নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবীণ সাংবাদিক তোয়াব খান দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন। তাঁর চাকরি ছাড়ার খবর নিশ্চিত করলেও কারণ জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেছে পরিবার।
তবে জনকণ্ঠের একটি সূত্র জানিয়েছে, অভিমানে চাকরি ছেড়েছেন বর্ষীয়ান এই সাংবাদিক। সম্প্রতি তাঁকে বাসায় থেকে কাজ করতে বলা হয়, আবার পত্রিকা প্রকাশের ক্ষেত্রেও তাঁর কোনো পরামর্শ নেওয়া হচ্ছিল না। এই অবস্থায় কাজ ছাড়া বেতন নেওয়াটা অনৈতিক মনে করেছেন এই সর্বজনশ্রদ্ধেয় সাংবাদিক।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব এবং ঐতিহাসিক দৈনিক বাংলার সম্পাদক তোয়াব খানের দক্ষ নেতৃত্বে জনকণ্ঠ দেশের সর্বাধিক প্রচারিত পত্রিকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৯৩ সালে জনকণ্ঠের জন্মলগ্ন থেকে তিনি ওই পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
তোয়াব খানের সাংবাদিকতা ক্যারিয়ারের শুরু ১৯৫৫ সালে। ১৯৬১ সালে দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন, ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে তাঁর লেখা ও পাঠ করা ‘পিণ্ডির প্রলাপ’ মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার পক্ষের প্রতিটি বাঙালিকে প্রেরণা জোগাত।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তোয়াব খান যোগ দেন দৈনিক বাংলায় (অধুনালুপ্ত দৈনিক পাকিস্তান)। ১৯৭২ সালে তিনি এই পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে সরকারি ট্রাস্ট পরিচালিত পত্রিকাটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠে। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এবং প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ছিলেন।
নব্বইয়ের দশকের শেষভাগে দৈনিক বাংলার সম্পাদক হিসেবে আবার সাংবাদিকতায় ফেরেন। কিন্তু ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকার তাঁকে চাকরিচ্যুত করে। এরপর তিনি যোগ দেন আধুনিক ধারার সংবাদপত্র দৈনিক জনকণ্ঠে। দেশের চার বিভাগ থেকে প্রকাশিত হয়ে বিপুল পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছিল জনকণ্ঠ।
মাস কয়েক আগে পত্রিকাটির সম্পাদক আতিকউল্লাহ খান মাসুদ মারা গেলে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ তাঁকে না জানিয়ে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করে। একপর্যায়ে তাঁকে বাসায় থেকে অফিস করার নির্দেশনা দেয় বর্তমান জনকণ্ঠ প্রশাসন।
প্রবীণ সাংবাদিক তোয়াব খান দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন। তাঁর চাকরি ছাড়ার খবর নিশ্চিত করলেও কারণ জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেছে পরিবার।
তবে জনকণ্ঠের একটি সূত্র জানিয়েছে, অভিমানে চাকরি ছেড়েছেন বর্ষীয়ান এই সাংবাদিক। সম্প্রতি তাঁকে বাসায় থেকে কাজ করতে বলা হয়, আবার পত্রিকা প্রকাশের ক্ষেত্রেও তাঁর কোনো পরামর্শ নেওয়া হচ্ছিল না। এই অবস্থায় কাজ ছাড়া বেতন নেওয়াটা অনৈতিক মনে করেছেন এই সর্বজনশ্রদ্ধেয় সাংবাদিক।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব এবং ঐতিহাসিক দৈনিক বাংলার সম্পাদক তোয়াব খানের দক্ষ নেতৃত্বে জনকণ্ঠ দেশের সর্বাধিক প্রচারিত পত্রিকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৯৩ সালে জনকণ্ঠের জন্মলগ্ন থেকে তিনি ওই পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
তোয়াব খানের সাংবাদিকতা ক্যারিয়ারের শুরু ১৯৫৫ সালে। ১৯৬১ সালে দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন, ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে তাঁর লেখা ও পাঠ করা ‘পিণ্ডির প্রলাপ’ মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার পক্ষের প্রতিটি বাঙালিকে প্রেরণা জোগাত।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তোয়াব খান যোগ দেন দৈনিক বাংলায় (অধুনালুপ্ত দৈনিক পাকিস্তান)। ১৯৭২ সালে তিনি এই পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে সরকারি ট্রাস্ট পরিচালিত পত্রিকাটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠে। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এবং প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ছিলেন।
নব্বইয়ের দশকের শেষভাগে দৈনিক বাংলার সম্পাদক হিসেবে আবার সাংবাদিকতায় ফেরেন। কিন্তু ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকার তাঁকে চাকরিচ্যুত করে। এরপর তিনি যোগ দেন আধুনিক ধারার সংবাদপত্র দৈনিক জনকণ্ঠে। দেশের চার বিভাগ থেকে প্রকাশিত হয়ে বিপুল পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছিল জনকণ্ঠ।
মাস কয়েক আগে পত্রিকাটির সম্পাদক আতিকউল্লাহ খান মাসুদ মারা গেলে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ তাঁকে না জানিয়ে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করে। একপর্যায়ে তাঁকে বাসায় থেকে অফিস করার নির্দেশনা দেয় বর্তমান জনকণ্ঠ প্রশাসন।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
২ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৩ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
৯ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
২৯ মিনিট আগে