টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে কারখানার পাঁচতলার জানালা দিয়ে নিচে পড়ে নূর মোহাম্মদ (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টঙ্গীর নদীবন্দর এলাকায় এলএআর স্পোর্টস লিমিটেড নামক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ওই শ্রমিক সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার থানার বাউলীপাড়া গ্রামের হরমুজ আলীর ছেলে। টঙ্গী বউ বাজার এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় বাস করতেন তিনি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, মৃত নূর মোহাম্মদ ওই কারখানার ফিনিশিং শাখার সহকারী পদে কাজ করতেন। বুধবার সকালে কারখানা কাজে যোগ দেন নূর। পরে বিদ্যুৎ চলে গেলে কারখানার পাঁচতলার জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়ান। এ সময় অসাবধানতা বসত জানালা দিয়ে নিচে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁর সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে কর্তৃপক্ষ ওই দিন কারখানাটিতে ছুটি ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, কারখানাটিতে ক্যাপ (টুপি) তৈরি করা হতো। ওই কারখানাটিতে শতাধিক শ্রমিক কাজ করতেন। ঘটনার সময় বিদ্যুৎ না থাকায় সিসিটিভির কোনো ফুটেজ (ভিডিও) পাওয়া যায়নি। পুলিশ খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। পরে ঘটনাস্থল (কারখানা) পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
কারখানাটির উৎপাদন কর্মকর্তা মোবারক হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় নূর মোহাম্মদ পাঁচ তলার সিঁড়ির পাশে জানালার কাছে যায়। কিছুক্ষণ পর ওপর থেকে পড়ে মৃত্যুর খবর পেয়ে আমি হাসপাতালে যাই।’
টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসক ডা. মনিরা বেগম বলেন, হাসপাতালে আসার আগেই নূর মোহাম্মদের মৃত্যু হয়। মরদেহের মাথা থেঁতলে ও ডান পা ভেঙে গিয়েছিল।
এ বিষয়ে কারখানা মালিক আলী আকবর বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি কারখানায় ছিলাম না। নিহতের স্বজনদের সাথে কথা বলে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।’
এ নিয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
গাজীপুরের টঙ্গীতে কারখানার পাঁচতলার জানালা দিয়ে নিচে পড়ে নূর মোহাম্মদ (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টঙ্গীর নদীবন্দর এলাকায় এলএআর স্পোর্টস লিমিটেড নামক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ওই শ্রমিক সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার থানার বাউলীপাড়া গ্রামের হরমুজ আলীর ছেলে। টঙ্গী বউ বাজার এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় বাস করতেন তিনি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, মৃত নূর মোহাম্মদ ওই কারখানার ফিনিশিং শাখার সহকারী পদে কাজ করতেন। বুধবার সকালে কারখানা কাজে যোগ দেন নূর। পরে বিদ্যুৎ চলে গেলে কারখানার পাঁচতলার জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়ান। এ সময় অসাবধানতা বসত জানালা দিয়ে নিচে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁর সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে কর্তৃপক্ষ ওই দিন কারখানাটিতে ছুটি ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, কারখানাটিতে ক্যাপ (টুপি) তৈরি করা হতো। ওই কারখানাটিতে শতাধিক শ্রমিক কাজ করতেন। ঘটনার সময় বিদ্যুৎ না থাকায় সিসিটিভির কোনো ফুটেজ (ভিডিও) পাওয়া যায়নি। পুলিশ খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। পরে ঘটনাস্থল (কারখানা) পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
কারখানাটির উৎপাদন কর্মকর্তা মোবারক হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় নূর মোহাম্মদ পাঁচ তলার সিঁড়ির পাশে জানালার কাছে যায়। কিছুক্ষণ পর ওপর থেকে পড়ে মৃত্যুর খবর পেয়ে আমি হাসপাতালে যাই।’
টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসক ডা. মনিরা বেগম বলেন, হাসপাতালে আসার আগেই নূর মোহাম্মদের মৃত্যু হয়। মরদেহের মাথা থেঁতলে ও ডান পা ভেঙে গিয়েছিল।
এ বিষয়ে কারখানা মালিক আলী আকবর বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি কারখানায় ছিলাম না। নিহতের স্বজনদের সাথে কথা বলে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।’
এ নিয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩ ঘণ্টা আগে