নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে নির্ধারিত স্থানে জবাই হচ্ছে না কোরবানির পশু। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ মানুষই নিজের বাড়ির সামনের রাস্তাতেই পশু জবাই করছেন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্র জানিয়েছে, তাঁদের আওতাধীন এলাকায় এবার ৩০৭টি স্থানে নগরবাসীর জন্য পশু কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ দিকে প্রতি বছর নির্ধারিত স্থান রাখলেও নগরবাসী ব্যবহার না করার কারণে এবার পশু জবাইয়ের নির্ধারিত স্থান রাখেনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
ঢাকার দুই সিটির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় ঈদের জামাতের পর সকাল আটটার দিকে পাল্টে যায় মহানগরীর অলি-গলির দৃশ্য। মুহূর্তের মধ্যেই একের পর এক পশু জবাই করতে দেখা গেছে বিভিন্ন এলাকার রাস্তায়।
যারা কোরবানির পশু জবাই ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত তাঁদের বেশির ভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। অনেক এলাকায় শিশুদের পশু জবাইয়ের কাজে অংশ নিতে দেখা গেছে। এমনকি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে যারা কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহে বের হয়েছেন তাঁদের মুখেও নেই মাস্ক।
নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই না করে রাস্তার ওপর পশু জবাইয়ের কারণ জানতে চাইলে রাজধানীর কল্যাণপুর এলাকার বাসিন্দা গফুর আহমেদ জানান, স্থান নির্ধারণ করার বিষয়ে জানা নেই তাঁর। আর জানলেও সেখানে যেতেন না। পশু জবাইয়ের সময় নিজের পরিবার-পরিজনকে নিয়ে একসঙ্গে থাকার জন্যই তিনি নিজের বাড়ির সামনে কোরবানি দিয়ে থাকেন।
এদিকে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জবাই করা পশুর বর্জ্য সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কাছে দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হলেও অনেকেই তা মানছেন না। নিজেদের বাড়ির সামনে জবাই করা পশুর বর্জ্য ফেলছেন ড্রেনে।
দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে-এবার ঈদে কোরবানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য ১ হাজার ২০০ জন ইমাম ও ১ হাজার ৯০০ মাংস প্রস্তুতকারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বর্জ্য ফেলার জন্য বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ১৯ লাখ পরিবেশবান্ধব ব্যাগ।
তবুও কেন বর্জ্য ড্রেনে ফেলা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে রাজধানীর মহানগর আবাসিক এলাকার এক বাসিন্দার অভিযোগ, ময়লা রাখার জন্য ব্যাগ পাননি তিনি। পলিথিনে কিছু বর্জ্য জমানোর চেষ্টা করেছেন বাকিটা পানি দিয়ে ধুয়ে ড্রেনে ফেলছেন।
রাজধানীতে নির্ধারিত স্থানে জবাই হচ্ছে না কোরবানির পশু। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ মানুষই নিজের বাড়ির সামনের রাস্তাতেই পশু জবাই করছেন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্র জানিয়েছে, তাঁদের আওতাধীন এলাকায় এবার ৩০৭টি স্থানে নগরবাসীর জন্য পশু কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ দিকে প্রতি বছর নির্ধারিত স্থান রাখলেও নগরবাসী ব্যবহার না করার কারণে এবার পশু জবাইয়ের নির্ধারিত স্থান রাখেনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
ঢাকার দুই সিটির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় ঈদের জামাতের পর সকাল আটটার দিকে পাল্টে যায় মহানগরীর অলি-গলির দৃশ্য। মুহূর্তের মধ্যেই একের পর এক পশু জবাই করতে দেখা গেছে বিভিন্ন এলাকার রাস্তায়।
যারা কোরবানির পশু জবাই ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত তাঁদের বেশির ভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। অনেক এলাকায় শিশুদের পশু জবাইয়ের কাজে অংশ নিতে দেখা গেছে। এমনকি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে যারা কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহে বের হয়েছেন তাঁদের মুখেও নেই মাস্ক।
নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই না করে রাস্তার ওপর পশু জবাইয়ের কারণ জানতে চাইলে রাজধানীর কল্যাণপুর এলাকার বাসিন্দা গফুর আহমেদ জানান, স্থান নির্ধারণ করার বিষয়ে জানা নেই তাঁর। আর জানলেও সেখানে যেতেন না। পশু জবাইয়ের সময় নিজের পরিবার-পরিজনকে নিয়ে একসঙ্গে থাকার জন্যই তিনি নিজের বাড়ির সামনে কোরবানি দিয়ে থাকেন।
এদিকে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জবাই করা পশুর বর্জ্য সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কাছে দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হলেও অনেকেই তা মানছেন না। নিজেদের বাড়ির সামনে জবাই করা পশুর বর্জ্য ফেলছেন ড্রেনে।
দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে-এবার ঈদে কোরবানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য ১ হাজার ২০০ জন ইমাম ও ১ হাজার ৯০০ মাংস প্রস্তুতকারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বর্জ্য ফেলার জন্য বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ১৯ লাখ পরিবেশবান্ধব ব্যাগ।
তবুও কেন বর্জ্য ড্রেনে ফেলা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে রাজধানীর মহানগর আবাসিক এলাকার এক বাসিন্দার অভিযোগ, ময়লা রাখার জন্য ব্যাগ পাননি তিনি। পলিথিনে কিছু বর্জ্য জমানোর চেষ্টা করেছেন বাকিটা পানি দিয়ে ধুয়ে ড্রেনে ফেলছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে