Ajker Patrika

প্রশিক্ষণে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ড ব্যবহারের পরামর্শ

  • শাহজালাল বিমানবন্দরের একটিমাত্র রানওয়েতেই চলে সামরিক ও বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ
  • বিমানবন্দরের আশপাশে জনবহুল সব এলাকা, উঁচু ভবন বিমান চলাচলে নিরাপত্তার ঝুঁকি।
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা ­­
আপডেট : ২৩ জুলাই ২০২৫, ১৬: ২১
বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান। ছবি: সংগৃহীত

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি একাডেমিক ভবনে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রশিক্ষণে নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ডগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঢাকার বাইরে পড়ে থাকা ছয়টি এয়ারফিল্ড সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হলে সেগুলো কাজে লাগার পাশাপাশি জনবহুল এলাকার নিরাপত্তাঝুঁকিও কমবে।

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধবিমানগুলো উড্ডয়ন ও অবতরণের জন্য ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে ব্যবহার করে। এই বিমানবন্দরের একটিমাত্র রানওয়ে থাকায় তা প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০টি বাণিজ্যিক ও কার্গো উড়োজাহাজ ওঠানামায়ও ব্যবহার করা হচ্ছে। বিমান বাহিনীর বিমানের ওঠানামার জন্য মাঝে মাঝে বাণিজ্যিক ফ্লাইটকে অপেক্ষা করতে হয়, কখনো বাতিলও করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাত্রীবাহী ও সামরিক বিমান একই রানওয়ে ব্যবহার করলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইকাও) অ্যানেক্স-১৪ নির্দেশনায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, জনবসতি থেকে দূরে এবং শব্দদূষণ ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা কম—এমন এলাকা প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নিতে হবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নীতিমালায়ও একই নির্দেশনা।

শাহজালাল বিমানবন্দরের পাশেই উত্তরাসহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকা রয়েছে। সোমবার বিমান বাহিনীর বিমান বিধ্বস্তের পর থেকে ঢাকায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের বদলে বিকল্প হিসেবে এয়ারফিল্ড ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দেশে বর্তমানে ছয়টি এয়ারফিল্ড রয়েছে। এগুলো পরিত্যক্ত অথবা সীমিত ব্যবহার হচ্ছে। এগুলো বিমান বাহিনীর পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণের উপযোগী করে গড়ে তোলা যেতে পারে। এই এয়ারফিল্ডগুলো হলো ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, ঠাকুরগাঁও এয়ারস্ট্রিপ, কুমিল্লা বিমানবন্দর, লালমনিরহাট বিমানবন্দর, টাঙ্গাইল ও ফেনীর এয়ারস্ট্রিপ।

অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরে একটাই রানওয়ে দিয়ে বাণিজ্যিক ও সামরিক উড়োজাহাজ চলাচল করছে। এর চারপাশে বহুতল ভবন, ঘনবসতি—সব মিলিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা। তিনি বলেন, প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না, তবে তা নির্জন, দূরবর্তী ও নিরাপদ আকাশসীমায় হওয়া উচিত। অনেক দেশে সামরিক বাহিনী প্রশিক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট অঞ্চল ব্যবহার করে, যেগুলো জনসাধারণের বসবাসের বাইরে।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের দুই পক্ষের টেঁটাযুদ্ধ, আহত ১৫

নরসিংদী প্রতিনিধি
আজ সকালে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে নামে দুই পক্ষ। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকালে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে নামে দুই পক্ষ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নরসিংদীতে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার জেরে ফের বিবদমান দুই পক্ষের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে মাইকে ঘোষণার পর দুই দফায় এই সংঘর্ষ হয়। সদর উপজেলার মাধবদী থানার চরাঞ্চল চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।

শনিবার সকালে পুলিশ না থাকার সুযোগে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের টেঁটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষের লোকজন। এতে টেঁটাবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও পুলিশি গ্রেপ্তারের ভয়ে অনেকে বিভিন্ন স্থানে গোপনে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে পুলিশের উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থানের পর থেকে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। দু-তিনজন সামান্য আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কাপ্তাইয়ে অনুষ্ঠিত হলো জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ, অংশ নিল ৩৪০ পরীক্ষার্থী

কাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাই কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাই কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাই কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।

শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, কাপ্তাই, রাঙ্গুনিয়া উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার ২৮টি প্রাথমিক ও ১৩টি মাধ্যমিক স্কুল থেকে তৃতীয় শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির ৩৪০ জন পরীক্ষার্থী এই স্কলারশিপ পরীক্ষায় অংশ নেয়।

রেহানা আক্তার আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের দুটি বিভাগে ভাগ করা হয়। ক বিভাগ হলো, তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি এবং খ বিভাগ ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি।

অর্জিত নম্বরের ভিত্তিতে বিগত বছরের মতো ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ গ্রেড ক্যাটাগরিতে বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত দুই শিক্ষার্থীকে বিশেষ সম্মাননা ক্রেস্ট, শিক্ষা উপকরণ এবং মাসিক স্কলারশিপ দেওয়া হবে।

অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, ‘এই স্কলারশিপের মাধ্যমে এলাকার শিক্ষার্থীদের মেধার বহিঃপ্রকাশ ঘটে এবং এটি ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিতে তাদের উদ্বুদ্ধ করে।’ তিনি কাপ্তাই জোনের অধিনায়কের প্রতি অনুরোধ জানান যেন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে এই স্কলারশিপ কার্যক্রম চলমান থাকে।

এদিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৩৮ বীরের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাজমুল কাদির শুভ সকাল সাড়ে ১০টায় পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে ৩৮ বীরের উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান এবং শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গাঁজা বিক্রিতে নিষেধ করায় খুন হন ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য: অভিযোগপত্রে ডিবি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ২৯
শাহরিয়ার আলম সাম্য
শাহরিয়ার আলম সাম্য

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে এমনটি বলেছে মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

গত বৃহস্পতিবার সাতজনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। আজ শনিবার গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আখতার মোর্শেদ।

অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি ওরফে কবুতর রাব্বি, মো. রিপন ওরফে আকাশ, নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ ওরফে লম্বু সোহাগ ও মো. রবিন। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মাদক কারবারি বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চারজনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আখতার মোর্শেদ। অব্যাহতির সুপারিশ পাওয়া চারজন হলেন তামিম হাওলাদার, সম্রাট মল্লিক, পলাশ সরদার ও সুজন সরকার।

গত ১৩ মে রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে ছুরিকাঘাতে আহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫)। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় পরদিন ১৪ মে সকালে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই শরীফুল ইসলাম শাহবাগ থানায় ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন।

শাহরিয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এবং এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চকরিয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৪

চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি 
মাইক্রোবাসসহ আটক চার ডাকাত। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাইক্রোবাসসহ আটক চার ডাকাত। ছবি: আজকের পত্রিকা

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদেরকে আটক করা হয়।

আটক ব্যক্তিরা হলেন চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের চোয়ারফাঁড়ি গ্রামের মৃত কালু মিয়ার ছেলে সেলিম (৩৫), পশ্চিম বড় ভেওলার ইলিশিয়া গ্রামের মৃত আলী আহম্মদের ছেলে নাছির উদ্দিন (৪৫), পূর্ব বড় ভেওলার ইদমনি গ্রামের আকতার আহমদের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম (২৪) ও সাহারবিলের কোরালখালী গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল নোমান (২১)। পুলিশের দাবি, তাঁরা সবাই ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।

পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, চকরিয়া পৌর শহরের সাবরেজিস্ট্রার অফিসের পেছনে ডাকাত দলের সদস্যরা অবস্থান করছেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর সময় চারজনকে আটক করা হয়।

চকরিয়া থানার ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, আটক ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। ডাকাতি ও চুরিতে ব্যবহৃত দুটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে। আটক চারজনের বিরুদ্ধে খুন, অস্ত্র, ডাকাতি, চুরিসহ নানা অপরাধে অসংখ্য মামলা রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নতুন মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত