বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি একাডেমিক ভবনে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রশিক্ষণে নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ডগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঢাকার বাইরে পড়ে থাকা ছয়টি এয়ারফিল্ড সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হলে সেগুলো কাজে লাগার পাশাপাশি জনবহুল এলাকার নিরাপত্তাঝুঁকিও কমবে।
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধবিমানগুলো উড্ডয়ন ও অবতরণের জন্য ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে ব্যবহার করে। এই বিমানবন্দরের একটিমাত্র রানওয়ে থাকায় তা প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০টি বাণিজ্যিক ও কার্গো উড়োজাহাজ ওঠানামায়ও ব্যবহার করা হচ্ছে। বিমান বাহিনীর বিমানের ওঠানামার জন্য মাঝে মাঝে বাণিজ্যিক ফ্লাইটকে অপেক্ষা করতে হয়, কখনো বাতিলও করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাত্রীবাহী ও সামরিক বিমান একই রানওয়ে ব্যবহার করলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইকাও) অ্যানেক্স-১৪ নির্দেশনায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, জনবসতি থেকে দূরে এবং শব্দদূষণ ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা কম—এমন এলাকা প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নিতে হবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নীতিমালায়ও একই নির্দেশনা।
শাহজালাল বিমানবন্দরের পাশেই উত্তরাসহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকা রয়েছে। সোমবার বিমান বাহিনীর বিমান বিধ্বস্তের পর থেকে ঢাকায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের বদলে বিকল্প হিসেবে এয়ারফিল্ড ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দেশে বর্তমানে ছয়টি এয়ারফিল্ড রয়েছে। এগুলো পরিত্যক্ত অথবা সীমিত ব্যবহার হচ্ছে। এগুলো বিমান বাহিনীর পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণের উপযোগী করে গড়ে তোলা যেতে পারে। এই এয়ারফিল্ডগুলো হলো ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, ঠাকুরগাঁও এয়ারস্ট্রিপ, কুমিল্লা বিমানবন্দর, লালমনিরহাট বিমানবন্দর, টাঙ্গাইল ও ফেনীর এয়ারস্ট্রিপ।
অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরে একটাই রানওয়ে দিয়ে বাণিজ্যিক ও সামরিক উড়োজাহাজ চলাচল করছে। এর চারপাশে বহুতল ভবন, ঘনবসতি—সব মিলিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা। তিনি বলেন, প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না, তবে তা নির্জন, দূরবর্তী ও নিরাপদ আকাশসীমায় হওয়া উচিত। অনেক দেশে সামরিক বাহিনী প্রশিক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট অঞ্চল ব্যবহার করে, যেগুলো জনসাধারণের বসবাসের বাইরে।
আরও খবর পড়ুন:
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি একাডেমিক ভবনে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রশিক্ষণে নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ডগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঢাকার বাইরে পড়ে থাকা ছয়টি এয়ারফিল্ড সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হলে সেগুলো কাজে লাগার পাশাপাশি জনবহুল এলাকার নিরাপত্তাঝুঁকিও কমবে।
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধবিমানগুলো উড্ডয়ন ও অবতরণের জন্য ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে ব্যবহার করে। এই বিমানবন্দরের একটিমাত্র রানওয়ে থাকায় তা প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০টি বাণিজ্যিক ও কার্গো উড়োজাহাজ ওঠানামায়ও ব্যবহার করা হচ্ছে। বিমান বাহিনীর বিমানের ওঠানামার জন্য মাঝে মাঝে বাণিজ্যিক ফ্লাইটকে অপেক্ষা করতে হয়, কখনো বাতিলও করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাত্রীবাহী ও সামরিক বিমান একই রানওয়ে ব্যবহার করলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইকাও) অ্যানেক্স-১৪ নির্দেশনায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, জনবসতি থেকে দূরে এবং শব্দদূষণ ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা কম—এমন এলাকা প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নিতে হবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নীতিমালায়ও একই নির্দেশনা।
শাহজালাল বিমানবন্দরের পাশেই উত্তরাসহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকা রয়েছে। সোমবার বিমান বাহিনীর বিমান বিধ্বস্তের পর থেকে ঢাকায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের বদলে বিকল্প হিসেবে এয়ারফিল্ড ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দেশে বর্তমানে ছয়টি এয়ারফিল্ড রয়েছে। এগুলো পরিত্যক্ত অথবা সীমিত ব্যবহার হচ্ছে। এগুলো বিমান বাহিনীর পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণের উপযোগী করে গড়ে তোলা যেতে পারে। এই এয়ারফিল্ডগুলো হলো ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, ঠাকুরগাঁও এয়ারস্ট্রিপ, কুমিল্লা বিমানবন্দর, লালমনিরহাট বিমানবন্দর, টাঙ্গাইল ও ফেনীর এয়ারস্ট্রিপ।
অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরে একটাই রানওয়ে দিয়ে বাণিজ্যিক ও সামরিক উড়োজাহাজ চলাচল করছে। এর চারপাশে বহুতল ভবন, ঘনবসতি—সব মিলিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা। তিনি বলেন, প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না, তবে তা নির্জন, দূরবর্তী ও নিরাপদ আকাশসীমায় হওয়া উচিত। অনেক দেশে সামরিক বাহিনী প্রশিক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট অঞ্চল ব্যবহার করে, যেগুলো জনসাধারণের বসবাসের বাইরে।
আরও খবর পড়ুন:
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় ডাকাতদের হামলায় রাশিদা বেগম (৫৫) নামের এক গৃহবধূ খুন হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে উপজেলার পয়লা ইউনিয়নের পশ্চিম বাইলজুড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
১ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের চরগোয়াল গ্রাম থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে গাংনী থানার পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চরগোয়াল গ্রামের ক্লাব বাজারের রহিতুল্লাহ সুপার মার্কেটের সামনে থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ার কাহালু উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় ডাকাতদলের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কাহালু থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কালাই ইউনিয়নের বার মাইল-তিন দিঘি গামী পাকা রাস্তার কুর্নিপাড়া এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতের হাজতখানা থেকে জোড়া খুন ও ডাকাতি মামলার প্রধান আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন। প্রত্যাহারকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন আদালত হাজতখানার ইনচার্জ সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) গোলাম কিবরিয়া..
৩ ঘণ্টা আগে