নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের কৃষিজমি যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ করতে বেসরকারি আইন পাসের প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উঠেছে। আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সব কৃষিজমি কৃষিকাজ ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান ‘কৃষিজমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল, ২০২২’ শীর্ষক বেসরকারি বিল সংসদে উত্থাপন করেন। বিলটি সংসদে তোলা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।
মন্ত্রী ছাড়া অন্য সংসদ সদস্যদের বেসরকারি সদস্য বলা হয়। সপ্তাহের বৃহস্পতিবারকে বেসরকারি সদস্য দিবস বলা হয়। এদিনই বেসরকারি সদস্যদের বিল ও সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সংসদে ওঠে। তবে মহামারির কারণে দীর্ঘদিন এই দিনের কার্যক্রম অন্য সাধারণ দিনের মতো চলে।
কৃষিজমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়ছে, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সব কৃষিজমি কৃষিকাজ ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না। তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে বিলে বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে কৃষিজমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এই কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এ ছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস্য, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। কেউ কৃষিজমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিশ দিয়ে নির্মাণকাজ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণকাজ ভেঙে ফেলার জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে।
নবম সংসদে বেসরকারি সদস্যদের উত্থাপিত ১৪টি বিলের মধ্যে তিনটি বিল পাস হয়েছিল। পাস হওয়া বিলগুলোর মধ্যে ছিল সাবের হোসেন চৌধুরীর দ্য লেপার্স (রহিতকরণ) বিল, ২০১০ এবং জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ বিল, ২০১৩ এবং নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩।
দেশের কৃষিজমি যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ করতে বেসরকারি আইন পাসের প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উঠেছে। আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সব কৃষিজমি কৃষিকাজ ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান ‘কৃষিজমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল, ২০২২’ শীর্ষক বেসরকারি বিল সংসদে উত্থাপন করেন। বিলটি সংসদে তোলা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।
মন্ত্রী ছাড়া অন্য সংসদ সদস্যদের বেসরকারি সদস্য বলা হয়। সপ্তাহের বৃহস্পতিবারকে বেসরকারি সদস্য দিবস বলা হয়। এদিনই বেসরকারি সদস্যদের বিল ও সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সংসদে ওঠে। তবে মহামারির কারণে দীর্ঘদিন এই দিনের কার্যক্রম অন্য সাধারণ দিনের মতো চলে।
কৃষিজমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়ছে, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সব কৃষিজমি কৃষিকাজ ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না। তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে বিলে বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে কৃষিজমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এই কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এ ছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস্য, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। কেউ কৃষিজমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিশ দিয়ে নির্মাণকাজ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণকাজ ভেঙে ফেলার জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে।
নবম সংসদে বেসরকারি সদস্যদের উত্থাপিত ১৪টি বিলের মধ্যে তিনটি বিল পাস হয়েছিল। পাস হওয়া বিলগুলোর মধ্যে ছিল সাবের হোসেন চৌধুরীর দ্য লেপার্স (রহিতকরণ) বিল, ২০১০ এবং জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ বিল, ২০১৩ এবং নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩।
সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জেপি) প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহ মোহাম্মদ রফিকুল বারী চৌধুরী (৮০) মারা গেছেন। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ২টায় জামালপুর শহরের আমলাপাড়া নিজ বাসায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৪ মিনিট আগেনিহত গৃহবধূর ফুপা শামসুদ্দোহা খানের ভাষ্য, গতকাল বুধবার রাত ২টার দিকে সিফাত আলী তাঁর শাশুড়ি নাজমা বেগমকে ফোন করে বলেন, ‘কেয়া খুবই অসুস্থ।’ এরপর স্বামীসহ দ্রুত ওই বাসায় পৌঁছান নাজমা বেগম। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, কেয়াকে নিয়ে পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে যাচ্ছেন সিফাত। হাসপাতালে পৌঁছার পর এক...
৭ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জেলা কারাগারের এক হাজতি মারা গেছেন। তাঁর নাম সামির খান (২৫)। আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে তিনি মারা যান। সামির খান আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা ইউনিয়নের দগরিসার গ্রামের আলম খানের ছেলে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়
৮ মিনিট আগেশেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৩ মিনিট আগে