নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কদমতলীর জনতাবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি অপহরণ চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কদমতলী থানা-পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রের নেতা হলেন সেনাবাহিনীর সাবেক এক কর্মকর্তা। চাকরিজীবনে তিনি র্যাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইকবাল হোসাইন।
ডিসি ইকবাল হোসাইন জানান, ঈদকে সামনে রেখে চক্রটি অপহরণে নেমেছিল। মাওয়া থেকে ডিবি পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ নিয়ে নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় ফেলে দেয় চক্রটি। এরপর তাঁরা পুরান ঢাকা হয়ে মুন্সিগঞ্জে ফিরছিলেন। এ সময় (সোমবার সকাল) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে চক্রের মূলহোতাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাকৃতরা হলেন—সেনাবাহিনীর সাবেক কর্পোরাল মো. মিজানুর রহমান (৪৪), মনির হোসেন (৪২), শান্ত মিয়া (২৬), মহসীন আহমেদ (৩৮)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অপহরণের কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাস, চাপাতি, দা, ডিবি পুলিশ, সাংবাদিক পরিচয়পত্র, দড়ি, গামছা, মোবাইল সেট, সুইচ গিয়ার, খেলনা পিস্তল এবং হ্যান্ডকাপ উদ্ধার করা হয়।
ডিসি ইকবাল হোসাইন বলেন, ‘ওয়ারীর কদমতলী থানার জনতাবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূঁয়া ডিবি পরিচয়ে একটি অপহরণ চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপহরণ চক্রটির মূলহোতা মিজানুর রহমান। তিনি সেনাবাহিনীর সাবেক কর্পোরাল। চাকরিকালীন র্যাবেও কর্মরত ছিলেন। তিনি অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের এসব পরিচয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে মুক্তিপণ হাতিয়ে নিতেন। তাঁর চক্রের সবাই মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিন বছর আগে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর থেকেই তিনি অপহরণ চক্র গড়ে তোলেন।’
ডিসি ইকবাল আরও বলেন, এমন কি মিজানুর রহমান নিজেকে কখনো সাংবাদিক পরিচয় দিতেন। এজন্য তিনি একটি পত্রিকার আইডি কার্ড ব্যবহার করতেন। এ ছাড়া টার্গেটকৃত কোনো ব্যক্তিকে তুলে নিতে ডিবি পরিচয় ব্যবহার করতেন। এরপর গাড়িতে তুলে খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখাতেন। এমন কি গামছ দিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে নির্জন এলাকায় ফেলে যেতেন। আমরা তাঁকে গ্রেপ্তারের পর মোবাইল ফোনে অপহরণের তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি। তবে ভুক্তভোগীকে শনাক্ত করতে পারিনি।’
মিজান ও তাঁর সহকারীরা মূলত ঈদকে টার্গেট করে অপহরণে নেমেছিলেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন।
রাজধানীর কদমতলীর জনতাবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি অপহরণ চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কদমতলী থানা-পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রের নেতা হলেন সেনাবাহিনীর সাবেক এক কর্মকর্তা। চাকরিজীবনে তিনি র্যাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইকবাল হোসাইন।
ডিসি ইকবাল হোসাইন জানান, ঈদকে সামনে রেখে চক্রটি অপহরণে নেমেছিল। মাওয়া থেকে ডিবি পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ নিয়ে নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় ফেলে দেয় চক্রটি। এরপর তাঁরা পুরান ঢাকা হয়ে মুন্সিগঞ্জে ফিরছিলেন। এ সময় (সোমবার সকাল) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে চক্রের মূলহোতাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাকৃতরা হলেন—সেনাবাহিনীর সাবেক কর্পোরাল মো. মিজানুর রহমান (৪৪), মনির হোসেন (৪২), শান্ত মিয়া (২৬), মহসীন আহমেদ (৩৮)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অপহরণের কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাস, চাপাতি, দা, ডিবি পুলিশ, সাংবাদিক পরিচয়পত্র, দড়ি, গামছা, মোবাইল সেট, সুইচ গিয়ার, খেলনা পিস্তল এবং হ্যান্ডকাপ উদ্ধার করা হয়।
ডিসি ইকবাল হোসাইন বলেন, ‘ওয়ারীর কদমতলী থানার জনতাবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূঁয়া ডিবি পরিচয়ে একটি অপহরণ চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপহরণ চক্রটির মূলহোতা মিজানুর রহমান। তিনি সেনাবাহিনীর সাবেক কর্পোরাল। চাকরিকালীন র্যাবেও কর্মরত ছিলেন। তিনি অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের এসব পরিচয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে মুক্তিপণ হাতিয়ে নিতেন। তাঁর চক্রের সবাই মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিন বছর আগে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর থেকেই তিনি অপহরণ চক্র গড়ে তোলেন।’
ডিসি ইকবাল আরও বলেন, এমন কি মিজানুর রহমান নিজেকে কখনো সাংবাদিক পরিচয় দিতেন। এজন্য তিনি একটি পত্রিকার আইডি কার্ড ব্যবহার করতেন। এ ছাড়া টার্গেটকৃত কোনো ব্যক্তিকে তুলে নিতে ডিবি পরিচয় ব্যবহার করতেন। এরপর গাড়িতে তুলে খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখাতেন। এমন কি গামছ দিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে নির্জন এলাকায় ফেলে যেতেন। আমরা তাঁকে গ্রেপ্তারের পর মোবাইল ফোনে অপহরণের তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি। তবে ভুক্তভোগীকে শনাক্ত করতে পারিনি।’
মিজান ও তাঁর সহকারীরা মূলত ঈদকে টার্গেট করে অপহরণে নেমেছিলেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে অসুস্থ বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে আল আমিন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত দেড়টার দিকে পৌর শহরের ভৈরবপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেরংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ মিনিট আগেতিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে