কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলার আসামিরা আজ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন ৪১ জন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৪৫ মিনিটের দিকে একে একে ৪১ জন কারাবন্দী মুক্তি পান। বন্দীদের মুক্তির খবরে কারা ফটকে ভিড় করেন স্বজনেরা।
এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং যাঁদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন দুই শতাধিক আসামি গত রোববার জামিন পেয়েছেন। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাঁদের জামিন দেন।
কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগারে গতকাল বুধবার বিডিআরের বিস্ফোরক মামলার ১৬৮ আসামির জামিননামা পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকার শর্তে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
বিস্ফোরক মামলায় জামিনপ্রাপ্ত বিডিআর জওয়ানদের কারামুক্তির প্রত্যাশায় ঢাকার কেরানীগঞ্জ কারাগারের সামনে ভিড় করেছেন স্বজনেরা। আজ সকাল থেকে কারাগারের সামনে ফুল নিয়ে অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে তাঁদের।
সেখানে কথা হয় নায়েক (সিগনাল) মইনুল হোসেনের মেয়ে জামাই মমিনুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে আমাদের বিয়ে হয়। আমাদের ৮ মাসের একটি মেয়েসন্তান আছে। আমার মেয়ের নামও কারাগার থেকে তিনিই রেখেছেন। আমি সকাল ৮টা থেকে তাঁকে রিসিভ করার জন্য অপেক্ষা করছি। তিনি আমাকে কখনো সরাসরি দেখেননি, আমিও দেখিনি। তাই এই অনুভূতি ব্যক্ত করার ভাষা নেই।’
বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি নায়েক ফয়জুল করিম বলেন, ‘আজকে আমার ভাইয়েরা জামিনে বেরিয়ে আসল। এতে আমরা অত্যন্ত খুশি। আমি নিজেও এই ঘটনায় জেল খেটেছি, চাকরি হারিয়েছি। আমাদের সকল ভাইয়ের মুক্তির আগ পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে আমাদের দাবি এই ঘটনাকে বিডিআর বিদ্রোহ হিসেবে না দেখে হত্যাকাণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হোক। প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘যেসব ভাইয়েরা চাকরি হারিয়েছে, তাদেরকে চাকরিতে বহাল রাখা হোক।’
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার এস এম মাসুম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বিডিআর বিস্ফোরক মামলার ১৬৮ আসামির জামিননামা কারাগারে পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকার শর্তে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। যাঁদের মধ্যে কাশিমপুর থেকে মুক্তি পাচ্ছেন ১২৭ জন এবং কেরানীগঞ্জ থেকে ৪১ জন।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলার আসামিরা আজ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন ৪১ জন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৪৫ মিনিটের দিকে একে একে ৪১ জন কারাবন্দী মুক্তি পান। বন্দীদের মুক্তির খবরে কারা ফটকে ভিড় করেন স্বজনেরা।
এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং যাঁদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন দুই শতাধিক আসামি গত রোববার জামিন পেয়েছেন। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাঁদের জামিন দেন।
কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগারে গতকাল বুধবার বিডিআরের বিস্ফোরক মামলার ১৬৮ আসামির জামিননামা পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকার শর্তে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
বিস্ফোরক মামলায় জামিনপ্রাপ্ত বিডিআর জওয়ানদের কারামুক্তির প্রত্যাশায় ঢাকার কেরানীগঞ্জ কারাগারের সামনে ভিড় করেছেন স্বজনেরা। আজ সকাল থেকে কারাগারের সামনে ফুল নিয়ে অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে তাঁদের।
সেখানে কথা হয় নায়েক (সিগনাল) মইনুল হোসেনের মেয়ে জামাই মমিনুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে আমাদের বিয়ে হয়। আমাদের ৮ মাসের একটি মেয়েসন্তান আছে। আমার মেয়ের নামও কারাগার থেকে তিনিই রেখেছেন। আমি সকাল ৮টা থেকে তাঁকে রিসিভ করার জন্য অপেক্ষা করছি। তিনি আমাকে কখনো সরাসরি দেখেননি, আমিও দেখিনি। তাই এই অনুভূতি ব্যক্ত করার ভাষা নেই।’
বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি নায়েক ফয়জুল করিম বলেন, ‘আজকে আমার ভাইয়েরা জামিনে বেরিয়ে আসল। এতে আমরা অত্যন্ত খুশি। আমি নিজেও এই ঘটনায় জেল খেটেছি, চাকরি হারিয়েছি। আমাদের সকল ভাইয়ের মুক্তির আগ পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে আমাদের দাবি এই ঘটনাকে বিডিআর বিদ্রোহ হিসেবে না দেখে হত্যাকাণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হোক। প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘যেসব ভাইয়েরা চাকরি হারিয়েছে, তাদেরকে চাকরিতে বহাল রাখা হোক।’
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার এস এম মাসুম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বিডিআর বিস্ফোরক মামলার ১৬৮ আসামির জামিননামা কারাগারে পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকার শর্তে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। যাঁদের মধ্যে কাশিমপুর থেকে মুক্তি পাচ্ছেন ১২৭ জন এবং কেরানীগঞ্জ থেকে ৪১ জন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৫ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৯ মিনিট আগে