নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, গুলশান সোসাইটি একটি ‘সিন্ডিকেট’ গড়ে তুলছে, যারা ২০ হাজার টাকার প্যাডেল রিকশা কয়েক গুণ বেশি দামে রাস্তায় নামাচ্ছে। এতে দরিদ্র চালকদের কাজের সুযোগ হারিয়ে যাচ্ছে। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করা হলে গুলশানে অন্য কোনো রিকশাও চালাতে দেওয়া হবে না।
চালকেরা জানান, বাড্ডা, নর্দ্দা, গুলশানসহ আশপাশের এলাকা থেকে তাঁরা রিকশা চালাতে আসেন। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়িত হলে তাঁদের পরিবার চালানো কঠিন হয়ে পড়বে।
এদিকে, বিক্ষোভ চলাকালে কিছু এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। অভিযোগ উঠেছে, কয়েকজন চালক গুলশান সোসাইটির নিবন্ধিত কিছু প্যাডেলচালিত রিকশার ওপর হামলা চালান এবং ‘অটোরিকশা নিষিদ্ধ’ লেখা ব্যানার খুলে ছিঁড়ে ফেলেন। এ ছাড়া, বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও চালককে গুলশানে আসার আহ্বান জানিয়ে স্থানীয়ভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আলী আহম্মেদ মাসুদ বলেন, অনিবন্ধিত ব্যাটারিচালিত রিকশার কারণে গুলশানে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও যানজট বেড়েছে। তাই শুধু গুলশান সোসাইটির নিবন্ধিত রিকশা চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ রিকশাচালকেরা গুলশান ও বনানীতে মিছিল করেন। পুলিশ জানিয়েছে, রিকশা চালাতে হলে সোসাইটিতে নিবন্ধন করতে হবে।
উল্লেখ্য, গুলশানে আগে শুধু নির্দিষ্ট রঙের নিবন্ধিত প্যাডেলচালিত রিকশা চলাচল করত। তবে সাত-আট মাস ধরে বাইরের রিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশাও ঢুকছে। এতে এলাকায় যানজট ও বিশৃঙ্খলা বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), গুলশান সোসাইটি এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যৌথভাবে গুলশানে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়।
ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন জানান, আজ থেকে গুলশানের ৯টি প্রবেশপথে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়। গুলশান সোসাইটি ২০ জন অতিরিক্ত নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ দিয়েছে, যাঁরা পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ে কাজ করবেন।
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, গুলশান সোসাইটি একটি ‘সিন্ডিকেট’ গড়ে তুলছে, যারা ২০ হাজার টাকার প্যাডেল রিকশা কয়েক গুণ বেশি দামে রাস্তায় নামাচ্ছে। এতে দরিদ্র চালকদের কাজের সুযোগ হারিয়ে যাচ্ছে। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করা হলে গুলশানে অন্য কোনো রিকশাও চালাতে দেওয়া হবে না।
চালকেরা জানান, বাড্ডা, নর্দ্দা, গুলশানসহ আশপাশের এলাকা থেকে তাঁরা রিকশা চালাতে আসেন। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়িত হলে তাঁদের পরিবার চালানো কঠিন হয়ে পড়বে।
এদিকে, বিক্ষোভ চলাকালে কিছু এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। অভিযোগ উঠেছে, কয়েকজন চালক গুলশান সোসাইটির নিবন্ধিত কিছু প্যাডেলচালিত রিকশার ওপর হামলা চালান এবং ‘অটোরিকশা নিষিদ্ধ’ লেখা ব্যানার খুলে ছিঁড়ে ফেলেন। এ ছাড়া, বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও চালককে গুলশানে আসার আহ্বান জানিয়ে স্থানীয়ভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আলী আহম্মেদ মাসুদ বলেন, অনিবন্ধিত ব্যাটারিচালিত রিকশার কারণে গুলশানে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও যানজট বেড়েছে। তাই শুধু গুলশান সোসাইটির নিবন্ধিত রিকশা চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ রিকশাচালকেরা গুলশান ও বনানীতে মিছিল করেন। পুলিশ জানিয়েছে, রিকশা চালাতে হলে সোসাইটিতে নিবন্ধন করতে হবে।
উল্লেখ্য, গুলশানে আগে শুধু নির্দিষ্ট রঙের নিবন্ধিত প্যাডেলচালিত রিকশা চলাচল করত। তবে সাত-আট মাস ধরে বাইরের রিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশাও ঢুকছে। এতে এলাকায় যানজট ও বিশৃঙ্খলা বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), গুলশান সোসাইটি এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যৌথভাবে গুলশানে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়।
ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন জানান, আজ থেকে গুলশানের ৯টি প্রবেশপথে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়। গুলশান সোসাইটি ২০ জন অতিরিক্ত নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ দিয়েছে, যাঁরা পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ে কাজ করবেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৭ মিনিট আগে