্ডায় আফরোজা সুলতানাকে হত্যার ঘটনায় তাঁর গাড়িচালক হৃদয় ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বাড্ডা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হৃদয়ের কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি, লুট করা স্বর্ণালঙ্কার ও টাকা জব্দ করা হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, গাড়িচালক হৃদয় অনলাইন জুয়ায় আসক্ত। জুয়া খেলে ঋণ হয়ে যাওয়া আফরোজাকে হত্যার পরিকল্পনা করে সে। বুধবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ. কে. এম হাফিজ আক্তার।
সংবাদ সম্মেলনে হাফিজ আক্তার বলেন, ‘মধ্য বাড্ডায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার আফরোজাকে হত্যার পর পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা বিভাগের গুলশান জোনাল টিমও তদন্ত শুরু করে। তদন্তে তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সূত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই হত্যাকারীকে শনাক্ত করে পুলিশ। পরে রাজধানীর মধ্যবাড্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
হৃদয়কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি কমিশনার আরও বলেন, ‘অফিস থেকে ফেরার পর ড্রাইভার হৃদয় মাথাব্যথা করছে জানিয়ে আফরোজার কাছে চা খাওয়ার কথা বলে বাসায় ঢুকে। পরে চায়ের মধ্যে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যা করা হয় আফরোজাকে। ড্রাইভার হৃদয় জুয়া খেলে বাড়ি ভাড়াসহ বিভিন্ন দিক থেকে ঋণী হয়ে যায়। এই ঋণ শোধ করার জন্যই এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়।’
হাফিজ আক্তার জানান, পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করা গাড়িচালক হৃদয় ২০০৫ সালে গাড়ি চালানো শিখে বিভিন্ন জায়গায় চালক হিসেবে কাজ করেছেন। সর্বশেষ ২০১৫ সাল থেকে আফরোজা সুলতানার গাড়িচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন তিনি। হৃদয় অনলাইন জুয়ায় আসক্ত ছিলেন। এরই মধ্যে তাঁর তিন মাসের বাসা ভাড়া বাকি পড়ে। বেশ কিছু টাকা উপার্জন করতে পারলে তিনি দূরে কোথাও গিয়ে অন্য ব্যবসা করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্ত থেকেই আফরোজা সুলতানার বাসায় চুরির পরিকল্পনা করেন। এরপরই তাকে হত্যা করে বাসা থেকে টাকা ও স্বর্ণালংকার চুরি করেন হৃদয়।
গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে