নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষ কোনো না কোনো মাত্রার কিডনি রোগে আক্রান্ত। দীর্ঘমেয়াদি এই রোগের বিস্তার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি, পরিবার এবং
রাষ্ট্রের ওপর চাপছে বড় অর্থনৈতিক বোঝা। বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে দেশের কিডনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এই মন্তব্য করেছেন।
‘কিডনি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণ: প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শিরোনামের গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে কিডনিবিষয়ক বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কিডনি অ্যাওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটি (ক্যাম্পস)।
বৈঠকের আলোচকেরা বলেন, কিডনি রোগের চিকিৎসার উচ্চ ব্যয় বেশির ভাগ মানুষের সক্ষমতার বাইরে। ফলে বহু রোগী একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ক্যাম্পসের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। তাঁর প্রবন্ধে বলা হয়, উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিডনি রোগের প্রকোপ বাড়ছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতার কারণে এ ধরনের অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। এই সংখ্যা ডায়াবেটিস রোগীদের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ এবং ক্যানসার রোগীদের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে কিডনি রোগ ১৯৯০ সালে ছিল বিশ্বে ১৯তম স্থানে। বর্তমানে তা উঠে এসেছে সপ্তম স্থানে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ২০৪০ সালে কিডনিতে মৃত্যুর হার মৃত্যুর সংখ্যার বিচারে পঞ্চম স্থানে যাবে।
অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ প্রবন্ধে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষ কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত। শহর ও গ্রামাঞ্চলে সমানভাবে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। দারিদ্র্য, অসচেতনতা, চিকিৎসাসেবার অপ্রতুলতা এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন রোগটিকে আরও বাড়িয়ে তুলছে।’
ডা. সামাদ জানান, দেশে বছরে ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষের কিডনি হঠাৎ বিকল হয়ে যায়। তাদের জন্য সাময়িক ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হয়।
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন কিডনি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন-উর-রশিদ, ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব নেফ্রোলজির দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক চেয়ার চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম, পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. আফরোজা বেগম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন প্রমুখ।
দেশে ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষ কোনো না কোনো মাত্রার কিডনি রোগে আক্রান্ত। দীর্ঘমেয়াদি এই রোগের বিস্তার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি, পরিবার এবং
রাষ্ট্রের ওপর চাপছে বড় অর্থনৈতিক বোঝা। বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে দেশের কিডনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এই মন্তব্য করেছেন।
‘কিডনি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণ: প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শিরোনামের গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে কিডনিবিষয়ক বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কিডনি অ্যাওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটি (ক্যাম্পস)।
বৈঠকের আলোচকেরা বলেন, কিডনি রোগের চিকিৎসার উচ্চ ব্যয় বেশির ভাগ মানুষের সক্ষমতার বাইরে। ফলে বহু রোগী একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ক্যাম্পসের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। তাঁর প্রবন্ধে বলা হয়, উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিডনি রোগের প্রকোপ বাড়ছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতার কারণে এ ধরনের অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। এই সংখ্যা ডায়াবেটিস রোগীদের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ এবং ক্যানসার রোগীদের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে কিডনি রোগ ১৯৯০ সালে ছিল বিশ্বে ১৯তম স্থানে। বর্তমানে তা উঠে এসেছে সপ্তম স্থানে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ২০৪০ সালে কিডনিতে মৃত্যুর হার মৃত্যুর সংখ্যার বিচারে পঞ্চম স্থানে যাবে।
অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ প্রবন্ধে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষ কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত। শহর ও গ্রামাঞ্চলে সমানভাবে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। দারিদ্র্য, অসচেতনতা, চিকিৎসাসেবার অপ্রতুলতা এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন রোগটিকে আরও বাড়িয়ে তুলছে।’
ডা. সামাদ জানান, দেশে বছরে ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষের কিডনি হঠাৎ বিকল হয়ে যায়। তাদের জন্য সাময়িক ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হয়।
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন কিডনি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন-উর-রশিদ, ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব নেফ্রোলজির দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক চেয়ার চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম, পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. আফরোজা বেগম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন প্রমুখ।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২১ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩১ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে