প্রতিবেদক
ঢাকা: ঢাকা মেডিকেল কলেক হাসপাতালে(ঢামেক) ভ্রাম্যমাণ আদালত নিয়ে অভিযান চালিয়ে ২৪ জন দালালকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গ্রেপ্তারকৃতদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু সাংবাদিকদের এ সব তথ্য জানান।
পলাশ কুমার বলেন, ঢাকা মেডিকেলে অভিযান চালিয়ে ২৪ জন দালালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদেরকে সর্বোচ্চ এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদের অনেকেই অপরাধ স্বীকার করেছে এবং অনেকের কাছে প্রেসক্রিপশন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্লাডের রিপোর্ট পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ দেশের সব চেয়ে বড় একটি হাসপাতাল। সারা দেশের লোকজন এখানে এসে একটি সুন্দর ব্যবস্থার মধ্যে চিকিৎসা গ্রহণ করে। কিন্তু এই দালালেরা তাঁদের এই সুন্দর চিকিৎসা সেবা নিতে বাধা সৃষ্টি করে। দালাল বা মধ্যস্থকারীরা এই হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, কর্মচারীদের দৈনন্দিন কাজকর্ম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছিল। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ও ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এই অভিযান পরিচালনা করি।
পলাশ কুমার বলেন, এখানে কিছু ভুক্তভোগী ছিল তারাও আমাদের কাছে অভিযোগ করেছে। যারা সেবা নিতে আসে, দালালেরা তাদের ব্রেইন ওয়াশ করে শ্যামলী ও মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন নামী বেনামি হাসপাতাল, ক্লিনিকে নিয়ে যায়। ওই সব ক্লিনিকে কম দামে ভালো সেবা দেবে বলে আশ্বস্ত করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেখানে তাঁরা ভালো কোনো চিকিৎসা পান না। এই সকল অভিযোগেরও আমরা সত্যতা পেয়েছি। ওই সকল প্রাইভেট হাসপাতাল গুলেতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে হাসপাতালের কোনো সরকারি স্টাফ রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে পলাশ কুমার বলেন, দু-একজন স্টাফকেও প্রথমে আটক করা হয়েছিল। তবে তাদের আইডি কার্ড দেখে ও হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এর সত্যতা যাচাইয়ের পর তাঁদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এ নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ আশরাফুল আলম বলেন, এখানে গ্রাম থেকে অধিকাংশ রোগী সুচিকিৎসার জন্য আসে। আমরা এসব রোগীদের সেবা দিতে কাজ করি। আমরা চাই না তারা হয়রানির শিকার হোক। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
সরকারি কোনো কর্মচারী এসব দালালদের সঙ্গে জড়িত আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আশরাফুল আলম বলেন, আমাদের কাছে যদি কেউ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দেয় তাহলে আমরা অবশ্যই তাদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
ঢাকা: ঢাকা মেডিকেল কলেক হাসপাতালে(ঢামেক) ভ্রাম্যমাণ আদালত নিয়ে অভিযান চালিয়ে ২৪ জন দালালকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গ্রেপ্তারকৃতদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু সাংবাদিকদের এ সব তথ্য জানান।
পলাশ কুমার বলেন, ঢাকা মেডিকেলে অভিযান চালিয়ে ২৪ জন দালালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদেরকে সর্বোচ্চ এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদের অনেকেই অপরাধ স্বীকার করেছে এবং অনেকের কাছে প্রেসক্রিপশন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্লাডের রিপোর্ট পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ দেশের সব চেয়ে বড় একটি হাসপাতাল। সারা দেশের লোকজন এখানে এসে একটি সুন্দর ব্যবস্থার মধ্যে চিকিৎসা গ্রহণ করে। কিন্তু এই দালালেরা তাঁদের এই সুন্দর চিকিৎসা সেবা নিতে বাধা সৃষ্টি করে। দালাল বা মধ্যস্থকারীরা এই হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, কর্মচারীদের দৈনন্দিন কাজকর্ম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছিল। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ও ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এই অভিযান পরিচালনা করি।
পলাশ কুমার বলেন, এখানে কিছু ভুক্তভোগী ছিল তারাও আমাদের কাছে অভিযোগ করেছে। যারা সেবা নিতে আসে, দালালেরা তাদের ব্রেইন ওয়াশ করে শ্যামলী ও মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন নামী বেনামি হাসপাতাল, ক্লিনিকে নিয়ে যায়। ওই সব ক্লিনিকে কম দামে ভালো সেবা দেবে বলে আশ্বস্ত করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেখানে তাঁরা ভালো কোনো চিকিৎসা পান না। এই সকল অভিযোগেরও আমরা সত্যতা পেয়েছি। ওই সকল প্রাইভেট হাসপাতাল গুলেতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে হাসপাতালের কোনো সরকারি স্টাফ রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে পলাশ কুমার বলেন, দু-একজন স্টাফকেও প্রথমে আটক করা হয়েছিল। তবে তাদের আইডি কার্ড দেখে ও হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এর সত্যতা যাচাইয়ের পর তাঁদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এ নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ আশরাফুল আলম বলেন, এখানে গ্রাম থেকে অধিকাংশ রোগী সুচিকিৎসার জন্য আসে। আমরা এসব রোগীদের সেবা দিতে কাজ করি। আমরা চাই না তারা হয়রানির শিকার হোক। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
সরকারি কোনো কর্মচারী এসব দালালদের সঙ্গে জড়িত আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আশরাফুল আলম বলেন, আমাদের কাছে যদি কেউ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দেয় তাহলে আমরা অবশ্যই তাদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় চোরাই গাছভর্তি গাড়ি জব্দের পর বন কর্মকর্তা ও কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বিট কর্মকর্তাসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার খুটাখালীর সেগুনবাগিচা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেবরিশালের মুলাদীতে জয়ন্তী নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে শতাধিক বসতবাড়ি ও কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বাড়িঘর ও প্রতিষ্ঠান রক্ষায় স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ঘোষেরচর, জালালপুর, চরনাজিরপুর এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দেওয়ায় ওই এলাকার বাসিন্দারা এ দাবি জানান।
৪০ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে দল থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পেয়েছেন ফজলুর রহমান। তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার দিবাগত মধ্যরাত থেকে তাঁর সেগুনবাগিচার বাসার সামনে বিক্ষোভ চলছে। সেখানে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত মওলানা ভাসানী সেতুতে পাঁচ লাখ টাকা মূল্যের ৩১০ মিটার বৈদ্যুতিক তার চুরির পর এবার বেশ কিছু রিফ্লেক্টর লাইট চুরি হয়েছে। তবে কতগুলো লাইট চুরি হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে কেউ বলতে পারেনি।
১ ঘণ্টা আগে